• সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৬ ১৪৩১

  • || ১৯ শাওয়াল ১৪৪৫

বরগুনার আলো
ব্রেকিং:
ছয় দিনের সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধানমন্ত্রী হিট অ্যালার্টের মেয়াদ বাড়লো আরও ৩ দিন সরকার আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় বদ্ধপরিকর: শেখ হাসিনা কর্মক্ষেত্রে স্বাস্থ্য ও সুরক্ষাবিধি নিশ্চিতে কাজ করতে হবে বাংলাদেশ-থাইল্যান্ডের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে দেশ ও জনগণের উন্নয়নে কাজ করতে হবে: নেতাকর্মীদের প্রধানমন্ত্রী যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী

গণশৌচাগারে বাস করা সেই পরিবার পেলো মুজিববর্ষের ঘর

বরগুনার আলো

প্রকাশিত: ২৬ জানুয়ারি ২০২১  

ফরিদপুরের বোয়ালমারীর গণশৌচাগারে বাস করা সেই শাহাদাত-নার্গিস দম্পতি অবশেষে ঘর পেলো। বিভিন্ন গণমাধ্যমে এ নিয়ে সংবাদ প্রকাশিত হলে বিষয়টি কর্তৃপক্ষের নজরে আসে। এরপর সোমবার সকাল ১১টায় বোয়ালমারী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ঝোটন চন্দ গণশৌচাগারে বাস করা শাহাদাত দম্পতির সাথে দেখা করে তাদের মুজিববর্ষে প্রধানমন্ত্রীর দেয়া উপহার 'ঘর' দেয়ার প্রতিশ্রুতি দেন।

এছাড়া কথোপকথনের সময় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ঝোটন চন্দ জানতে পারেন অন্যের নিকট থেকে শাহাদাতের ২০ হাজার টাকার ঋণ নেয়া আছে। তিনি ঋণের ওই টাকাও পরিশোধের ব্যবস্থা করবেন বলে জানান।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ঝোটন চন্দ গণমাধ্যমকে বলেন, আমরা সম্প্রতি তাদের (শাহাদাত দম্পতি) সম্পর্কে জেনেছি। তাদের ঘরের ব্যবস্থা করে দিয়েছি। মুজিববর্ষ উপলক্ষে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অগ্রাধিকারমূলক প্রকল্প ভূমিহীন ও গৃহহীন মানুষের জন্য নির্মিতব্য আশ্রয়ণ প্রকল্পে তাদের একটি ঘরের ব্যবস্থা করে দেব। বোয়ালমারী উপজেলার সদর ইউনিয়নের সৈয়দপুরে এই প্রকল্প বাস্তবায়নাধীন। এ সময় শাহাদাত তার প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে বলেন, ‘হাসিনা অনেক বছর বাঁচুক। তার জন্যই ঘর পাইছি।’ ইউএনও স্যার ঘরের ব্যবস্থা করেছে।'

উল্লেখ্য, শাহাদাতের পৈতৃক বাড়ি মাগুরা জেলার মোহাম্মদপুর উপজেলায় ছিলো। জন্মের সময় মাকে এবং ৬ বছর বয়সে বাবাকে হারান। পৈতৃক সম্পত্তি ছিলো না, তাই দারিদ্র্যতার কষাঘাতে এবং জীবিকার তাগিদে ফরিদপুরের বোয়ালমারীতে আসেন। এরপর কাগজ কুড়িয়ে জীবন চালান। পরবর্তীতে বোয়ালমারী পৌরসভার মেয়র মোজাফফর হোসেন বাবলু মিয়া মাস্টার রোলে দৈনিক ১৬০ টাকা বেতনে বাজার ঝাড়ুদারের চাকরি দেন এবং বোয়ালমারী হেলিপোর্টে সরকারি জায়গায় থাকার ব্যবস্থা করেন। এক পর্যায়ে ঠাঁই মেলে বোয়ালমারীর টিনপট্টিতে অবস্থিত এক গণশৌচাগারে।

বরগুনার আলো