• সোমবার ০৬ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২৩ ১৪৩১

  • || ২৬ শাওয়াল ১৪৪৫

বরগুনার আলো
ব্রেকিং:
ঢাকা সেনানিবাসে এএফআইপি ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী উপজেলা নির্বাচন সুষ্ঠু করার লক্ষ্যে কাজ করতে মন্ত্রী-এমপিদের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর আমাকে সরিয়ে তারা কাকে আনবে? যে ২৫ জেলায় আজ স্কুল-কলেজ বন্ধ থাকবে থাইল্যান্ডের সঙ্গে অংশীদারত্বের নতুন যুগের সূচনা হয়েছে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে থাইল্যান্ড সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছে অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলকারী ডিক্টেটর মিলিটারির পকেট থেকে বের হয়নি আওয়ামী লীগ দেশে এখন বেকারের সংখ্যা ৩ শতাংশ: প্রধানমন্ত্রী ‘বিলাসিতা একটু কমিয়ে শ্রমিকদের কল্যাণে নজর দিন’ চীন সফরে যাওয়ার আগে জুলাইয়ে ভারত সফর করবেন প্রধানমন্ত্রী ছয় দিনের সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধানমন্ত্রী হিট অ্যালার্টের মেয়াদ বাড়লো আরও ৩ দিন সরকার আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় বদ্ধপরিকর: শেখ হাসিনা কর্মক্ষেত্রে স্বাস্থ্য ও সুরক্ষাবিধি নিশ্চিতে কাজ করতে হবে বাংলাদেশ-থাইল্যান্ডের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে দেশ ও জনগণের উন্নয়নে কাজ করতে হবে: নেতাকর্মীদের প্রধানমন্ত্রী যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী

শিশুকে পরিষ্কার এবং জীবাণুমুক্ত রাখবেন কীভাবে!

বরগুনার আলো

প্রকাশিত: ১৬ অক্টোবর ২০১৯  

শিশুকে সুস্থ রাখতে প্রত্যেক বাড়িতেই উচিত জীবাণু মুক্ত রাখা। এর মাধ্যমে আপনি শিশুর অতিরিক্ত যত্ন নিতে পারেন। এমনিতেই শিশুদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা খুব দুর্বল থাকে। সবসময় উচিত শিশুদের জীবাণু থেকে রক্ষা করা। এটি তাদের সুস্থ থাকতে সাহায্য করে। নবজাতক ঘরে আসার আগে অবশ্যই উচিত আপনার বাড়ি পরিষ্কার বা জীবানুমুক্ত করা, পাশাপাশি বাড়ির প্রত্যেক সদস্যেরই উচিত নিজেদের পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখা।

শিশুকে পরিষ্কার এবং জীবাণুমুক্ত রাখার টিপস

> আমেরিকান অ্যাকাডেমি অফ পেডিয়াট্রিক্স অনুসারে, যে কোনও কিছু পরিষ্কার করার জিনিসগুলি এবং বিভিন্ন ওষুধ শিশুর দৃষ্টিশক্তি ও নাগালের বাইরে রাখা প্রয়োজন। ঘরের মেজে, রান্নাঘর এবং বাথরুম পরিষ্কার করার জন্য জীবাণুনাশক কিছু ব্যবহার করুন। ছাদ, রান্নাঘর এবং ফ্লোর ম্যাটগুলি পরিষ্কার এবং জীবাণু মুক্ত রাখতে হবে। এছাড়া, বেসিন, সিঙ্ক, কলের মাথা, দরজা-জানালার হাতলও নিয়মিত পরিষ্কার রাখুন।

> জুতা ঘরের ভিতরে রাখলে ঘরে প্রচুর পরিমাণে ব্যাকটিরিয়া এবং জীবাণু প্রবেশ করতে পারে। এমনকি, ঘরে অতিথি আসলে তাদের জুতা বাইরে রাখতে বলুন।

> ঘরের মধ্যে যত বেশি বায়ু - চলাচলের ব্যবস্থা থাকবে, ততই বাতাস চলাচল ভাল হবে। যা আপনার শিশুর শরীরের জন্য বিশেষ প্রয়োজনীয়। তাই, ঘরের বায়ু সঞ্চালন হওয়া অবশ্যই দরকার।

> অনেকেই রান্নাঘরে সবজির খোসা ছড়িয়ে রাখেন। এতে মাছির উপদ্রব বাড়ে ও তার মাধ্যমে রোগ ছড়ায়। ব্যাকটেরিয়ার বিস্তার সীমাবদ্ধ করতে কাঁচা মাছ, মাংস রান্না করার অবিলম্বেই জীবাণুনাশক ব্যবহার করুন। এছাড়াও, রান্নাঘরের মেজেটিকে ঝাড়ু বা কাপড়ের টুকরো দিয়ে পরিষ্কার করা জরুরী। প্রতিদিন আপনার রান্নাঘর জীবাণুনাশক দিয়ে পরিষ্কার করুন।

> বাথরুম হল বাড়ির মধ্যে জীবাণুতে ভরা একটি জায়গা। তাই বাথরুমের প্রতিটি কোণ পরিষ্কার বা জীবাণুমুক্ত করা প্রয়োজন। যখনই বাথরুম ব্যবহার করবেন তখনই সর্বদা বাথরুম স্লিপার ব্যবহার করুন।

> আসবাব পরিষ্কার বা ধূলা ঝাড়ার সময় সবসময় হাতে গ্লাভস ব্যবহার করা দরকার। কারণ গর্ভাবস্থার পরে ত্বক খুব সংবেদনশীল থাকে। তাই, খালি হাতে জিনিস পরিষ্কার করার কারণে জ্বালা হতে পারে। এছাড়া, ভালোভাবে আপনার হাত পরিষ্কার না থাকলে, সেই হাতে শিশুকে কোলে নিলে আপনার হাত থেকে জীবাণু শিশুর শরীরে স্থানান্তরিত হওয়ার ঝুঁকি থাকতে পারে।

> বাসনপত্র শুধু ধুয়ে রাখলেই হবে না, তা ভালো করে মুছে রাখুন। শুধুমাত্র, পানির মাধ্যমেই সব নোংরা যায় না। তাই, পরিষ্কার কাপড়ে সেগুলি মুছে রাখুন। এছাড়া, যে কাপড় দিয়ে ঘরবাড়ি পরিষ্কার করেন বা যে কাপড় রান্নাঘরের কাজে লাগে, সেগুলি সবসময় পরিষ্কার করে রোদে দিন। সূর্যালোকে অনেক জীবাণু মরে যায়। 

এগুলির মধ্যে দিয়ে, আপনি আপনার শিশুকে জীবাণু থেকে সুরক্ষিত রাখতে পারেন। এমনকি যে খেলনা বা অন্যান্য জিনিসগুলি নিয়ে শিশুরা খেলে সেটাও পরিষ্কার হওয়া উচিত।

বরগুনার আলো