• বুধবার ০১ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৭ ১৪৩১

  • || ২১ শাওয়াল ১৪৪৫

বরগুনার আলো
ব্রেকিং:
চীন সফরে যাওয়ার আগে জুলাইয়ে ভারত সফর করবেন প্রধানমন্ত্রী ছয় দিনের সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধানমন্ত্রী হিট অ্যালার্টের মেয়াদ বাড়লো আরও ৩ দিন সরকার আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় বদ্ধপরিকর: শেখ হাসিনা কর্মক্ষেত্রে স্বাস্থ্য ও সুরক্ষাবিধি নিশ্চিতে কাজ করতে হবে বাংলাদেশ-থাইল্যান্ডের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে দেশ ও জনগণের উন্নয়নে কাজ করতে হবে: নেতাকর্মীদের প্রধানমন্ত্রী যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি

সিনহা হত্যা: জবানবন্দি শেষে কারাগারে চার পুলিশ

বরগুনার আলো

প্রকাশিত: ৯ সেপ্টেম্বর ২০২০  

সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা মো. রাশেদ হত্যা মামলায় অভিযুক্ত চার পুলিশ সদস্যকে আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি শেষে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। প্রায় ৬ ঘণ্টা জবানবন্দি গ্রহণের পর বিকেল ৪টা ৫০ মিনিটের দিকে পুলিশের প্রিজনভ্যানে করে তাদেরকে কারাগারে নেওয়া হয়।

জবানবন্দি দেওয়া চার পুলিশ সদস্য হলেন, কনস্টেবল সাফানুর করিম, কনস্টেবল কামাল হোসেন, কনস্টেবল আব্দুল্লাহ আল-মামুন ও এএসআই লিটন মিয়া। 
  
আজ বুধবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে চার পুলিশ সদস্যকে আদালত প্রাঙ্গণে নিয়ে আসে তদন্তকারী সংস্থা র‌্যাব। সকাল ১১টার দিকে চার পুলিশ সদস্যের পৃথক জবানবন্দি রেকর্ড করেন আদালত। এর মধ্যে কনস্টেবল সাফানুর করিম ও কনস্টেবল কামাল হোসেনকে কক্সবাজারের সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট দেলোয়ার হোসেনের আদালতে এবং কনস্টেবল আব্দুল্লাহ আল-মামুন ও এএসআই লিটন মিয়াকে কক্সবাজারের জ্যেষ্ঠ বিচারিক হাকিম তামান্না ফারাহর আদালতে জবানবন্দি নেয়া হয় ।

এর আগে তাদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা হয় কক্সবাজার সদর হাসপাতালে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এএসপি খাইরুল ইসলাম।

গত ২৪ আগস্ট তাদের চার দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন কক্সবাজারের জ্যেষ্ঠ বিচারিক হাকিম আদালতের বিচারক তামান্না ফারাহ। পরে ৬ সেপ্টেম্বর তাদের জিজ্ঞাসাবাদের জন্য হেফাজতে নেয় র‌্যাব। এ মামলায় অভিযুক্ত ১৩ জনের মধ্যে প্রধান আসামি ইন্সপেক্টর লিয়াকত আলীসহ ৮ আসামি আগেই আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। 

এর আগে পুলিশের তিন সদস্য ওসি প্রদীপ, পরিদর্শক লিয়াকত ও এএসআই নন্দ দুলালকে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। তাদের মধ্যে প্রদীপকে চার দফায় ১৫ দিন আর লিয়াকত ও নন্দ দুলাল রক্ষিতকে তিন দফায় ১৪ দিন করে রিমান্ডে নেয়া হয়। এর মধ্যে লিয়াকত ও নন্দ দুলাল ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিলেও প্রদীপ রাজি হননি। তারা সবাই এখন কারাগারে রয়েছেন। এপিবিএন এর ৩ সদস্যসহ এ পর্যন্ত ১২ জন স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন।

বরগুনার আলো