• রোববার ২৮ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৪ ১৪৩১

  • || ১৮ শাওয়াল ১৪৪৫

বরগুনার আলো
ব্রেকিং:
বাংলাদেশ-থাইল্যান্ডের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে দেশ ও জনগণের উন্নয়নে কাজ করতে হবে: নেতাকর্মীদের প্রধানমন্ত্রী যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

দৃশ্যমান হলো সাড়ে ৫ কিলোমিটার পদ্মাসেতু

বরগুনার আলো

প্রকাশিত: ১২ নভেম্বর ২০২০  

আর এক মাস পরই দেখা যাবে পুরো পদ্মাসেতু। আজ (১২ নভেম্বর) মাঝনদীতে ৯ ও ১০ নম্বর পিলারের উপর ৩৭তম স্প্যান বসার মধ্য দিয়ে দৃশ্যমান এখন সাড়ে ৫ কিলোমিটারের বেশি সেতু। বাকি থাকা ৪টি স্প্যানের মধ্যে ২টি যোগ হবে এ মাসেই।

বৃহস্পতিবার (১২ নভেম্বর) সকাল ৯টায় ৩৭তম স্প্যান বসানোর কাজ শুরুর কথা। মাওয়ার কুমারভোগ ইয়ার্ডে স্প্যান নিয়ে অপেক্ষমান ক্রেনটি। তবে নদীতে কুয়াশার কারণে কাজ শুরু করতে বেশ বিলম্ব হয়।

অবশেষে পৌনে ১১টা নাগাদ স্প্যান নিয়ে রওয়ানা দেয় ভাসমান ক্রেন তিয়ান ইও। এক একটি স্প্যানের ওজন প্রায় ৩৬শ' মেট্রিক টন। ক্রেনটির ধারণ ক্ষমতা ৪ হাজার মেট্রিক টন। তাই ধীরে ধীরে পানি কেটে এটি এগিয়ে যেতে থাকে মাঝনদীর দিকে। ইয়ার্ড থেকে প্রায় ২ কিলোমিটার পথ পাড়ি দিতে হয় ক্রেনটিকে।

ঘণ্টাখানেকের মধ্যে সেতুর ৯ ও ১০ নম্বর পিলারের কাছে পৌঁছে যায় ক্রেনটি। নোঙ্গর করা শেষে মাওয়া প্রান্তে আগে বসানো ৭টি স্প্যানের সাথে জোড়া লাগানোর কাজ শুরু হয়। এতে সময় লাগে ২ ঘণ্টার বেশি। নতুন স্প্যানটি যোগ হওয়ার মাধ্যমে মাওয়া প্রান্তেও এখন টানা দৃশ্যমান প্রায় সোয়া ১ কিলোমিটার সেতু।

সপ্তাহের ব্যবধানে একটার পর একটা নতুন স্প্যান যোগ হওয়া আশাবাদী করে তুলছে দুই পাড়ের মানুষদের।

তারা জানান, সেতুর দিকে তাঁকালেই এখন ভালো লাগে। দুই পাড়ের মানুষসহ সারাদেশের সঙ্গে যোগাযোগের নতুন একটা পথ তৈরি হচ্ছে। দ্রুত এটির উদ্বোধন হোক; এখন এই চাওয়া তাদের।

চলতি মাসে ৪টি স্প্যান বসানোর পরিকল্পনা। সে হিসেবে আগামী ২ সপ্তাহে আরও দু'টি স্প্যান বসানো হবে।

বরগুনার আলো