• বৃহস্পতিবার ০২ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৯ ১৪৩১

  • || ২২ শাওয়াল ১৪৪৫

বরগুনার আলো
ব্রেকিং:
চীন সফরে যাওয়ার আগে জুলাইয়ে ভারত সফর করবেন প্রধানমন্ত্রী ছয় দিনের সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধানমন্ত্রী হিট অ্যালার্টের মেয়াদ বাড়লো আরও ৩ দিন সরকার আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় বদ্ধপরিকর: শেখ হাসিনা কর্মক্ষেত্রে স্বাস্থ্য ও সুরক্ষাবিধি নিশ্চিতে কাজ করতে হবে বাংলাদেশ-থাইল্যান্ডের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে দেশ ও জনগণের উন্নয়নে কাজ করতে হবে: নেতাকর্মীদের প্রধানমন্ত্রী যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি

বঙ্গবন্ধুর জন্য অজয় চক্রবর্তীর রাগ ‘মৈত্রী’

বরগুনার আলো

প্রকাশিত: ২৪ মার্চ ২০২১  

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে উৎসর্গ করে ‘মৈত্রী’ নামে একটি নতুন রাগ সৃষ্টি করেছেন পণ্ডিত অজয় চক্রবর্তী।

রাগ আভোগী ও সংগীতজ্ঞ আলাউদ্দিন খাঁর রাগ হেমন্তের সংমিশ্রণে ‘মৈত্রী’ সৃষ্টি করা হয়েছে বলে এক ভিডিও বার্তায় জানান অজয় চক্রবর্তী।

তিনি বলেন, এই রাগ কখনও ভারতীয় সংগীতে গাওয়া হয়নি; এবারই প্রথম।

স্বাধীনতা দিবসে জাতীয় প্যারেড স্কয়ারে বঙ্গবন্ধুর জন্মবার্ষিকী ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীর অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর উপস্থিতিতে রাগটি পরিবেশন করবেন অজয় চক্রবর্তী।

অনুষ্ঠানে তার সংগীতায়োজনে বাংলাদেশের ৫০তম স্বাধীনতা দিবস ও বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবর্ষ নিয়ে রচিত সংস্কৃত, হিন্দি ও বাংলা ভাষায় তিনটি নতুন গান পরিবেশন করা হবে।

এর মধ্যে সংস্কৃত গানটি রচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক অরিন্দম চক্রবর্তী, হিন্দি গানটি রচনা করেছেন সুস্মিতা বসু মজুমদার ও সুর দিয়েছেন হিন্দি অধ্যাপক রবি বর্মণ।

বাংলা গানটি রচনা করেছেন অজয় চক্রবর্তীর শিক্ষার্থী সুরকার শ্রী অনল চ্যাটার্জী। তিন গানেরই সংগীতায়োজন করেছেন পণ্ডিত অজয় চক্রবর্তী।

সংগীত গুরু অজয় চক্রবর্তীর পৈতৃক বাড়ি বাংলাদেশের ময়মনসিংহ জেলায়। দেশ বিভাগের পর তার বাবা অজিত কুমার চক্রবর্তী থিতু হন কলকাতায়; তার জন্ম কলকাতায়।

বরগুনার আলো