• বুধবার ০১ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৭ ১৪৩১

  • || ২১ শাওয়াল ১৪৪৫

বরগুনার আলো
ব্রেকিং:
চীন সফরে যাওয়ার আগে জুলাইয়ে ভারত সফর করবেন প্রধানমন্ত্রী ছয় দিনের সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধানমন্ত্রী হিট অ্যালার্টের মেয়াদ বাড়লো আরও ৩ দিন সরকার আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় বদ্ধপরিকর: শেখ হাসিনা কর্মক্ষেত্রে স্বাস্থ্য ও সুরক্ষাবিধি নিশ্চিতে কাজ করতে হবে বাংলাদেশ-থাইল্যান্ডের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে দেশ ও জনগণের উন্নয়নে কাজ করতে হবে: নেতাকর্মীদের প্রধানমন্ত্রী যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি

করোনা রোধের কৌশল উদ্ভাবনের দাবি ডুয়েটের তিন অধ্যাপকের

বরগুনার আলো

প্রকাশিত: ২৬ মার্চ ২০২০  

গাজীপুরস্থ ঢাকা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (ডুয়েট) তিন অধ্যাপক করোনাভাইরাস প্রতিরোধে একটি কৌশল উদ্ভাবনের দাবি করেছেন। তারা হলেন- গবেষক দলের প্রধান যন্ত্রকৌশল বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান চৌধুরী, ড. মো. আবদুস সাহিদ ও ড. মোহাম্মদ আবুল কাশেম। 

বুধবার অধ্যাপক আসাদুজ্জামান বলেন, করোনাভাইরাসের বিভিন্ন প্রোটিন পর্যবেক্ষণ করে তারা দেখতে পান এ ভাইরাসের মধ্যে থাকা রাসায়নিক উপাদান কার্বোপিল ও এমাইনো গ্রুপ শ্বাসনালিসহ মানবদেহের ক্ষতি করতে পারে। এমনকি মানুষের মৃত্যুর কারণও হতে পারে। তিনি বলেন, গবেষণা করে তারা এই সিদ্ধান্তে উপনীত হন যে, এই কার্বোপিল ও এমাইনো গ্রুপের উপাদানগুলোকে অকার্যকর ও নিষ্ফ্ক্রিয় করতে হাইড্রোপিল গ্রুপের প্রভাব রয়েছে। এ অবস্থায় তারা দেশীয় ও সহজলভ্য হাইড্রোপিল গ্রুপের বিভিন্ন উৎস নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেন। তারা দেখেন বিভিন্ন উদ্ভিদের মধ্যে হাইড্রোপিল রয়েছে। সেইসব উদ্ভিদকে প্রথমে এপট্র্যাক্ট করা হয়। তারা মনে করেন, এটির সঙ্গে আরও কিছু প্রাকৃতিক উপাদান যুক্ত করে বিশ্বমানের করোনা নিরোধক ওষুধ তৈরি করা যেতে পারে।

অধ্যাপক আসাদ আরও বলেন, তারা গবেষণা কার্যক্রম অব্যাহত রেখেছেন। অচিরেই এটি করোনা নিরোধক ওষুধে রূপান্তর করতে পারবেন।

গবেষক দলের অন্য দুই সদস্য অধ্যাপক আবদুস সাহিদ ও অধ্যাপক আবুল কাশেম বলেন, প্রাথমিকভাবে তারা উদ্ভিজ্জ উৎসের মধ্যে লিকোরিজ বা যষ্টিমধু ব্যবহার করেছেন। এটা করোনাভাইরাসের খারাপ প্রোটিনগুলোর ওপর প্রতিরোধ গড়ে তুলতে পারবে। ওষুধ তৈরির আগে তারা পুষ্টিবিদদের মাধ্যমে হাইড্রোপিল গ্রুপের একটি তালিকা সরকারের কাছে উপস্থাপন করতে চান। এই তালিকা সরকার প্রকাশ করলে মানুষ তা খাদ্য হিসেবে বেছে নেবে এবং ভাইরাস প্রতিরোধে গুরুত্বপর্ণ ভূমিকা রাখবে।

অধ্যাপক আসাদ জানান, মঙ্গলবার রাতে তারা এই গবেষণাটি অন্তর্জাতিক জার্নালে জমা দিয়েছেন। এর বাইরে ইলেক্ট্রো-ইস্পান পদ্ধতি ব্যবহার করে গবেষক দলটি অ্যান্টি-ভাইরাল ন্যানো-মেমব্রেনে তৈরি করেছেন, যা অ্যান্টি-ভাইরাল পোশাক, গ্লাভস ও মাস্কসহ বিভিন্ন প্রয়োজনীয় উপাদান তৈরিতে সহায়ক হবে।

বরগুনার আলো