• সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৬ ১৪৩১

  • || ১৯ শাওয়াল ১৪৪৫

বরগুনার আলো
ব্রেকিং:
ছয় দিনের সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধানমন্ত্রী হিট অ্যালার্টের মেয়াদ বাড়লো আরও ৩ দিন সরকার আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় বদ্ধপরিকর: শেখ হাসিনা কর্মক্ষেত্রে স্বাস্থ্য ও সুরক্ষাবিধি নিশ্চিতে কাজ করতে হবে বাংলাদেশ-থাইল্যান্ডের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে দেশ ও জনগণের উন্নয়নে কাজ করতে হবে: নেতাকর্মীদের প্রধানমন্ত্রী যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী

প্রেমের বিয়েতেই বিচ্ছেদ বেশি!

বরগুনার আলো

প্রকাশিত: ৩ মার্চ ২০২৪  

প্রেম করে বিয়ে করলে দাম্পত্য কলহের আশঙ্কা বেশি। অনেক ক্ষেত্রে তা থেকে বিবাহবিচ্ছেদ পর্যন্ত হচ্ছে। এ কারণে হিন্দু বিবাহ আইন সংস্কারে প্রয়োজন বলে মনে করছে ভারতের এলাহাবাদ হাইকোর্ট। রোববার (৩ মার্চ) ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়া টুডে জানিয়েছে, শনিবার এক যুবকের বিবাহবিচ্ছেদের আবেদন মঞ্জুর করার সময় এলাহাবাদ হাইকোর্টের বিচারপতি বিবেক কুমার বিড়লা এবং বিচারপতি দোনাদি রমেশের ডিভিশন বেঞ্চ এসব মন্তব্য করেছেন। এ সময় তারা হিন্দু বিবাহ আইন সংশোধন করার জন্য সরকারকে অনুরোধও করেন।

শুনানির সময় ডিভিশন বেঞ্চ বলেন, ১৯৫৫ সালে হিন্দু বিবাহ আইন প্রণয়ন করার সময় ভারতীয় সমাজের বৈবাহিক অবস্থা যেমন ছিল, এখন তা নেই। সেই আবেগ, অনুভূতি ও শ্রদ্ধাবোধের পরিবর্তন হয়েছে। এখন প্রেমের বিয়ে অনেক সহজ হয়েছে, আগে যা ছিল না। সমাজ এখন আগের চেয়ে অনেক বেশি মুক্ত ও স্বাধীন হয়েছে। সুতরাং সময়ের সঙ্গে আইন সংস্কার হওয়া প্রয়োজন।

তবে প্রেমের বিয়ের কারণে ভারতীয় সমাজে দাম্পত্য কলহ আগের তুলনায় বেড়েছে বলেও পর্যবেক্ষণ তুলে ধরেছেন বিচারপতি বিবেক কুমার বিড়লা এবং বিচারপতি দোনাদি রমেশের ডিভিশন বেঞ্চ।

বিচারপতিদের এই বেঞ্চ বলেন, প্রেমের মাধ্যমে যেসব বিয়ে হচ্ছে, সেসব বৈবাহিক সম্পর্ক একটা পর্যায়ে গিয়ে শিথিল হয়ে পড়ছে, নানা ধরনের বিবাদ তৈরি হচ্ছে এবং শেষে তারা আলাদা থাকতে শুরু করছে।

আদালতের পর্যবেক্ষণ হচ্ছে, বিয়ের এই বদলকে প্রভাবিত করেছে শিক্ষা, অর্থনৈতিক স্বাধীনতা, জাতপাতের বাঁধ ভাঙা, আধুনিকতা এবং পশ্চিমা সংস্কৃতির অনুপ্রবেশ। সমাজ এখন আরও বেশি উদার, স্বাধীন হয়ে উঠেছে। যে কারণে বিয়েতে আর আগের মতো আবেগের প্রয়োজন হয় না। এ ধরনের কিছু বিষয় বর্তমানে দাম্পত্য জীবনকে প্রভাবিত করছে।

বিচারপতিদের মনে হয়েছে, বর্তমান পরিস্থিতির সাথে সামঞ্জস্য রেখে আইনে বদল আনা প্রয়োজন।

বরগুনার আলো