• রোববার ২৮ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৫ ১৪৩১

  • || ১৮ শাওয়াল ১৪৪৫

বরগুনার আলো
ব্রেকিং:
সরকার আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় বদ্ধপরিকর: শেখ হাসিনা কর্মক্ষেত্রে স্বাস্থ্য ও সুরক্ষাবিধি নিশ্চিতে কাজ করতে হবে বাংলাদেশ-থাইল্যান্ডের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে দেশ ও জনগণের উন্নয়নে কাজ করতে হবে: নেতাকর্মীদের প্রধানমন্ত্রী যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ

একই পরিবারের চারজনকে হত্যা : ৬ জনের মৃত্যুদণ্ড

বরগুনার আলো

প্রকাশিত: ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২১  

কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারীতে একই পরিবারের চারজনকে কুপিয়ে হত্যা মামলায় নিহতের বড় ভাইসহ ছয়জনের  মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। এ মামলায় একজনকে বেকসুর খালাস দেওয়া হয়।

জেলা দায়রা জজ মো. আব্দুল মান্নান আজ মঙ্গলবার (১৬ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে এ রায় দেন। এ সময় মোট সাত আসামির মধ্যে ছয়জন উপস্থিত ছিলেন। মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত এক আসামি শুরু থেকেই পলাতক। আর তিনজন জেলে এবং তিনজন জামিনে ছিলেন।

মৃত্যুদণ্ড পাওয়া আসামিরা হলেন মমতাজ উদ্দিন, নজরুল ইসলাম মজনু ওরফে মনজু, আমীর হামজা ওরফে আমির হোসেন, জাকির হোসেন ওরফে রাসেল খান, জালাল গাজী ওরফে পলাশ গাজী এবং হাসমত আলী শেখ। অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় নাইনুল ইসলামকে খালাস দেওয়া হয়েছে।

২০১৪ সালের ১৫ জানুয়ারি ভোরে ভুরুঙ্গামারী উপজেলার দিয়াডাঙ্গা গ্রামের সুলতান মণ্ডল এবং তাঁর নাতনি রোমানা ও আনিকার ক্ষতবিক্ষত মরদেহ শোবার ঘরে পাওয়া যায়। হাসপাতালে নেওয়ার পথে মারা যান সুলতান মণ্ডলের স্ত্রী  হাজেরা বেগম। ওই ঘটনায় নিহতের ছেলে হাফিজুর রহমান অজ্ঞাতদের আসামি করে ভুরুঙ্গামারী থানায় মামলা করেন। পরে একই এলাকায় চান্দ মিয়া নামের এক ব্যবসায়ী হত্যা মামলায় দুজনকে গ্রেপ্তার করলে তারা সুলতান হত্যাকাণ্ডে  জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেন।

নিহত সুলতানের ভাই মমতাজ ভাড়াটে খুনি দিয়ে তাদেরকে রাতে হত্যা করেন বলে স্বীকার করলে এ রায় দেন আদালত।

মামলাটি রাষ্ট্রপক্ষে পরিচালনা করেন অ্যাডভোকেট এস এম আব্রাহাম লিংকন। আসামিপক্ষে ছিলেন সাবেক জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ও অ্যাডভোকেট আজিজুর রহমান দুলু, মনোয়ারুল হক আলো, আমীর আলী, এ টি এম এরশাদুল হক চৌধুরী শাহিন এবং আসাদুল হক।

মামলার রায় শুনে বাদী হাফিজুর রহমান সন্তোষ প্রকাশ করে দ্রুত রায় কার্যকরের দাবি জানিয়েছেন।

কুড়িগ্রামের পাবলিক প্রসিকিউটর আব্রাহাম লিংকন বলেন, 'অর্থের বিনিময়ে আসামি মমতাজ তার ছোট ভাইসহ পরিবারের সদস্যদের পরিকল্পিতভাবে হত্যা করেন। পরবর্তী সময়ে চাঁদ মিয়া হত্যা মামলায় আসামিদের আটকের পর হত্যারহস্য উন্মোচিত হয়। আসামিরা সবাই সিরিয়াল কিলার। তাদের বিরুদ্ধে দেশের বিভিন্ন এলাকায় হত্যাসহ ৮-১০টি করে মামলা রয়েছে।

বরগুনার আলো