• শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪ ||

  • জ্যৈষ্ঠ ৩ ১৪৩১

  • || ০৮ জ্বিলকদ ১৪৪৫

বরগুনার আলো
ব্রেকিং:
শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস আজ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস আগামীকাল ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে বিচারকদের প্রতি আহ্বান রাষ্ট্রপতির আহতদের চিকিৎসায় আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর ভূমিকা চান প্রধানমন্ত্রী টেকসই উন্নয়নের জন্য কার্যকর জনসংখ্যা ব্যবস্থাপনা চান প্রধানমন্ত্রী বিএনপি ক্ষমতায় এসে সব কমিউনিটি ক্লিনিক বন্ধ করে দেয় চমক রেখে বিশ্বকাপের দল ঘোষণা করল বাংলাদেশ শেখ হাসিনার তিন গুরুত্বপূর্ণ সফর: প্রস্তুতি নিচ্ছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় হজযাত্রীদের ভিসা অনুমোদনের সময় বাড়ানোর আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর বাংলাদেশ এআইকে স্বাগত জানায় তবে অপব্যবহার রোধে পদক্ষেপ নিতে হবে ছেলেরা কেন কিশোর গ্যাংয়ে জড়াচ্ছে কারণ খুঁজে বের করার নির্দেশ প্রযুক্তিজ্ঞান সম্পন্ন নতুন প্রজন্ম গড়ার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর এসএসসির ফল প্রকাশ, পাসের হার যত ছাত্রীদের চেয়ে ছাত্ররা পিছিয়ে, কারণ খুঁজতে বললেন প্রধানমন্ত্রী প্রধানমন্ত্রীর কাছে এসএসসির ফল হস্তান্তর জলাধার ঠিক রেখে স্থাপনা নির্মাণে প্রকৌশলীদের আহ্বান প্রধানমন্ত্রী দেশের উন্নয়ন ত্বরান্বিত করতে টেকসই কৌশল উদ্ভাবনের আহ্বান যে পরিকল্পনা হউক, সেটা পরিবেশবান্ধব হতে হবে : প্রধানমন্ত্রী তৃণমূল থেকে উন্নয়নই আওয়ামী লীগের মূল লক্ষ্য: প্রধানমন্ত্রী আইইবির ৬১তম কনভেনশন উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী

দিঘলিয়ার দেয়াড়া গণহত্যা দিবস আজ

বরগুনার আলো

প্রকাশিত: ২৭ আগস্ট ২০২২  

আজ ২৭ আগস্ট খুলনার দিঘলিয়ার দেয়াড়া গণহত্যা দিবস। ১৯৭১  সালের এদিন খুলনা জেলাধীন দিঘলিয়ার দেয়াড়া গ্রামে রাজাকার বাহিনী ও পাকিস্তানি সেনারা গুলি করে ও ধারালো অস্ত্র দিয়ে খুঁচিয়ে ৬০ জন নিরপরাধ বাঙালিকে হত্যা করে। সেদিনের কথা স্মরণ করে আজও শিউড়ে ওঠেন এ অঞ্চলের মানুষ।

নারকীয় সেই হত্যাযজ্ঞ থেকে শরীরে ১৯ টি আঘাত নিয়েও বেঁচে যাওয়া আবুল বাশার সেদিনের ঘটনা স্মরণে এখনও হতবিহ্বল হয়ে পড়েন।

স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে তিনি জানান, মুক্তিযোদ্ধাদের অমিত তেজের মুখে ১৯৭১ এর আগস্ট মাসে পাকিস্তানি হানাদার ও তাদের দোসর রাজাকার-আলবদররা তখন কোনঠাসা আর পর্যুদস্তু। এরই মধ্যে ২৭ আগস্ট ভোরের আলো ফুটতে না ফুটতেই পাকি সেনারা রাজাকারদের নিয়ে হামলে পড়ে দিঘলিয়ার দেয়াড়া গ্রামের অসহায় নিরীহ মানুষের ওপর।

আচমকা আক্রমণের মুখে কেউ কেউ পালাতে পারলেও তাদের হাতে ৬১ জন যুবক ও বয়স্ক মানুষ ধরা পড়েন। রাজাকাররা ওই ৬১ জনকে গুলি আর ধারালো অস্ত্রের আঘাতে ত বিত করার পৈচাশিক উল্লাসে মেতে ওঠে। নারকীয় ওই পরিবেশের মধ্যে ৬০ জন ঘটনাস্থলেই শহীদ হন। এঁদের ৩৮ জনের লাশ পাষণ্ড রাজাকারের দল ভৈরব নদীতে ফেলে দেয়। বাকী  ২২ জনকে তিনটি গণকবরে মাটি চাপা দেয়।

আবুল বাশার জানান, আজও তিনি অপোয় আছেন ঘাতক-দালালদের বিচার দেখার আশায়। এদিকে নানা আনুষ্ঠানিকতার মধ্য দিয়ে আজ দিবসটি পালন করছে খুলনাবাসী।

বরগুনার আলো