• বৃহস্পতিবার ০২ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৯ ১৪৩১

  • || ২২ শাওয়াল ১৪৪৫

বরগুনার আলো
ব্রেকিং:
চীন সফরে যাওয়ার আগে জুলাইয়ে ভারত সফর করবেন প্রধানমন্ত্রী ছয় দিনের সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধানমন্ত্রী হিট অ্যালার্টের মেয়াদ বাড়লো আরও ৩ দিন সরকার আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় বদ্ধপরিকর: শেখ হাসিনা কর্মক্ষেত্রে স্বাস্থ্য ও সুরক্ষাবিধি নিশ্চিতে কাজ করতে হবে বাংলাদেশ-থাইল্যান্ডের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে দেশ ও জনগণের উন্নয়নে কাজ করতে হবে: নেতাকর্মীদের প্রধানমন্ত্রী যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি

নিজের বাড়ি পাচ্ছে মানিকগঞ্জের ১১৫ পরিবার

বরগুনার আলো

প্রকাশিত: ১৪ জানুয়ারি ২০২১  

মানিকগঞ্জের শিবালয় উপজেলার পঞ্চাশোর্ধ্ব ফুলমালা বেগম। অকালে স্বামীর মৃত্যুর পত যমুনা নদীর ভাঙনে বিলীন হয়েছে বাড়ি। জমি নেই, ঘর নেই তাই রাস্তার পাশে ঝুপড়ি ঘর তুলে মানবেতর জীবনযাপন করছিলেন নিঃসন্তান এই নারী। অন্যের বাড়িতে কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করতেন।

অবশেষে শিবালয়ের জাফরগঞ্জ এলাকার নিজের নামে একটি বাড়ি পাচ্ছেন বিধবা ফুলমালা বেগম। সরকারের আশ্রয়ন প্রকল্পে জমি আর ঘর বরাদ্দ করা হয়েছে তার নামে। তার মতো মানিকগঞ্জের সাতটি উপজেলায় ১১৫টি পরিবার পাচ্ছে নিজের বাড়ি। প্রথম পর্যায়ে বিধবা, প্রতিবন্ধী স্বামী পরিত্যক্তাদের অগ্রাধিকার দেয়া হয়েছে। পর্যায়ক্রমে সকল ভূমি ও গৃহহীনরা আসবেন এই প্রকল্পের আওতায়।

জানা গেছে, ২০ জানুয়ারি ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এই ঘরগুলো আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করবেন।

শিবালয় ও ঘিওর উপজেলার আশ্রয়ন প্রকল্প ঘুরে দেখা গেছে, খাস জমি ভরাট করে সারিবদ্ধভাবে ঘরগুলো তৈরি করা হয়েছে। প্রতিটি ঘরের চালে লাল রঙের টিন। দেয়ালের রং থাকবে নীল। থাকার জন্য রয়েছে দুটি কক্ষ। রয়েছে স্টোর রুম, রান্না ঘর এবং টয়লেট।

প্রকল্প এলাকায় কথা হয় কয়েকজন উপকারভোগীর সঙ্গে। যারা অন্যের বাড়ি অথবা রাস্তার পাশে ঘর তুলে বসবাস করতেন। নিজেদের একটি ঘর পেয়ে তারা খুশি সবাই। জমির মালিকানাসহ ঘর পাওয়ায় তারা প্রধানমন্ত্রীর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছেন। যতদিন বেঁচে আছেন তার জন্য দোয়া করবেন তারা।

ঘিওরের ইউএনও আইরিন সুলতানা জানান, প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ের মুখ্য সচিব তাদের নির্দেশনা দিয়েছিলেন নিজের বাড়ি মনে করে ঘরগুলোকে তৈরি করার জন্য। এজন্য তিনি ইট, টিন থেকে শুরু করে প্রতিটি মালামালের গুনগত মাণ ঠিক রাখার চেষ্টা করেছেন।

শিবালয়ের ইউএনও বি এম রুহুল আমিন রিমন বলেন, দুই শতাংশ জমির বন্দোবস্তের কাগজসহ উপকারভোগীরা দুই কক্ষ বিশিষ্ট ঘর পাচ্ছেন। প্রকল্প এলাকায় যাতায়াত সুবিধা, বিদ্যুৎ সংযোগ, সোলার সিস্টেম, বিশুদ্ধ পানিসহ নানা সুবিধা দিতেও কাজ করছেন তারা।

মানিকগঞ্জ জেলা প্রশাসকের কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ের আশ্রয়ন-২ প্রকল্পের আওতায় শিবালয়ে ২১টি, ঘিওরে ২৫টি, সাটুরিয়ায় ৩০টি, হরিরামপুরে ১২টি, সিংগাইরে ১২টি এবং সদর উপজেলায় ১৫টি ঘর তৈরি করা হয়েছে।

বরগুনার আলো