• সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৬ ১৪৩১

  • || ১৯ শাওয়াল ১৪৪৫

বরগুনার আলো
ব্রেকিং:
ছয় দিনের সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধানমন্ত্রী হিট অ্যালার্টের মেয়াদ বাড়লো আরও ৩ দিন সরকার আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় বদ্ধপরিকর: শেখ হাসিনা কর্মক্ষেত্রে স্বাস্থ্য ও সুরক্ষাবিধি নিশ্চিতে কাজ করতে হবে বাংলাদেশ-থাইল্যান্ডের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে দেশ ও জনগণের উন্নয়নে কাজ করতে হবে: নেতাকর্মীদের প্রধানমন্ত্রী যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী

মালিতে জঙ্গি হামলায় ২৪ সেনা নিহত

বরগুনার আলো

প্রকাশিত: ১৯ নভেম্বর ২০১৯  

পশ্চিম আফ্রিকার দেশ মালির পূর্বাঞ্চলের নাইজার সীমান্তবর্তী গাও অঞ্চলে অভিযান চালানোর সময় জঙ্গি হামলায় দেশটির ২৪ সেনা নিহত হয়েছেন।

মঙ্গলবার (১৯ নভেম্বর) দেশটির সেনাবাহিনীর বরাতে এ তথ্য জানিয়েছে আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম।

সংবাদমাধ্যমের খবরে বলা হয়, সোমবার (১৮ নভেম্বর) গাও অঞ্চলে পার্শ্ববর্তী দেশ নাইজারের সঙ্গে যৌথভাবে জঙ্গিবিরোধী এক অভিযান চালায় মালি সেনাবাহিনী। এসময় জঙ্গিদের হামলায় দেশটির ২৪ সেনা নিহত হয়। এছাড়া আহত হয়েছেন আরও ২৯ সেনা।

এদিকে জঙ্গিবিরোধী অভিযানে ১৭ জঙ্গিকে হত্যা করা হয়েছে এবং ১০০ সন্দেহভাজন জঙ্গিকে আটক করে নাইজারের সীমান্তবর্তী টিলোয়া শহরে রাখা হয়েছে বলে জানিয়েছে মালি সেনাবাহিনী।

এর আগে ২ নভেম্বর মালির উত্তরাঞ্চলের মেনাকা রাজ্যে সন্ত্রাসী হামলায় ৫৪ সেনা নিহত হয়েছিলেন। এক দশকের মধ্যে এটি ছিল অন্যতম ভয়াবহ হামলা।

মালিতে প্রায়ই এ ধরনের জঙ্গি হামলা হয়। ২০১২ সালে দেশটির উত্তরাঞ্চলে বসবাসরত তুয়ারেগ বিদ্রোহীদের সমর্থনে ওই এলাকার নিয়ন্ত্রণ নেয় জঙ্গিরা। মূলত এরপর থেকেই গোটা দেশটিতে সহিংসতা ছড়িয়ে পড়ে।

পরবর্তীকালে ফ্রান্সের সহায়তায় মালির সেনাবাহিনী জঙ্গিদের কাছ থেকে হারানো শহরগুলো উদ্ধার করে নেয়। তবে এরপরও জঙ্গিদের হামলার পরিমাণ কমেনি।

জঙ্গি হামলার পাশাপাশি দেশটিতে জাতিগত সহিংসতাও ব্যাপক আকারে ছড়িয়ে পড়েছে।

জাতিসংঘের মতে, জানুয়ারি থেকে এ পর্যন্ত মালি ও বুরকিনা ফাসোতে সহিংসতায় প্রায় দেড় হাজার বেসামরিক নাগরিক প্রাণ হারিয়েছেন। 

মালির চলমান পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে বর্তমানে সেখানে শান্তিরক্ষী বাহিনীর ১৫ হাজার সদস্য নিয়োজিত রয়েছেন।

মালি, মৌরিতানিয়া, শাদ, নিগার, বুরকিনা ফাসো- এ পাঁচটি দেশ মিলে সন্ত্রাসবাদ ও জঙ্গিহামলা প্রতিরোধে জি-৫ গঠন করলেও দেশগুলোতে সন্ত্রাসী হামলা ও সহিংসতা বেড়েই চলেছে।

বরগুনার আলো