• সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৬ ১৪৩১

  • || ১৯ শাওয়াল ১৪৪৫

বরগুনার আলো
ব্রেকিং:
ছয় দিনের সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধানমন্ত্রী হিট অ্যালার্টের মেয়াদ বাড়লো আরও ৩ দিন সরকার আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় বদ্ধপরিকর: শেখ হাসিনা কর্মক্ষেত্রে স্বাস্থ্য ও সুরক্ষাবিধি নিশ্চিতে কাজ করতে হবে বাংলাদেশ-থাইল্যান্ডের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে দেশ ও জনগণের উন্নয়নে কাজ করতে হবে: নেতাকর্মীদের প্রধানমন্ত্রী যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী

দুই মামলায় জি কে শামীম ১০ দিনের রিমান্ডে

বরগুনার আলো

প্রকাশিত: ২১ সেপ্টেম্বর ২০১৯  

অস্ত্র ও মাদক মামলায় যুবলীগ নেতা এস এম গোলাম কিবরিয়া শামীম ওরফে জি কে শামীমকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য মোট ১০ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। এই সঙ্গে তার সাত দেহরক্ষীর প্রত্যেককে অস্ত্র মামলায় চারদিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করা হয়েছে।  

শনিবার (২১ সেপ্টেম্বর) রাতে ঢাকার সিএমএম আদালতের বিচারক মাহমুদা আক্তার এ শুনানি শেষে এ রিমান্ড মঞ্জুর করেন। 

রিমান্ড পাওয়া অন্যরা হলেন- দেলোয়ার হোসেন, মুরাদ হোসেন, জাহিদুল ইসলাম, শহীদুল ইসলাম, কামাল হোসেন, সামসাদ হোসেন এবং আমিনুল ইসলাম। তারা সবাই জি কে শামীমের দেহরক্ষী হিসেবে কর্মরত ছিলেন। 

এর আগে সন্ধ্যায় আদালতে হাজির করে দুই মামলায় সাতদিন করে শামীমকে মোট ১৪ দিনের রিমান্ডে নেওয়ার আবেদন করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা পুলিশ পরিদর্শক আমিনুল ইসলাম। এ সময় তার সাত দেহরক্ষীও ছিলেন। 

তবে শুনানি নিয়ে মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মাহমুদা আক্তার মাদক ও অস্ত্র মামলায় ৫ দিন করে মোট ১০দিন রিমান্ড মঞ্জুর করেন। আর অস্ত্র মামলায় শামীমের দেহরক্ষী সাতজনের প্রত্যেককে ৪দিন করে রিমান্ড দেওয়া হয়েছে। 

রাষ্ট্রপক্ষে মামলার শুনানি করেন বিশেষ পাবলিক প্রসিকিউটর আজাদ রহমান। তিনি বলেন, দুই মামলার রিমান্ড কার্যকর হবে আলাদাভাবে। অর্থাৎ একটা মামলার রিমান্ড শেষ হওয়ার পর আরেকটি শুরু হবে। 

এদিকে জানা যায়, জি কে শামীমের বিরুদ্ধে গুলশান থানায় হওয়া মানিলন্ডারিং আইনের মামলাটি তদন্ত করবে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। তাই ওই মামলায় তাকে এখনও গ্রেফতার করা হয়নি। 

শনিবার বিকেলে জি কে শামীম ও তার সাত দেহরক্ষীকে রাজধানীর গুলশান থানায় হস্তান্তর করে র‌্যাব। পরে গুলশান বিভাগের অতিরিক্ত উপ-কমিশনার (এডিসি) আব্দুল আহাদ জানান, গুলশান থানায় জি কে শামীমের বিরুদ্ধে অস্ত্র, মাদক ও মানিলন্ডারিংয়ে তিনটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। তবে গ্রেফতার দেখানো হয়েছে মাদক ও অস্ত্র মামলায়।

শুক্রবার (২০ সেপ্টেম্বর) দুপুরে রাজধানীর নিকেতনে ৫ নম্বর সড়কের ১৪৪ নম্বর ভবনে শামীমের কার্যালয় ঘিরে অভিযান চালায় র‌্যাব। 

কার্যালয়ের ভেতর থেকে বিদেশি মুদ্রা, মদ, একটি আগ্নেয়াস্ত্র, মাদক, নগদ অর্থ, ২০০ কোটি টাকার এফডিআর চেক উদ্ধার করা হয়। আটক করা হয় দেহরক্ষী সাতজনকেও। 

অভিযানের পর র‌্যাবের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম বলেন, শামীমের অস্ত্রের লাইসেন্স থাকলেও অবৈধ ব্যবহারের অভিযোগ ছিল। সুনির্দিষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে অভিযান চালানো হয়েছে। এখানে তার মায়ের ও তার নামে বিপুল পরিমাণ এফডিআর পাওয়া গেছে। তার অস্ত্রের লাইসেন্স থাকলেও অবৈধ ব্যবহারের অভিযোগ ছিলো।

বরগুনার আলো