• শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৪ ১৪৩১

  • || ১৭ শাওয়াল ১৪৪৫

বরগুনার আলো
ব্রেকিং:
বাংলাদেশ-থাইল্যান্ডের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে দেশ ও জনগণের উন্নয়নে কাজ করতে হবে: নেতাকর্মীদের প্রধানমন্ত্রী যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

হোটেলে নেয়ার সময় ধরা পড়লো ১১০০ কেজি কুকুরের মাংস!

বরগুনার আলো

প্রকাশিত: ১০ জুন ২০১৯  

হোটেলে নেয়ার সময় ধরা পড়লো ১১০০ কেজি কুকুরের মাংস। ১১টি পলিথিনের প্যাকেটের ভেতরে বিশেষ ব্যবস্থায় রাখা হয়েছিল এসব মাংস। নিরাপত্তাকর্মীরা প্যাকেটগুলো তল্লাশির পর বেরিয়ে আসে আসল ঘটনা।

ভারতের একটি সংবাদমাধ্যম বলছে, চেন্নাইয়ের এগমোর রেলওয়ে প্ল্যাটফর্মে ১১টি পলিথিনের প্যাকেটে ভরে কুকুরের মাংস হোটেলে নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল।

শনিবার রেলওয়ের কামরা থেকে কয়েকজনকে মাংসের প্যাকেট নামাতে দেখেন রেলওয়ে নিরাপত্তা বাহিনীর (আরপিএফ) সদস্যরা। পরে সন্দেহ থেকে প্যাকেটগুলো তল্লাশি করে আরপিএফ।

ওইদিন সকাল সোয়া ১০টার দিকে পার্সেল ভ্যানটি প্লাটফর্মে আসে। এসময় প্ল্যাটফর্মে আগে থেকে অপেক্ষায় থাকা বেশ কয়েকজন নিজেদের গ্রাহক বলে দাবি করেন এবং সেগুলো একটি ট্রলিতে তোলেন। আরপিএফের উপপরিদর্শক এস কৃষ্ণের সন্দেহ হওয়ায় প্যাকেটগুলো খুলে মাংস বাইরে বের করতে বলেন।

চেন্নাইয়ের খাদ্য ও চিকিৎসা দফতর এবং স্বাস্থ্য দফতরের কর্মকর্তারা ঘটনাস্থলে পৌঁছে মাংসগুলো পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেন। এরমাঝেই প্যাকেটগুলোর গ্রাহক বলে দাবিদাররা অবস্থা বেগতিক বুঝে মুহূর্তের মধ্যে সটকে পড়েন।

কর্মকর্তারা মাংস পরীক্ষা করতে গিয়ে চমকে যান। শুধু চামড়া ছাড়ানো অবস্থায় সেগুলো প্যাকেটজাত করে নিয়ে আসা হয়েছে। 

খাদ্য নিরাপত্তা দফতরের কর্মকর্তারা বলেছেন, তাদের ধারণা প্যাকেটগুলো চেন্নাইয়ে নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল। যেখানে এগুলো ‘রাজস্থান মিট’ বলে চালানো হতে পারে। চেন্নাইয়ে রাজস্থান মিটের দাম তুলনামূলক কম।

কর্মকর্তারা জানান, চেন্নাইয়ের এগমোর রেলওয়ে স্টেশন থেকে আটক প্যাকেটের মাংস আসলে কুকুরের। কিন্তু কোথায় থেকে এসব কুকুর জবাই করে চামড়া ছাড়ানোর পর আনা হয়েছে তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি। তবে প্যাকেট থেকে উদ্ধার কুকুরের চামড়া ছাড়ানো থাকলেও মাথা ছিল না।

পুলিশের এক কর্মকর্তা বলেন, মাংসগুলো কুকুরের। লেজ রয়েছে এবং মাথা নেই। শরীরের গঠনও কুকুরের। এসব মাংস আটক করা হয়েছে। শহরের বিভিন্ন হোটেলে সরবরাহের জন্য এসব আনা হয়েছিল বলে তাদের ধারণা। পুরো মাংসের ওজন ১ হাজার ১০০ কেজি।

বরগুনার আলো