• রোববার ০৫ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২২ ১৪৩১

  • || ২৫ শাওয়াল ১৪৪৫

বরগুনার আলো
ব্রেকিং:
ঢাকা সেনানিবাসে এএফআইপি ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী উপজেলা নির্বাচন সুষ্ঠু করার লক্ষ্যে কাজ করতে মন্ত্রী-এমপিদের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর আমাকে সরিয়ে তারা কাকে আনবে? যে ২৫ জেলায় আজ স্কুল-কলেজ বন্ধ থাকবে থাইল্যান্ডের সঙ্গে অংশীদারত্বের নতুন যুগের সূচনা হয়েছে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে থাইল্যান্ড সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছে অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলকারী ডিক্টেটর মিলিটারির পকেট থেকে বের হয়নি আওয়ামী লীগ দেশে এখন বেকারের সংখ্যা ৩ শতাংশ: প্রধানমন্ত্রী ‘বিলাসিতা একটু কমিয়ে শ্রমিকদের কল্যাণে নজর দিন’ চীন সফরে যাওয়ার আগে জুলাইয়ে ভারত সফর করবেন প্রধানমন্ত্রী ছয় দিনের সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধানমন্ত্রী হিট অ্যালার্টের মেয়াদ বাড়লো আরও ৩ দিন সরকার আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় বদ্ধপরিকর: শেখ হাসিনা কর্মক্ষেত্রে স্বাস্থ্য ও সুরক্ষাবিধি নিশ্চিতে কাজ করতে হবে বাংলাদেশ-থাইল্যান্ডের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে দেশ ও জনগণের উন্নয়নে কাজ করতে হবে: নেতাকর্মীদের প্রধানমন্ত্রী যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী

সংসদে স্পিকারকে নিয়ে কোনো মন্তব্যের সুযোগ নেই : শিরীন শারমিন

বরগুনার আলো

প্রকাশিত: ৯ জুলাই ২০২০  

জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেছেন, সংসদের অধিবেশন কক্ষে থেকে স্পিকারকে নিয়ে কোনো মন্তব্য করার সুযোগ নেই। স্পিকার এই চেয়ারে বসে কী বলেছেন, সেটার ব্যাপারে হাউসে দাঁড়িয়ে কোনো ধরনের উক্তি এখানে করা যাবে না।

বৃহস্পতিবার (৯ জুলাই) জাতীয় সংসদের বৈঠকে বিএনপির সংসদ সদস্য হারুনুর রশীদ অনির্ধারিত আলোচনায় অংশ নিয়ে ডেপুটি স্পিকার ফজলে রাব্বী মিয়ার একটি বক্তব্য নিয়ে প্রশ্ন তুলতে গেলে স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী তাকে থামিয়ে দিয়ে এ কথা বলেন।

গত ২৩ জুন বাজেটের ওপর আলোচনায় সংসদে সভাপতিত্ব করছিলেন ডেপুটি স্পিকার ফজলে রাব্বী মিয়া। ওই আলোচনায় হারুনুর রশীদের বক্তৃতাকালে তার সঙ্গে ডেপুটি স্পিকারের বচসা হয়। হারুন কথা বলার সুযোগ না দেয়ার অভিযোগ তুলে সংসদ থেকে ওয়াকআউট করেন। তিনি বেরিয়ে যাওয়ার পর ডেপুটি স্পিকার বলেন, তার বক্তব্যের জবাব দেয়ার জন্য আমি একাই যথেষ্ট।

ডেপুটি স্পিকারের ওই মন্তব্য তুলে ধরে হারুন বলেন, এই সংসদে বিব্রত করার জন্য নয়, বিষয়টি ব্যাখ্যা দেয়ার জন্য দাঁড়িয়েছি। বিগত সংসদগুলোতে শক্তিশালী বিরোধী দল থাকলেও দশম ও একাদশ সংসদের বিরোধী দলের চরিত্র নিয়ে বিস্তারিত বলতে চাই না। কার্যপ্রণালী বিধিতে সংসদ সদস্য ও স্পিকারের দায়িত্ব-কর্তব্য নিয়ে বিস্তারিত বলা রয়েছে। এখানে বলা হয়েছে আপনার (স্পিকারের) সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত। এখানে আপনার সিদ্ধান্ত চ্যালেঞ্জ করার এখতিয়ার কোনো সদস্যের নেই।

অতীতে হুমায়ুন রশিদ চৌধুরী, ব্যারিস্টার জমির উদ্দিন সরকার ও বর্তমান রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদসহ সাবেক কয়েকজন স্পিকারের নাম উল্লেখ করে হারুন বলেন, আপনি আমাদের অভিভাবক। অতীতে যারা স্পিকারের দায়িত্ব পালন করেছেন। আপনিও এখন চালাচ্ছেন। আমি এ ধরনের নজির দেখিনি- ওখান থেকে (স্পিকারের আসন) কখনো কোনো স্পিকার বলেছেন ‘আমি উনার জবাব দেয়ার জন্য একাই যথেষ্ট’। আমরা সংসদে কথা বলি মাননীয় স্পিকারের মাধ্যম দিয়েই। আমি বক্তব্যের উত্তর পেতে মাননীয় সংসদ নেতার দৃষ্টি আকর্ষণ করেছিলাম। কিন্তু ওই জায়গা থেকে যে উক্তি করা হয়েছে তা আমার সংসদের অভিজ্ঞতায় শুনিনি। কার্যপ্রণালী বিধির কোথাও এটা খুঁজেও পাইনি।

তিনি বলেন, আমি বেগম খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে নিয়ে বক্তব্য দিলে উনি ওইখান থেকে বললেন যে, ‘এটি বলা যাবে না, এটি বলতে পারবেন না’।

এ পর্যায়ে হারুনকে থামিয়ে দিয়ে স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেন, মাননীয় স্পিকার এই চেয়ারে বসে কী বলেছেন সেটার ব্যাপারে আপনি ওখানে দাঁড়িয়ে কোনো মন্তব্য করতে পারবেন না। আপনি ফ্লোর নিয়েছেন। আপনার বক্তব্যের ব্যাখ্যা দিতে, তা আপনি দিতে পারেন। আমি আপনাকে সেটার ভেতরে সীমাবদ্ধ থাকার অনুরোধ জানাবো। স্পিকারের বিষয় নিয়ে কোনো ধরনের উক্তি এখানে করা যাবে না।

বরগুনার আলো