অশ্রুঝরা আগস্ট
অসাম্প্রদায়িক ও মানবিক বঙ্গবন্ধু
পনেরো আগস্ট জাতির শোক দিবস, জাতীয় শোক দিবস। ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করা হয়েছে। এ দেশের কিছু কুলাঙ্গার, তৎকালীন সেনাবাহিনীর বিপথগামী কিছু সদস্য বঙ্গবন্ধুকে নৃশংসভাবে খুন করে। তাই কোনো গণমাধ্যমে, কোনো ব্যক্তির লেখায়, কারও বক্তব্যে যদি দেখি বা শুনি ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুর মৃত্যুবার্ষিকী পালনের কথা বলা হচ্ছে বা লেখা হচ্ছে, তখন ক্ষুব্ধ হই। মেরে ফেলা আর মারা যাওয়া এক বিষয় নয়।
যে মানুষটি মাত্র ৫৫ বছরের জীবনে ৩ হাজার ৫৩ দিন কারাভোগ করেন, ব্যক্তিগত কোনো অপরাধে নয়- বারবার তিনি কারাগারে গেছেন মানুষের কথা বলতে গিয়ে, দেশের কথা বলতে গিয়ে, জাতির কথা বলতে গিয়ে। একটা জাতির মুক্তির জন্য, জাতিকে একটা স্বাধীন ভূখণ্ড উপহার দেয়ার জন্য, একটি সার্বভৌম রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার জন্য তাকে খুন করা হয় পঁচাত্তরের পনেরোই আগস্টে। এ হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে কারা জড়িত, তা আমরা ইতোমধ্যে জেনে গেছি।
কেন বঙ্গবন্ধুকে খুন করা হল? অনেকে এ ঘটনাকে রাজনৈতিক হত্যাকাণ্ড বলে থাকেন। আমি তা বলতে চাই না।
আমি বলি, এটি ছিল দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র। সদ্যস্বাধীন দেশকে স্বাধীনতার পূর্বাবস্থায় ফিরিয়ে নেয়ার ষড়যন্ত্র। বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ধূলিসাৎ করার ষড়যন্ত্র। কারণ রাজনীতিকে তো রাজনীতি দিয়েই মোকাবেলা করতে হয়। কিন্তু ঘাতকদের কোনো আদর্শ থাকতে পারে না। তাই সারাজীবন আদর্শের রাজনীতি করা বঙ্গবন্ধুকে কোনো আদর্শ দিয়ে মোকাবেলা করতে তারা ভয় পেত। তারা বেছে নিয়েছিল অন্ধকার পথ। কাপুরুষের মতো ঘাতকরা মানবতাবিরোধী এ অপরাধ করেছে। তারা ভেবেছিল মৃত্যুর মধ্য দিয়ে বঙ্গবন্ধুর আদর্শ, তার রাজনীতির দর্শন ধ্বংস করা যাবে। কিন্তু তা হয়নি। কারণ, ‘যখন ঝিলে পদ্ম ফোটে,/সন্ধ্যা নামে রাখাল ছোটে/গৃহের পানে।/তখন বাঁশির সুরে-সুরে/তাকাই ফিরে অন্তঃপুরে/চোখের টানে,/দেখি হিজল তমাল গাছে/তোমার একটি ছবি আছে।’ (কোথায় তুমি নেই, নির্মলেন্দু গুণ)। বঙ্গবন্ধু সর্বত্র, সারা দেশের প্রত্যেক মানুষের বুকে খচিত এক নাম।
বঙ্গবন্ধুর সারাজীবনের রাজনীতির সাধনার মূলে অন্যতম আদর্শ ছিল অসাম্প্রদায়িকতা ও মানবতাবাদ। এ দুটি আদর্শে পরিচালিত হয়েছে মুক্তিযুদ্ধও। ব্যক্তিমানুষ হিসেবে তিনি ইসলাম ধর্মের অনুসারী হলেও সব ধর্মের মানুষের প্রতি ছিল তার সমান ভালোবাসা। সেখানে বিশ্ব মানবতাবোধ তাকে তাড়িত করেছে। বঙ্গবন্ধুর ৪৫তম শাহাদতবার্ষিকী আগামী ১৫ আগস্ট। এ উপলক্ষে বঙ্গবন্ধুর অসাম্প্রদায়িক চেতনা ও মানবতাবাদী আদর্শকে স্মরণ করতে চাই। বর্তমান বাংলাদেশেও অসাম্প্রদায়িক চেতনা তথা সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি লালনের বিকল্প নেই। বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দেশ, এর মূলে আমাদের স্বাধীনতাসংগ্রাম, এর মূলে আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধ। দেশের হিন্দু-মুসলিম-খ্রিস্টান-বৌদ্ধসহ সব সম্প্রদায়ের মানুষ কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিয়েছিল। সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে বঙ্গবন্ধু আজীবন সংগ্রাম করেছেন। শেষ পর্যন্ত নিজের রক্ত দিয়ে প্রমাণ করে গেছেন, একজন খাঁটি দেশপ্রেমিক বাঙালি, মানবতাবাদী ও অসাম্প্রদায়িক চেতনার মানুষ ছিলেন তিনি।
সদ্যস্বাধীন একটি দেশের রাষ্ট্রপ্রধান ছিলেন বঙ্গবন্ধু। সম্বল বলতে ছিল যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশের জনগণ আর আত্মবিশ্বাস। অর্থনীতি, অবকাঠামো, যোগাযোগব্যবস্থা বলতে কিছুই ছিল না। ১৯৭৩ সালে জোটনিরপেক্ষ সম্মেলনে বাংলাদেশকে প্রতিনিধিত্ব করতে গিয়েছিলেন আলজেরিয়ার রাজধানী আলজিয়ার্সে। সারা বিশ্বের কাছে তখন তিনি আত্মমর্যাদাসম্পন্ন এবং সাম্রাজ্যবাদবিরোধী মুক্তিসংগ্রামের মহানায়ক। তার সঙ্গে দেখা করতে ছুটে এসেছিলেন একই সম্মেলনে অংশ নেয়া কিউবার বিপ্লবী নেতা ফিদেল কাস্ত্রো। এ সম্মেলনে বৈঠক হয় লিবীয় নেতা মুয়াম্মার গাদ্দাফি ও সৌদি বাদশাহ ফয়সালের সঙ্গে। তারা বঙ্গবন্ধুকে শর্ত দেন, বাংলাদেশকে ‘ইসলামিক রিপাবলিক’ ঘোষণা করলে তারা স্বীকৃতিসহ সব ধরনের সহযোগিতা দেবেন। গাদ্দাফি বঙ্গবন্ধুর কাছে জানতে চান, বাংলাদেশ তাদের কাছে কী চায়? বঙ্গবন্ধু বলেন, ‘আমরা চাই লিবিয়ার স্বীকৃতি। স্বাধীন ও সার্বভৌম বাংলাদেশের প্রতি লিবিয়ার স্বীকৃতি।’ গাদ্দাফি জানান, এর জন্য বাংলাদেশের নাম বদলিয়ে ইসলামিক রিপাবলিক অব বাংলাদেশ করতে হবে। বঙ্গবন্ধু পাল্টা জবাব দেন, ‘এটা সম্ভব নয়। কারণ বাংলাদেশ সবার দেশ। মুসলমান, অমুসলমান সবারই দেশ।’
বঙ্গবন্ধু সব ধর্মের প্রতি কতটা শ্রদ্ধাশীল ছিলেন এবং নিজ দেশের অসাম্প্রদায়িক চেতনাকে রক্ষায় কতটা দৃঢ়চেতা ছিলেন, তা বোঝা যায় সৌদি বাদশাহ ফয়সালের সঙ্গে তার কথোপকথনে। বঙ্গবন্ধুর প্রকৃত সত্তাকে জানতে তার অংশবিশেষ তুলে ধরা হল :
বাদশাহ ফয়সাল : আপনারা কিংডম অব সৌদি আরাবিয়ার কাছ থেকে কী চাইছেন?
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব : বাংলাদেশের পরহেজগার মুসলমানরা পবিত্র কাবা শরিফে নামাজ আদায়ের অধিকার চাইছে। এক্সেলেন্সি, আপনিই বলুন সেখানে তো কোনো শর্ত থাকতে পারে না? আপনি হচ্ছেন পবিত্র কাবা শরিফের হেফাজতকারী। এখানে দুনিয়ার সব মুসলমানের নামাজ আদায়ের হক আছে। ... আমরা আপনার কাছে ভ্রাতৃসুলভ সমান ব্যবহার প্রত্যাশা করছি।
ফয়সাল : এসব তো রাজনৈতিক কথাবার্তা হল না। এক্সেলেন্সি, বলুন আপনারা কিংডম অব সৌদি আরাবিয়ার কাছ থেকে কী চাইছেন আসলে?
শেখ মুজিব : এক্সেলেন্সি, আপনি জানেন, ইন্দোনেশিয়ার পর বাংলাদেশ হচ্ছে দ্বিতীয় বৃহত্তম মুসলিম জনসংখ্যার দেশ। তাই আমি জানতে চাইছি কেন সৌদি আরব আজ পর্যন্ত স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দিচ্ছে না?
ফয়সাল : আমি করুণাময় আল্লাহ ছাড়া আর কারও কাছে জবাবদিহি করি না। তবু আপনি একজন মুসলমান তাই বলছি, সৌদি আরবের স্বীকৃতি পেতে হলে বাংলাদেশের নাম পরিবর্তন করে ‘ইসলামিক রিপাবলিক’ করতে হবে।
শেখ মুজিব : বাংলাদেশের জন্য এটি প্রযোজ্য হতে পারে না। বিশ্বের দ্বিতীয় মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হলেও এখানে ১ কোটির উপর অমুসলিম রয়েছে। সবাই একসঙ্গে মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিয়েছে; নির্যাতিত হয়েছে। তাছাড়া এক্সেলেন্সি, সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে পরম করুণাময় আল্লাহ তো শুধু ‘আল মুসলিমিন’ না, তিনি রাব্বুল আলামিন। সবার স্রষ্টা। ক্ষমা করবেন, আপনাদের দেশে নাম তো ‘ইসলামিক রিপাবলিক অব সৌদি আরাবিয়া’ নয়। বরং মরহুম বাদশাহ ইবনে সৌদের সম্মানে ‘কিংডম অব সৌদি আরাবিয়া’। কই আমরা কেউ তো এ নামে আপত্তি করিনি। (সূত্র: বঙ্গবন্ধুর নীতিনৈতিকতা, হাসান মোরশেদ)।
১৯৭৪ সালে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের দ্বিবার্ষিক কাউন্সিল অধিবেশনের উদ্বোধনী ভাষণে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের উদ্দেশে বঙ্গবন্ধু বলেন : ‘রাজনীতিতে যারা সাম্প্রদায়িকতা সৃষ্টি করে, যারা সাম্প্রদায়িক তারা হীন, নিচ, তাদের অন্তর ছোট। যে মানুষকে ভালোবাসে সে কোনো দিন সাম্প্রদায়িক হতে পারে না। আপনারা যারা এখানে মুসলমান আছেন তারা জানেন যে, খোদা যিনি আছেন তিনি রাব্বুল আলামিন। রাব্বুল মুসলিমিন নন। হিন্দু হোক, খ্রিস্টান হোক, মুসলমান হোক, বৌদ্ধ হোক সব মানুষ তার কাছে সমান। সেজন্যই একমুখে সোশ্যালিজম ও প্রগতির কথা এবং আরেক মুখে সাম্প্রদায়িকতা পাশাপাশি চলতে পারে না। একটা হচ্ছে পশ্চিম। যারা এ বাংলার মাটিতে সাম্প্রদায়িকতা করতে চায়, তাদের সম্পর্কে সাবধান হয়ে যাও। আওয়ামী লীগের কর্মীরা, তোমরা কোনো দিন সাম্প্রদায়িকতাকে পছন্দ করো নাই। তোমরা জীবনভর তার বিরুদ্ধে সংগ্রাম করেছ। তোমাদের জীবন থাকতে যেন বাংলার মাটিতে আর কেউ সাম্প্রদায়িকতার বীজ বপন না করতে পারে।’
পৃথিবীতে সাম্প্রদায়িকতা এখন বড় সমস্যা হয়ে দেখা দিয়েছে। জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে একসঙ্গে বসবাস করতে গেলে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বিকল্প নেই। বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্ব, তার আদর্শ, তার দর্শন চর্চা করতে পারলে তার স্বপ্নের সত্যিকারের সোনার বাংলা গড়তে বেশি সময় লাগবে না। আর তাহলে সারা বিশ্বের কাছে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি আরও উজ্জ্বল হবে। বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার সুদৃঢ় মনোবল এবং দক্ষ নেতৃত্বের কারণে আমরা বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়ার দিকে এগিয়ে যাচ্ছি। নতুন প্রজন্মসহ আমাদের সবার কর্মকাণ্ড তার দর্শন ও জীবনাদর্শ অনুযায়ী পরিচালিত হওয়া উচিত। বঙ্গবন্ধুসহ ১৫ আগস্টের সব শহীদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা। পরিশেষে জাতির পিতার শততম জন্মতিথিতে সবাইকে জানাই মুজিববর্ষের শুভেচ্ছা।
অধ্যাপক এএইচএম মোস্তাফিজুর রহমান : উপাচার্য, জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়, ত্রিশাল, ময়মনসিংহ
বরগুনার আলো
- গরমে কেন বাড়ে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি?
- এসি ছাড়াই ঘর ঠান্ডা রাখবেন যেভাবে
- ছুটির দুপুরে পাতে রাখুন ‘আনারস মুরগি’
- ৯৫ লাখ টাকায় কষ্টিপাথর কিনে প্রতারিত, ক্ষুব্ধ হয়ে ভায়রাকে অপহরণ
- বিচারকাজ পরিচলনায় আপিল বিভাগে দুই বেঞ্চ
- পেঁয়াজ রপ্তানি থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলল ভারত
- গাম্বিয়ার কৃষি খাতে বাংলাদেশের জনশক্তি রফতানির বিষয়ে আলোচনা
- কোক স্টুডিও বাংলা’র নতুন গান ‘মা লো মা’
- আড়াই মাস পর দেশে এসেছে ৮ বাংলাদেশির লাশ, নিজ বাড়িতে দাফন সম্পন্ন
- মাদারীপুরে চোরাই ইজিবাইকসহ গ্রেপ্তার ২
- দাবদাহে উত্তপ্ত হয়ে বিটুমিন গলে যাওয়া সড়কে দুদকের অভিযান
- সদর উপজেলার কেউ নাগরিক সেবা থেকে বঞ্চিত হবে না ইনশাল্লাহ
- মনপুরায় বঙ্গবন্ধুর চিন্তানিবাস পর্যটন কেন্দ্র পরিদর্শন
- বিএনপি থেকে পদত্যাগের ঘোষণার পরে দুধ দিয়ে গোসল, ভিডিও ভাইরাল
- সর্বজনীন পেনশন স্কিম সুষ্ঠু ও সফলভাবে বাস্তবায়নের লক্ষ্যে সভা
- বুদ্ধি প্রতিবন্ধী কিশোরীকে দলগত ধর্ষণ, গ্রেপ্তার ২
- বে টার্মিনাল প্রকল্পে গতি
- বস্তিবাসীর জন্য ৯ কুলিং জোন করবে ডিএনসিসি
- খাদ্য নিরাপত্তায় ২০ লাখ টন গম কিনছে সরকার
- আমরা সবাই ‘বিচারক’: প্রধান বিচারপতি
- ইলিশের অন্ত্রে উপকারী ব্যাকটেরিয়ার সন্ধান পেল বিজ্ঞানীরা
- গাজীপুরে ট্রেন দুর্ঘটনা : ২৩ ঘণ্টাতেও শেষ হয়নি উদ্ধার অভিযান
- গাজায় ক্ষুধার্ত শিশুদের মাঝে বাংলাদেশিদের খাদ্য বিতরণ
- সন্ত্রাসবাদ মোকাবেলায় বাংলাদেশের সাফল্যের প্রশংসায় যুক্তরাষ্ট্রের
- সরকারীকরণ হচ্ছে শহীদ জননী জাহানারা ইমাম স্মৃতি জাদুঘর
- নতুন প্রজন্মকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় গড়ে তুলতে হবে
- বাংলাদেশিদের জন্য শিক্ষাবৃত্তি বাড়াতে আগ্রহী রাশিয়া
- কক্সবাজারে হবে উন্মুক্ত কারাগার
- যুবকদের আইসিটিতে দক্ষ করার উদ্যোগ, ফ্রিল্যান্সিংয়ে গুরুত্ব
- কুয়েতে স্মার্ট এনআইডি সেবা কার্যক্রমের উদ্বোধন
- বরগুনায় মা ও মেয়ে ধর্ষণের পলাতক আসামী গ্রেফতার
- কলাপাড়ায় দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড
- গরমে অতিরিক্ত ঘাম হওয়া কি বিপদের লক্ষণ?
- রক্তে শর্করার পরিমাণ বেড়ে গেছে কি না বুঝবেন যে লক্ষণে
- এই গরমে দিনে কয়বার গোসল করা উচিত?
- দুই মাসের নিষেধাজ্ঞার পর মাছ শিকারে প্রস্তুত জেলেরা
- চালের বিকল্প হিসেবে গম আমদানি করছে সরকার
- শবে কদরের নামাজের নিয়ত ও পড়ার নিয়ম
- মাত্র ১২০ টাকার বিনিময়ে পুলিশে চাকুরি পেল বরিশালের ৫৮ জন
- ইস্তিসকার নামাজের সময় ও বিধি-বিধান
- বোরোর বাম্পার ফলনে হাওড়ে উৎসবের আমেজ
- হার্টে হলদেটে ছোপ কেন হয়, কীসের লক্ষণ?
- প্রথম ধাপে বরিশালের ২ উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে লড়তে চান ১২ জন
- বেশিক্ষণ রোদে থাকলে যে ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়ে
- আইএমএফের ঋণের বাকি অর্থ ছাড়ে বাধা নেই: গভর্নর
- হিট স্ট্রোক এড়াতে কীভাবে সতর্ক থাকবেন?
- যমুনার বুকে দৃশ্যমান হলো দীর্ঘতম বঙ্গবন্ধু রেলসেতু
- সিনেমা হল ভেঙে হচ্ছে মাদরাসা
- গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা অবহেলা করলে হতে পারে যে গুরুতর রোগ
- শুধু হিট স্ট্রোক নয়, তাপপ্রবাহে কঠিন যে রোগের ঝুঁকি বাড়ে