• সোমবার ২০ মে ২০২৪ ||

  • জ্যৈষ্ঠ ৫ ১৪৩১

  • || ১১ জ্বিলকদ ১৪৪৫

বরগুনার আলো
ব্রেকিং:
চাকরির পেছনে না ছুটে যুবকদের উদ্যোক্তা হওয়ার আহ্বান ‘সামান্য কেমিক্যালের পয়সা বাঁচাতে দেশের সর্বনাশ করবেন না’ ষড়যন্ত্র মোকাবেলা করে আওয়ামী লীগ দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাবে শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস আজ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস আগামীকাল ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে বিচারকদের প্রতি আহ্বান রাষ্ট্রপতির আহতদের চিকিৎসায় আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর ভূমিকা চান প্রধানমন্ত্রী টেকসই উন্নয়নের জন্য কার্যকর জনসংখ্যা ব্যবস্থাপনা চান প্রধানমন্ত্রী বিএনপি ক্ষমতায় এসে সব কমিউনিটি ক্লিনিক বন্ধ করে দেয় চমক রেখে বিশ্বকাপের দল ঘোষণা করল বাংলাদেশ শেখ হাসিনার তিন গুরুত্বপূর্ণ সফর: প্রস্তুতি নিচ্ছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় হজযাত্রীদের ভিসা অনুমোদনের সময় বাড়ানোর আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর বাংলাদেশ এআইকে স্বাগত জানায় তবে অপব্যবহার রোধে পদক্ষেপ নিতে হবে ছেলেরা কেন কিশোর গ্যাংয়ে জড়াচ্ছে কারণ খুঁজে বের করার নির্দেশ প্রযুক্তিজ্ঞান সম্পন্ন নতুন প্রজন্ম গড়ার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর এসএসসির ফল প্রকাশ, পাসের হার যত ছাত্রীদের চেয়ে ছাত্ররা পিছিয়ে, কারণ খুঁজতে বললেন প্রধানমন্ত্রী প্রধানমন্ত্রীর কাছে এসএসসির ফল হস্তান্তর জলাধার ঠিক রেখে স্থাপনা নির্মাণে প্রকৌশলীদের আহ্বান প্রধানমন্ত্রী দেশের উন্নয়ন ত্বরান্বিত করতে টেকসই কৌশল উদ্ভাবনের আহ্বান

অনলাইনে কর সনদ পাবেন সঞ্চয়পত্রের গ্রাহক

বরগুনার আলো

প্রকাশিত: ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২০  

প্রতি বছর আয়কর রিটার্ন দেওয়ার সময় সঞ্চয়পত্রের গ্রাহকদের কর সনদপত্রের কপি জাতীয় রাজস্ব বোর্ডকে দিতে হয়। সেই সনদপত্রের কপি এখন থেকে ঘরে বসে অনলাইন থেকে ডাউনলোড করে এবং ই-মেইলের মাধ্যমে পাবেন গ্রাহকরা।

সঞ্চয়পত্র কেনার সময় গ্রাহক আবেদন ফর্মে যে ই-মেইল ঠিকানাটি ব্যবহার করেছেন কর দেওয়ার সনদপত্রটি সেই ই-মেইলে পাঠানো হবে। গ্রাহকের ই-মেইল ঠিকানায় সঞ্চয়পত্র (সঞ্চয় উপকরণ) কর সনদপত্রটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে পাঠানোর জন্য একটি সফটওয়্যার তৈরি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক।

ফলে আয়কর রিটার্ন দাখিল করার সময় কোনো সঞ্চয়পত্র গ্রাহককে তার কর সনদপত্র পাওয়ার জন্য আর ব্যাংক অথবা জাতীয় সঞ্চয় অধিদপ্তরে যেতে হবে না। এতে গ্রাহকের ভোগান্তি কমে যাবে।

সঞ্চয়পত্র কেনার সময় গ্রাহকের আবেদন ফর্মে ব্যবহৃত ই-মেইল ঠিকানায় সনদপত্রটি পাঠিয়ে দেওয়া হবে। এ লক্ষ্যে বাংলাদেশ ব্যাংকের ইনফরমেশন সিস্টেমস ডেভেলপমেন্ট অ্যান্ড সাপোর্ট ডিপার্টমেন্ট সঞ্চয়পত্র পোর্টাল নামে একটি সফটওয়্যার তৈরি করেছে।

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগকারীদের প্রতিবছর আয়কর রিটার্নের সঙ্গে তাদের কর সনদপত্রের একটি অনুলিপি জমা দিতে হয়। বাংলাদেশ ব্যাংক, সঞ্চয় অধিদপ্তর এবং সঞ্চয়পত্র বিক্রয়কারী ব্যাংকগুলো গ্রাহকদের এই সনদপত্র দেয়। সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগকৃত অর্থের

সুদ থেকে উৎসেকর কেটে নেওয়া হয়েছে বলে সনদে উল্লেখ করা হয়। গ্রাহককে প্রতিবছর এই সনদ পাওয়ার জন্য আবেদন করতে হয়।

অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ (এফআইডি) সঞ্চয়পত্র ক্রেতাদের দুর্ভোগ কাটাতে অনলাইনে সনদপত্র প্রদান করার জন্য বাংলাদেশ ব্যাংককে নির্দেশ দিয়েছে। নির্দেশনা পাওয়ার পরে কেন্দ্রীয় ব্যাংক এই সফটওয়্যার তৈরি করেছে।

বাংলাদেশ ব্যাংক সম্প্রতি আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগকে জানিয়েছে যে গ্রাহকের ই-মেইলে কর সনদপত্র পাঠানো ছাড়াও গ্রাহক নিজের মতো করে ওয়েবসাইটে লগইন করে সনদপত্রটি ডাউনলোড ও প্রিন্ট করতে পারবেন, এমন ব্যবস্থা থাকবে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র সিরাজুল ইসলাম বলেন, সঞ্চয়পত্র গ্রাহকদের কর সনদপত্র অনলাইনে পাঠানোর প্রক্রিয়া চলছে।

কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে এ বিষয়ে আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগে পাঠানো চিঠিতে বলা হয়েছে, ২০১৯ সালের ১৩ মার্চ পর্যন্ত বিক্রি হওয়া সঞ্চয়পত্রের তথ্য বাংলাদেশ ব্যাংকের সফটওয়্যারে জমা রয়েছে। ওই সময় পর্যন্ত বিক্রি হওয়া সঞ্চয়পত্রের মালিকদের কর সনদপত্র ই-মেইল করা সম্ভব হবে।

ইনফরমেশন সিস্টেমস ডেভেলপমেন্ট অ্যান্ড সাপোর্ট ডিপার্টমেন্টের সিস্টেম ম্যানেজার মোহাম্মদ ইসাহাক মিয়া চিঠিতে লিখেছেন, ২০১৯ সালের ১৪ মার্চ থেকে অর্থ মন্ত্রণালয়ের আইবিএএস++ সফটওয়্যারের মাধ্যমে সঞ্চয়পত্র বিক্রির কার্যক্রম পরিচালনা করছে।

চিঠিতে আরও উলেস্নখ করা হয়েছে, যদি এই সঞ্চয়পত্রের কর সনদপত্র ইনফরমেশন সিস্টেমস ডেভেলপমেন্ট অ্যান্ড সাপোর্ট ডিপার্টমেন্টের মাধ্যমে দেওয়া হয়, তবে তাদের বিক্রয় সম্পর্কিত তথ্য আইবিএএস++ সফটওয়্যার থাকা দরকার। আইবিএএস ++ সফটওয়্যার বা অ্যাপিস্নকেশন প্রোগ্রামিং ইন্টারফেস (এপিআই) এর সাথে বাংলাদেশ ব্যাংকের সফটওয়্যার সংযুক্তকরণের জন্য তথ্য আদান প্রদানের প্রয়োজন হবে।

সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বলেছেন, কেন্দ্রীয় ব্যাংক সফটওয়্যার এবং আইবিএএস++ সফটওয়্যারের মধ্যে অ্যাপিস্নকেশন প্রোগ্রামিং ইন্টারফেস (এপিআই) এর ব্যবস্থা করার জন্য আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ অর্থ বিভাগে চিঠি দেবে।

বরগুনার আলো