• রোববার ২৮ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৪ ১৪৩১

  • || ১৮ শাওয়াল ১৪৪৫

বরগুনার আলো
ব্রেকিং:
বাংলাদেশ-থাইল্যান্ডের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে দেশ ও জনগণের উন্নয়নে কাজ করতে হবে: নেতাকর্মীদের প্রধানমন্ত্রী যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

ট্রাফিক পুলিশ বক্সে বিস্ফোরণ, ‘নব্য জেএমবির সদস্য’ আটক

বরগুনার আলো

প্রকাশিত: ২৯ জুলাই ২০২০  

গত ফেব্রুয়ারিতে নগরের দুই নম্বর গেইট এলাকায় ট্রাফিক পুলিশ বক্সে বিস্ফোরণের ঘটনায় আরও এক যুবককে আটক করেছে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের (সিএমপি) কাউন্টার টেরোরিজম ইউনিট। কক্সবাজার জেলার চকরিয়া উপজেলার হারবাং এলাকা থেকে তাকে আটক করা হয়। মঙ্গলবার (২৮ জুলাই) তাকে চট্টগ্রামে নিয়ে আসা হয়েছে বলে জানা গেছে।

আটক যুবকের নাম মো. শাহেদ (২৪)। তিনি চট্টগ্রামের লোহাগাড়া উপজেলার পদুয়া মৌলভীপাড়া এলাকার আবুল কাশেমের ছেলে। শাহেদ নব্য জেএমবির সদস্য বলে দাবি করেছে পুলিশ।

সিএমপির কাউন্টার টেরোরিজম ইউনিটের অতিরিক্ত উপ-কমিশনার পলাশ কান্তি নাথ বলেন, ট্রাফিক পুলিশ বক্সে বিস্ফোরণের ঘটনায় চকরিয়া উপজেলার হারবাং এলাকা থেকে শাহেদ নামে একজনকে আটক করা হয়েছে। তাকে চট্টগ্রামে নিয়ে আসা হয়েছে।

গত ২৮ ফেব্রুয়ারি রাতে দুই নম্বর গেইট এলাকায় ট্রাফিক পুলিশ বক্সে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। এতে দুই পুলিশ সদস্যসহ অন্তত পাঁচজন আহত হয়।  আহতদের মধ্যে ছিলেন: ট্রাফিক সার্জেন্ট আরাফাত হোসেন ভুঁইয়া, সহকারী উপ-পরিদর্শক (এএসআই) মো. আতাউদ্দিন, স্থানীয় দুই যুবক জাহিদ বিন জাহাঙ্গীর ও মো. সুমন।

হামলার ঘটনার পর তদন্তে নেমে পুলিশ নব্য জেএমবির সদস্যদের সম্পৃক্ততা পায়। পরে গত ৩ মে হামলার সঙ্গে জড়িত তিনজনকে গ্রেফতার করে কাউন্টার টেরোরিজম ইউনিট।

গ্রেফতার তিনজন হলো- সাতকানিয়া উপজেলার দক্ষিণ ঢেমশা হাদুরপাড়া এলাকার মো. ইসহাক মিয়ার ছেলে মো. সাইফুল্লাহ (২৪), একই উপজেলার দক্ষিণ মারফলা এলাকার মনির আহমদের ছেলে মো. এমরান (২৫) ও উত্তর ঢেমশা মাইজপাড়া এলাকার মহরম আলীর ছেলে মো. আবু সালেহ (২৫)।  

এদের মধ্যে মো. সাইফুল্লাহ চকবাজার এলাকার নুরা এন্টারপ্রাইজ নামে একটি কম্পিউটার দোকানের কর্মচারী, এমরান চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের মার্কেটিং বিভাগের ছাত্র ও আবু সালেহ ন্যাশনাল পলিটেকনিকের ছাত্র। 

বরগুনার আলো