দেশে খাদ্য ঘাটতির কোনো শঙ্কা নেই
করোনাকালীন স্থবিরতার মধ্যে দীর্ঘায়িত বন্যার আঘাত। ক্ষতিগ্রস্ত ৩৭ জেলা। এসব জেলার প্রায় ১৩ লাখ বিঘা জমির ফসল সম্পূর্ণ নষ্ট হয়ে গেছে। নষ্ট হওয়া ফসলের মধ্যে রয়েছে— ধান, আমন বীজতলা, সবজি, ভুট্টা, তিল, মরিচ, চীনাবাদাম, পান, পাট, কলা, লেবু ও আখ। স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন উঠছে, দেশ কি খাদ্যসংকটের মুখে পড়তে যাচ্ছে?
বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট (ব্রি) বলছে, বাংলাদেশে আপাতত খাদ্যঘাটতির কোনো শঙ্কা নেই। তাদের গবেষণায় দেখানো হয়েছে, চালের উৎপাদন গত বছরের তুলনায় প্রায় ৩.৫৪ ভাগ বেড়েছে। গত বোরো ও আমন মৌসুমের উদ্বৃত্ত উৎপাদন থেকে হিসাব করে জুন পর্যন্ত দেশের ভেতরে ২০.৩১ মিলিয়ন টন চাল ছিল। আগামী নভেম্বর পর্যন্ত চাহিদা মেটানোর পরও ৫.৫৫ মিলিয়ন টন চাল দেশের ভেতরে উদ্বৃত্ত থাকবে। নভেম্বর পর্যন্ত ১৬.৫০ কোটি মানুষের চাহিদা মেটানোর পরও ৩৬-৭৮ দিনের চাল উদ্বৃত্ত থাকবে।
নভেম্বরের মধ্যে দেশের ফুড বাস্কেটে নতুনভাবে আউশ ও আমনের উৎপাদন যুক্ত হবে। ফলে বাংলাদেশে আপাতত খাদ্যঘাটতির কোনো শঙ্কা নেই— বলছে ব্রি।
ব্রি’র উদ্যোগে রোববার (৯ আগস্ট) সকালে অনুষ্ঠিত চলমান করোনা পরিস্থিতিতে বাংলাদেশের খাদ্যনিরাপত্তা এবং খাদ্য সংকটের শঙ্কা শীর্ষক এক ওয়েবিনারে এই গবেষণা তথ্য প্রকাশ করে ব্রি।
প্রধান অতিথি হিসেবে এতে উপস্থিত ছিলেন কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার। সম্মানিত অতিথি ও মুখ্য আলোচক ছিলেন পরিকল্পনা কমিশনের সদস্য ও সিনিয়র সচিব (সাধারণ অর্থনীতি বিভাগ) ড. শামসুল আলম।
খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেন, খাদ্যশস্য আমদানির আগে কৃষকের স্বার্থ ও ভোক্তার স্বার্থ বিবেচনায় রাখতে হবে। কারণ, কৃষক না বাঁচলে দেশ বাঁচবে না। বিষয়টি অনুধাবন করতে হবে আগে। তিনি আরও বলেন, খাদ্য মজুতের বিষয়টি আগে থেকেই ভালোভাবে সার্ভে করে দেখতে হবে; যাতে দুর্যোগকালীন যথার্থ ব্যবস্থা গ্রহণ করা যায়। এক্ষেত্রে প্রয়োজন হলে খাদ্যশস্য আমদানিও করা হবে।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে কৃষিমন্ত্রী আব্দুর রাজ্জাক বলেন, চলতি মৌসুমে বন্যাপীড়িত অঞ্চলগুলোতে খাদ্যের আবাদে কতটা ক্ষতি হয়েছে তা তাৎক্ষণিক পর্যালোচনা করে খাদ্য আমদানির বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে। মন্ত্রী বলেন, চালের বাজারদর কৃষক ও ভোক্তার স্বার্থে যথাযথ রাখতে সরকার, কৃষক ও মিলার মালিকদের সঙ্গে যৌথভাবে উদ্যোগ নেয়ার এখনই সময়। এছাড়া সারের প্রাপ্যতা ও ব্যবহার নিশ্চিতকরণ, বীজের সরবরাহ ঠিক রাখা, ফসল বোনা থেকে শুরু করে ভোক্তার কাছে পৌঁছানো পর্যন্ত সময়ে প্রতিদিনের পরিস্থিতি মূল্যায়ন ও তদারকি করতে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতর, বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট, বাংলাদেশ পারমাণু কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের প্রতিনিধিদের প্রতি আহ্বান জানান।
কৃষি মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. নাসিরুজ্জামানের সভাপতিত্বে আলোচনায় আরও অংশ নেন খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব মোছাম্মৎ নাজমানারা খানুম, কৃষি মন্ত্রণালয়ের বার্ষিক কর্মসম্পাদন ব্যবস্থাপনা সংক্রান্ত বিশেষজ্ঞ পুলের সদস্য ড. আব্দুস সাত্তার মণ্ডল, এমিরিটাস অধ্যাপক ড. এস এম নাজমুল ইসলাম, কৃষিবিদ মো. হামিদুর রহমান এবং বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. লুৎফুল হাসান।
ওয়েবিনার আয়োজনের উদ্দেশ্য ছিল, কোভিড-১৯ সময়কালীন খাদ্যনিরাপত্তা পরিস্থিতি, ধানের উৎপাদন এবং বাজারজাতকরণে গৃহীত পদক্ষেপ পর্যালোচনা এবং উৎপাদনে বৃদ্ধিতে ভবিষ্যৎ করণীয় নির্ধারণ করা। কোভিড-১৯ কালীন ও তৎপরবর্তী দেশের খাদ্য পরিস্থিতি নিয়ে কয়েকটি দেশি-বিদেশি সংস্থার বরাত দিয়ে অনেক বিভ্রান্তিমূলক তথ্য প্রচারিত হচ্ছে, যা জনমনে এবং পলিসি লেভেলে অস্বস্তি তৈরি করছে। ব্রি মনে করে, এই ওয়েবিনার দেশের খাদ্য পরিস্থিতি নিয়ে উদ্ভূত সব বিভ্রান্তি নিরসন করবে।
ওয়েবিনারে বলা হয়, ব্রি মধ্য এপ্রিল থেকে মধ্য জুলাই পর্যন্ত পাঁচটি গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনা করেছে। এগুলোর মধ্যে হাওরের ধানকাটার শ্রমিক ও যান্ত্রিকীকরণের ভূমিকা, সুপার-সাইক্লোন আম্ফানের প্রভাব নিরূপণ, ধান-চালের মজুত পরিস্থিতি এবং বাজারমূল্যে এর প্রভাব, ৬৪ জেলায় কৃষকের মাঠের ফসল কাটা এবং আউশ আবাদ পরিস্থিতি নিয়ে র্যাপিড সার্ভের মাধ্যমে করোনাকালীন গবেষণা পরিচালনা করা হয়। এসব গবেষণার ফল বিশ্লেষণে ৬৪টি জেলায় ব্রি কর্তৃক ১০৪৮টি এবং কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর কর্তৃক ২ লাখ ১৩ হাজার ৮৬৯টি ফসল কর্তনের তথ্য সংগ্রহ করা হয়। এই সার্ভে কার্যক্রমে দেশের ৩৮টি জেলার ৫৭টি উপজেলা এবং ফলন কর্তনে ৬৪টি জেলা অন্তর্ভুক্ত ছিল।
ওয়েবিনারে বিগত ১০ বছরে বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় ধান উৎপাদনকারী দেশগুলোর উৎপাদন চিত্র তুলে ধরে বলা হয়, ২০১০ সালে যেখানে চাল উৎপাদনে বাংলাদেশের অবস্থান ছিল চতুর্থ। বর্তমানে সরকারের কৃষিবান্ধব নীতি, গবেষণা ও সম্প্রসারণের মাধ্যমে ইন্দোনেশিয়াকে পেছনে ফেলে তৃতীয় স্থানে উঠে এসেছে, যা বাংলাদেশের জন্য বিশাল একটি অর্জন এবং খাদ্যনিরাপত্তায় মাইলফলক। যদিও ইউএসডিএ ধানের উৎপাদন নিয়ে পূর্বাভাস দিয়েছিল যে, গত বছরের তুলনায় উৎপাদন ০.২৮ ভাগ কমে যাবে, কিন্তু বাস্তবে ধানের উৎপাদন বৃদ্ধি পেয়ে ২০১৯-২০ অর্থবছরে ৩৮.৭ মিলিয়ন টনে উন্নীত হয়েছে।
ব্রির জরিপ থেকে দেখা গেছে, ফলন, আবাদকৃত এলাকা, উৎপাদন ও চালের অভ্যন্তরীণ মজুত পরিস্থিতি বিবেচনায়, গত বছরের তুলনায় এ বছর সব কৃষি অঞ্চলে ধানের ফলন বৃদ্ধি পেয়েছে এবং এ বৃদ্ধির হার সারাদেশে গড়ে শতকরা ৮.৪ ভাগ। ডিএই’র ৬৪ জেলার ক্রপ-কাট এর ফলাফল থেকে দেখা যাচ্ছে, ধানের ফলন গড়ে ২ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। অন্যদিকে ব্রি’র ১০৪৮টি কৃষকের মাঠে ক্রপ-কাট এর ফলাফল থেকে দেখা যাচ্ছে যে, সারাদেশে ধানের ফলন গড়ে ২.৮ ভাগ বৃদ্ধি পেয়েছে।
গত দুই বছর ধানের দাম ক্রমাগত হারে কম থাকায় এ বছর বোরো আবাদি জমির পরিমাণ কিছুটা কমেছে, যা গত বছরের তুলনায় শতকরা ০.৭১ ভাগ। অন্যদিকে এ বছর বোরো ধানের দাম বেশি থাকায় কৃষক আউশ চাষে ঝুঁকেছে। ফলে গত বছরের তুলনায় প্রায় ১৮ ভাগ বেশি জমিতে আউশ ধান আবাদ হয়েছে।
ব্রি’র গবেষণায় দেখা যায়, চালের উৎপাদন গত বছরের তুলনায় প্রায় ৩.৫৪ ভাগ বৃদ্ধি পেয়েছে। অপরপক্ষে, ডিএই’র ক্রপ-কাটের তথ্য অনুযায়ী ৩.১৮ শতাংশ এবং ব্রি’র ক্রপ-কাট অনুযায়ী ৩.৯৪ শতাংশ চালের উৎপাদন বৃদ্ধি পেয়েছে। বোরো মৌসুমে এ বছর চালের উৎপাদন হয়েছে ২০.২৬ মিলিয়ন টন, যা গত বছরের তুলনায় প্রায় ৩.৫৮ শতাংশ বেশি। এই উৎপাদন বৃদ্ধিতে ভালো আবহাওয়া, উপযুক্ত ব্যবস্থাপনা, দাম কমানোর ফলে ডিএপি সারের ব্যবহার বৃদ্ধি, ব্রি-ডিএই যৌথ উদ্যোগে ১৪টি কৃষি অঞ্চলে আঞ্চলিক কর্মশালা, বোরো মৌসুমের শুরুতে কৃষক প্রশিক্ষণ এবং কৃষি যান্ত্রিকীকরণে সরকারের ত্বরিত পদক্ষেপ সহায়ক ভূমিকা পালন করেছে।
আউশের উৎপাদন বিবেচনা করলে এ বছর আমাদের আউশের প্রত্যাশিত উৎপাদন হবে ৩.৫৬ মিলিয়ন টন। কিন্তু ইতোমধ্যে দেশের প্রায় ৩১টি জেলা বন্যা দ্বারা আক্রান্ত হয়েছে। বন্যার ফলে আউশের প্রত্যাশিত উৎপাদন কিছুটা কমে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
বিসিআর ক্যালকুলেট করে দেখা গেছে, এবার বোরো ধান চাষ লাভজনক ছিল। ধানকাটা মৌসুমে কাঁচা ধানের দাম গত বছরের তুলনায় বেশি থাকায় কৃষকের মোট আয় শতকরা ১৬.৭ ভাগ বেড়েছে। বোরো ধানচাষীদের তথ্য মতে, এ বছর তারা গড়ে বিঘাপ্রতি ১ হাজার ৬০৪ টাকা লাভ করেছেন, যেখানে গত বছর তাদের লোকসান গুনতে হয়েছিল। এ বছর কর্তনকালীন এবং এক থেকে দুই মাসের মধ্যে কৃষক গত বছরের তুলনায় কম পরিমাণ ধান বাজারে বিক্রি করেছেন। একদিকে ভবিষ্যৎ খাদ্য ঘাটতির শঙ্কা অন্যদিকে ধানের দাম বেশি থাকায় অল্প ধান বেঁচেই কৃষক কৃষি ও পরিবারের খরচ বহন করতে পেরেছেন। অধিকন্তু বেশি দামের আশায় ধান মজুত করার প্রবণতা বাড়তে দেখা গেছে।
ধান-চালের মজুত পরিস্থিতি পর্যালোচনা করলে দেখা যায় যে, ধানের ক্ষেত্রে গত বছর জুন মাসে কৃষকের গোলায় মোট মজুতের ২০ শতাংশ ধান ছিল, যা এ বছর একই সময় প্রায় ২৯ শতাংশে উন্নীত হয়েছে। বিশেষ করে করোনাকালীন অধিক লাভের আশায় একধরনের নতুন ‘Market Actor’ যোগ হয়েছে, যারা এ সময় ধানে বিনিয়োগকে নিরাপদ মনে করছে। এসব কারণে এ বছর মিলারদের ধান মজুতের পরিমাণ গত বছরের তুলনায় কিছুটা কম ছিল।
অন্যদিকে চাল মজুতের বেলায় দেখা যায় যে, ভোক্তাশ্রেণি ভবিষ্যৎ খাদ্যঘাটতির শঙ্কা থেকে আতঙ্কিত হয়ে বেশি পরিমাণ চাল মজুত করেছেন। অপরপক্ষে, সরকারসহ (গত বছর জুন পর্যন্ত সরকারি মজুত ছিল ১২.৫৬ লাখ টন, যা এবার কমে ৯.২৭ লাখ টনে দাঁড়িয়েছে) অন্যান্য চাল ব্যবসায়ীরা গত বছরের তুলনায় কম পরিমাণে চাল মজুত করেছেন। সার্বিকভাবে বর্তমান করোনা পরিস্থিতিতে ধান-চাল মজুতের প্রবণতা কিছুটা বেশি থাকলেও সরবরাহ চেইন বিঘ্নিত হয়নি।
চাল উৎপাদন খরচের ক্ষেত্রে মৌসুমে বিদ্যমান সর্বনিম্ন দামে মিলাররা যে ধান ক্রয় করেন সেটি থেকে কেজিপ্রতি চাল উৎপাদনে ২৭.৮৬ টাকা খরচ হয়। অন্যদিকে সর্বোচ্চ দাম বিবেচনায় দেখা যায়, কেজিপ্রতি চাল উৎপাদনে ৩৫.৮০ টাকা খরচ হয়। গড় বিবেচনায় এক কেজি চাল উৎপাদনে ৩২.৩৪ টাকা ব্যয় হয়। এখানে উল্লেখ্য যে, বিদ্যুৎ বিল, যানবাহন ও শ্রমিক খরচ বাড়ার কারণে এ বছর মিলিং খরচ ৮.৩৫ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। খরচ বাড়লেও এটা স্পষ্টতই প্রতীয়মান হয় যে, সরকার ঘোষিত দামে চাল বিক্রি করে মিলাররা লাভবান হচ্ছেন।
বরগুনার আলো- গরমে কেন বাড়ে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি?
- এসি ছাড়াই ঘর ঠান্ডা রাখবেন যেভাবে
- ছুটির দুপুরে পাতে রাখুন ‘আনারস মুরগি’
- ৯৫ লাখ টাকায় কষ্টিপাথর কিনে প্রতারিত, ক্ষুব্ধ হয়ে ভায়রাকে অপহরণ
- বিচারকাজ পরিচলনায় আপিল বিভাগে দুই বেঞ্চ
- পেঁয়াজ রপ্তানি থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলল ভারত
- গাম্বিয়ার কৃষি খাতে বাংলাদেশের জনশক্তি রফতানির বিষয়ে আলোচনা
- কোক স্টুডিও বাংলা’র নতুন গান ‘মা লো মা’
- আড়াই মাস পর দেশে এসেছে ৮ বাংলাদেশির লাশ, নিজ বাড়িতে দাফন সম্পন্ন
- মাদারীপুরে চোরাই ইজিবাইকসহ গ্রেপ্তার ২
- দাবদাহে উত্তপ্ত হয়ে বিটুমিন গলে যাওয়া সড়কে দুদকের অভিযান
- সদর উপজেলার কেউ নাগরিক সেবা থেকে বঞ্চিত হবে না ইনশাল্লাহ
- মনপুরায় বঙ্গবন্ধুর চিন্তানিবাস পর্যটন কেন্দ্র পরিদর্শন
- বিএনপি থেকে পদত্যাগের ঘোষণার পরে দুধ দিয়ে গোসল, ভিডিও ভাইরাল
- সর্বজনীন পেনশন স্কিম সুষ্ঠু ও সফলভাবে বাস্তবায়নের লক্ষ্যে সভা
- বুদ্ধি প্রতিবন্ধী কিশোরীকে দলগত ধর্ষণ, গ্রেপ্তার ২
- বে টার্মিনাল প্রকল্পে গতি
- বস্তিবাসীর জন্য ৯ কুলিং জোন করবে ডিএনসিসি
- খাদ্য নিরাপত্তায় ২০ লাখ টন গম কিনছে সরকার
- আমরা সবাই ‘বিচারক’: প্রধান বিচারপতি
- ইলিশের অন্ত্রে উপকারী ব্যাকটেরিয়ার সন্ধান পেল বিজ্ঞানীরা
- গাজীপুরে ট্রেন দুর্ঘটনা : ২৩ ঘণ্টাতেও শেষ হয়নি উদ্ধার অভিযান
- গাজায় ক্ষুধার্ত শিশুদের মাঝে বাংলাদেশিদের খাদ্য বিতরণ
- সন্ত্রাসবাদ মোকাবেলায় বাংলাদেশের সাফল্যের প্রশংসায় যুক্তরাষ্ট্রের
- সরকারীকরণ হচ্ছে শহীদ জননী জাহানারা ইমাম স্মৃতি জাদুঘর
- নতুন প্রজন্মকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় গড়ে তুলতে হবে
- বাংলাদেশিদের জন্য শিক্ষাবৃত্তি বাড়াতে আগ্রহী রাশিয়া
- কক্সবাজারে হবে উন্মুক্ত কারাগার
- যুবকদের আইসিটিতে দক্ষ করার উদ্যোগ, ফ্রিল্যান্সিংয়ে গুরুত্ব
- কুয়েতে স্মার্ট এনআইডি সেবা কার্যক্রমের উদ্বোধন
- বরগুনায় মা ও মেয়ে ধর্ষণের পলাতক আসামী গ্রেফতার
- কলাপাড়ায় দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড
- গরমে অতিরিক্ত ঘাম হওয়া কি বিপদের লক্ষণ?
- রক্তে শর্করার পরিমাণ বেড়ে গেছে কি না বুঝবেন যে লক্ষণে
- এই গরমে দিনে কয়বার গোসল করা উচিত?
- দুই মাসের নিষেধাজ্ঞার পর মাছ শিকারে প্রস্তুত জেলেরা
- চালের বিকল্প হিসেবে গম আমদানি করছে সরকার
- শবে কদরের নামাজের নিয়ত ও পড়ার নিয়ম
- মাত্র ১২০ টাকার বিনিময়ে পুলিশে চাকুরি পেল বরিশালের ৫৮ জন
- ইস্তিসকার নামাজের সময় ও বিধি-বিধান
- বোরোর বাম্পার ফলনে হাওড়ে উৎসবের আমেজ
- হার্টে হলদেটে ছোপ কেন হয়, কীসের লক্ষণ?
- প্রথম ধাপে বরিশালের ২ উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে লড়তে চান ১২ জন
- বেশিক্ষণ রোদে থাকলে যে ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়ে
- আইএমএফের ঋণের বাকি অর্থ ছাড়ে বাধা নেই: গভর্নর
- হিট স্ট্রোক এড়াতে কীভাবে সতর্ক থাকবেন?
- যমুনার বুকে দৃশ্যমান হলো দীর্ঘতম বঙ্গবন্ধু রেলসেতু
- সিনেমা হল ভেঙে হচ্ছে মাদরাসা
- গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা অবহেলা করলে হতে পারে যে গুরুতর রোগ
- শুধু হিট স্ট্রোক নয়, তাপপ্রবাহে কঠিন যে রোগের ঝুঁকি বাড়ে