• সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৬ ১৪৩১

  • || ১৯ শাওয়াল ১৪৪৫

বরগুনার আলো
ব্রেকিং:
ছয় দিনের সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধানমন্ত্রী হিট অ্যালার্টের মেয়াদ বাড়লো আরও ৩ দিন সরকার আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় বদ্ধপরিকর: শেখ হাসিনা কর্মক্ষেত্রে স্বাস্থ্য ও সুরক্ষাবিধি নিশ্চিতে কাজ করতে হবে বাংলাদেশ-থাইল্যান্ডের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে দেশ ও জনগণের উন্নয়নে কাজ করতে হবে: নেতাকর্মীদের প্রধানমন্ত্রী যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী

কোরবানির পশু ক্রেতা-বিক্রেতাদের জন্য ড.এবিএম আব্দুল্লাহ’র পরামর্শ

বরগুনার আলো

প্রকাশিত: ৪ জুলাই ২০২০  

দেশজুড়ে চলছে করোনাভাইরাস বা কোভিড-১৯ মহামারির প্রকোপ। এর মধ্যেই এগিয়ে আসছে ঈদ। আসন্ন ঈদে পশুর হাট থেকে করোনার বিস্তার বাড়তে পারে বলে বিভিন্ন মহল থেকে আশঙ্কা করা হচ্ছে। এ বিষয়ে সরকারকে দ্রুত পদক্ষেপ নেয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা।

বিষয়টি নিয়ে শনিবার (০৪ জুলাই) নিজের মতামত দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত চিকিৎসক অধ্যাপক এ বি এম আব্দুল্লাহ। দেশের একটি শীর্ষ দৈনিকে লেখা মতামতে কোরবানির পশুর হাট সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও কর্তৃপক্ষ এবং ক্রেতা-বিক্রেতাদের জন্য বেশ কিছু পরামর্শ দিয়েছেন। তাঁর গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শগুলো তুলে ধরা হলো;

১. শুধু ঝুঁকির কারণে পশুর হাট বন্ধ করা যাবে না। ঝুঁকি কমাতে স্বাস্থ্যবিধি মানতে হবে।

২. যত্রতত্র নয়, বড় ও খোলা জায়গায় হাট বসাতে হবে। বিক্রেতা ও ক্রেতাদের শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখতে হবে।

৩. যত কম সম্ভব মানুষ নিয়ে হাটে আসতে হবে।

৪. একাধিক হাট না ঘুরে একটি হাট ঘুরেই পশু কিনে ফেলতে হবে।

৫. যত দ্রুত সম্ভব পশু কিনে বাড়ি ফিরতে হবে।

৬. ক্রেতা-বিক্রেতা উভয়কেই আবশ্যিকভাবে মাস্ক, হ্যান্ড গ্লাভস, মাথার ক্যাপ ও সম্ভব হলে গাউন পরতে হবে।

৭. একাধিক পশু কোরবানি না দিয়ে এবার একটা কোরবানি দিন। বাকিগুলোর টাকা গ্রামে ফেরা নিরুপায় কর্মহীন ও দরিদ্র মানুষের মধ্যে বিতরণ করতে পারেন।

৮. অসুস্থ পশু হাটে আনা যাবে না। পশু অসুস্থ মনে হলে ক্রেতাদের তার পাশে যাওয়া যাবে না। গ্লাভস পরে ছাড়া পশুর গায়ে হাত দেয়া যাবে না।

৯. হাটে পর্যাপ্ত স্যানিটাইজার বা সাবান-পানির ব্যবস্থা রাখতে হবে। ক্রেতা-বিক্রেতারা হাত পরিষ্কার রাখতে পারেন।

১০. এবারের ঈদে যে যেখানে আছেন, সেখান থেকেই উদ্‌যাপন করুন। শহর ছেড়ে গ্রামে যাবেন না। আগের ঈদে দলে দলে মানুষ ঢাকা ছাড়ার কারণে গ্রামের অবস্থা খারাপ হয়েছে। এবারও যাওয়া-আসা করলে পরিস্থিতি আরও খারাপ হতে পারে।

বরগুনার আলো