• সোমবার ২০ মে ২০২৪ ||

  • জ্যৈষ্ঠ ৬ ১৪৩১

  • || ১১ জ্বিলকদ ১৪৪৫

বরগুনার আলো
ব্রেকিং:
চাকরির পেছনে না ছুটে যুবকদের উদ্যোক্তা হওয়ার আহ্বান ‘সামান্য কেমিক্যালের পয়সা বাঁচাতে দেশের সর্বনাশ করবেন না’ ষড়যন্ত্র মোকাবেলা করে আওয়ামী লীগ দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাবে শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস আজ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস আগামীকাল ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে বিচারকদের প্রতি আহ্বান রাষ্ট্রপতির আহতদের চিকিৎসায় আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর ভূমিকা চান প্রধানমন্ত্রী টেকসই উন্নয়নের জন্য কার্যকর জনসংখ্যা ব্যবস্থাপনা চান প্রধানমন্ত্রী বিএনপি ক্ষমতায় এসে সব কমিউনিটি ক্লিনিক বন্ধ করে দেয় চমক রেখে বিশ্বকাপের দল ঘোষণা করল বাংলাদেশ শেখ হাসিনার তিন গুরুত্বপূর্ণ সফর: প্রস্তুতি নিচ্ছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় হজযাত্রীদের ভিসা অনুমোদনের সময় বাড়ানোর আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর বাংলাদেশ এআইকে স্বাগত জানায় তবে অপব্যবহার রোধে পদক্ষেপ নিতে হবে ছেলেরা কেন কিশোর গ্যাংয়ে জড়াচ্ছে কারণ খুঁজে বের করার নির্দেশ প্রযুক্তিজ্ঞান সম্পন্ন নতুন প্রজন্ম গড়ার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর এসএসসির ফল প্রকাশ, পাসের হার যত ছাত্রীদের চেয়ে ছাত্ররা পিছিয়ে, কারণ খুঁজতে বললেন প্রধানমন্ত্রী প্রধানমন্ত্রীর কাছে এসএসসির ফল হস্তান্তর জলাধার ঠিক রেখে স্থাপনা নির্মাণে প্রকৌশলীদের আহ্বান প্রধানমন্ত্রী দেশের উন্নয়ন ত্বরান্বিত করতে টেকসই কৌশল উদ্ভাবনের আহ্বান

জায়েদ-হিরো আলমের দ্বন্দ্ব মেটালেন অনন্ত-বর্ষা

বরগুনার আলো

প্রকাশিত: ১২ জুলাই ২০২০  

মিশা-জায়েদ খান ও হিরো আলমের মধ্যে সম্প্রতি একটি দ্বন্দ্ব সৃষ্টি হয়েছিল। সেই দ্বন্দ্ব মিটিয়ে সবাইকে এক করে দিলেন অনন্ত জলিল-বর্ষা জুটি। শনিবার এফডিসিতে স্ত্রী বর্ষাসহ শিল্পী সমিতিতে এসে সব মিটমাট করেন অনন্ত।

ঘটনার পর অনন্ত জলিল তার ফেসবুক পেজে একটি ছবি পোস্ট করেন। সেখানে একপাশে জায়েদ খানকে আর অন্য পাশে হিরো আলম দেখা যায়। মাঝখানে দাঁড়িয়ে আছেন অনন্ত-বর্ষা। ছবিটির ক্যাপশনে অনন্ত লিখেছেন, ‘নাথিং ইমপসিবল’।

মূল ঘটনার সূত্রপাত- শাহরিয়ার নাজিম জয়ের একটি লাইভ অনুষ্ঠানে মিশা সওদাগরকে জিজ্ঞেস করা হয়েছিল, আপনাদের চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির সদস্য কি হিরো আলম? এই প্রশ্ন কয়েকবারেও বুঝতে পারেননি মিশা। হিরো আলমকে চিনতেই পারছিলেন না তিনি। এক পর্যায়ে মিশা বলেন, ‘ও হ্যাঁ, তিনি তো আমাদের আজীবন সদস্য।’

কিন্তু জায়েদ খান সেই ভুল ভাঙেন। জায়েদ বলেন, ‘না না, আমার প্রেসিডেন্ট বুঝতে পারেননি। একজন আছেন যিনি মিউজিক ভিডিও করেন। উনার কথা বলছেন। হিরো আলম নামে আমরা কাউকে চিনি না। আমরা হিরো বলতে চিনি নায়করাজ রাজ্জাক, হিরো বলতে চিনি আলমগীর সাহেবকে... হিরো আলম নামে কাউকে চিনি না।’

এরপরই জল ঘোলা হতে থাকে চলচ্চিত্রপাড়ায়। হিরো আলম চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে বলেন, ‘জায়েদ খানকে ক’জন চেনেন। তারচেয়ে বেশি আমাকে লোকে চেনে।’ এই ঘটনায় দু’পক্ষের মধ্যে চলছে থাকে বাকযুদ্ধ। অবশেষে অনন্ত জলিলের মধ্যস্থততায় সব দ্বন্দ্ব মিটে গেলো।

বরগুনার আলো