• সোমবার ০৬ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২২ ১৪৩১

  • || ২৬ শাওয়াল ১৪৪৫

বরগুনার আলো
ব্রেকিং:
ঢাকা সেনানিবাসে এএফআইপি ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী উপজেলা নির্বাচন সুষ্ঠু করার লক্ষ্যে কাজ করতে মন্ত্রী-এমপিদের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর আমাকে সরিয়ে তারা কাকে আনবে? যে ২৫ জেলায় আজ স্কুল-কলেজ বন্ধ থাকবে থাইল্যান্ডের সঙ্গে অংশীদারত্বের নতুন যুগের সূচনা হয়েছে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে থাইল্যান্ড সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছে অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলকারী ডিক্টেটর মিলিটারির পকেট থেকে বের হয়নি আওয়ামী লীগ দেশে এখন বেকারের সংখ্যা ৩ শতাংশ: প্রধানমন্ত্রী ‘বিলাসিতা একটু কমিয়ে শ্রমিকদের কল্যাণে নজর দিন’ চীন সফরে যাওয়ার আগে জুলাইয়ে ভারত সফর করবেন প্রধানমন্ত্রী ছয় দিনের সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধানমন্ত্রী হিট অ্যালার্টের মেয়াদ বাড়লো আরও ৩ দিন সরকার আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় বদ্ধপরিকর: শেখ হাসিনা কর্মক্ষেত্রে স্বাস্থ্য ও সুরক্ষাবিধি নিশ্চিতে কাজ করতে হবে বাংলাদেশ-থাইল্যান্ডের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে দেশ ও জনগণের উন্নয়নে কাজ করতে হবে: নেতাকর্মীদের প্রধানমন্ত্রী যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী

অতিরিক্ত গ্যাসের ওষুধ খাওয়া যে কারণে বিপজ্জনক

বরগুনার আলো

প্রকাশিত: ২ মার্চ ২০২৪  

কথায় কথায় অনেকের মধ্যেই গ্যাসের ওষুধ খাওয়ার প্রবণতা আছে। অল্প একটু ঢেকুর উঠলে কিংবা বমি ভাব, বদহজম বা গ্যাস হলেই এ ধরনের ওষুধ খান কমবেশি সবাই। তবে এ ধরনের ওষুধ শরীরে আরও গভীর সমস্যা তৈরি করতে পারে। একাধিক রোগের ঝুঁকি বাড়িয়ে দিতে পারে গ্যাসের ওষুধ।

গত বছর আমেরিকান আকাডেমি অব নিউরোলজির তরফে একটি গবেষণা করা হয়। গবেষণাপত্রে বলা হয়েছে, ডিমেনশিয়ার ঝুঁকির কথা। গ্যাসের ওষুধ খাওয়ার প্রবণতা যাদের মধ্যে বেশি, তাদের মধ্যে ডিমেনশিয়ার ঝুঁকিও বেশি।

আমেরিকান আকাডেমি অব নিউরোলজিতে গ্যাস্ট্রোএসোফেগাল রিফ্লাক্সের (জিইআরডি) কথা বলা হয়েছে। এটি একটি বিশেষ সমস্যা যাতে খাদ্যনালির চেহারা বেশ কিছুটা বদলে যায়। জিইআরডি রোগের জন্য অনেককেই ওষুধ খেতে হয়।

সেই ওষুধটি যারা বেশি খান, তাদের মধ্যে ডিমেনশিয়ার ঝুঁকি দেখা গিয়েছে। তবে গবেষকরা জানিয়েছেন, এই ওষুধের কারণেই ডিমেনশিয়া হচ্ছে, এমনটা বলা হচ্ছে না।

গ্যাস্ট্রোএসোফেগাল রিফ্লাক্স ডিজিজ

এটি খাদ্যনালির একটি বিশেষ সমস্যা। পাকস্থলির মধ্যে অনেকটা অ্যাসিড থাকে। খাদ্যনালি যেখানে পাকস্থলির সঙ্গে মেশে, সেখানে একটি ভালভ থাকে।

এই ভালভ পেটের অ্যাসিডকে খাদ্যনালিতে উঠে আসতে দেয় না। কিন্তু ভালভটি নষ্ট হয়ে গেলে খাদ্যনালিতে অ্যাসিড উঠে আসে। যার ফলে গলা ও বুক জ্বালা হয়। এর জন্য ওষুধ খেতে হয়।

ড্রাগ রেসিসটেন্স

এটি সম্ভবত সবচেয়ে বড় সমস্যা। চিকিৎসকরা প্রায়ই এই সমস্যার কথা বলেন। দেখা গেছে, দীর্ঘদিন ধরে কোনো ওষুধ খেকলে ধীরে ধীরে সেই ওষুধের সঙ্গে শরীর মানিয়ে নিতে থাকে। এমনকি ওষুধের প্রভাব কমতে থাকে একসময়। পরে ওষুধ নিস্ক্রিয়ও হয়ে পড়ে। তাই খুব প্রয়োজন ছাড়া গ্যাসের ওষুধ খেতে বারণ করেন চিকিৎসকদের একাংশ।

একাধিক গ্যাসের ওষুধে মাথাব্যথা হওয়ার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া আছে। এছাড়া অতিরিক্ত অ্যান্টি বায়োটিক কোষ্ঠকাঠিন্যের কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে। একই সঙ্গে গ্যাসের ওষুধের বেশ কিছু পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াও আছে। যার মধ্যে মাথা ঘোরা ও বমি বমি ভাব অন্যতম।

বরগুনার আলো