• রোববার ০৫ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২১ ১৪৩১

  • || ২৫ শাওয়াল ১৪৪৫

বরগুনার আলো
ব্রেকিং:
উপজেলা নির্বাচন সুষ্ঠু করার লক্ষ্যে কাজ করতে মন্ত্রী-এমপিদের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর আমাকে সরিয়ে তারা কাকে আনবে? যে ২৫ জেলায় আজ স্কুল-কলেজ বন্ধ থাকবে থাইল্যান্ডের সঙ্গে অংশীদারত্বের নতুন যুগের সূচনা হয়েছে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে থাইল্যান্ড সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছে অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলকারী ডিক্টেটর মিলিটারির পকেট থেকে বের হয়নি আওয়ামী লীগ দেশে এখন বেকারের সংখ্যা ৩ শতাংশ: প্রধানমন্ত্রী ‘বিলাসিতা একটু কমিয়ে শ্রমিকদের কল্যাণে নজর দিন’ চীন সফরে যাওয়ার আগে জুলাইয়ে ভারত সফর করবেন প্রধানমন্ত্রী ছয় দিনের সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধানমন্ত্রী হিট অ্যালার্টের মেয়াদ বাড়লো আরও ৩ দিন সরকার আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় বদ্ধপরিকর: শেখ হাসিনা কর্মক্ষেত্রে স্বাস্থ্য ও সুরক্ষাবিধি নিশ্চিতে কাজ করতে হবে বাংলাদেশ-থাইল্যান্ডের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে দেশ ও জনগণের উন্নয়নে কাজ করতে হবে: নেতাকর্মীদের প্রধানমন্ত্রী যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে

প্রতি ৭০ জাপানি সেনার জন্য একজন যৌনদাসী

বরগুনার আলো

প্রকাশিত: ৮ ডিসেম্বর ২০১৯  

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় জাপানের সেনারা কোরিয়ার অনেক নারীকে ধরে নিয়ে এসে নিজেদের যৌনদাসী করে রাখতেন—এমন খবর বেশ পুরোনো। এবার এই বিষয়ে নতুন তথ্য প্রকাশিত হয়েছে। প্রতি ৭০ সেনার জন্য একজন করে ‘কমফোর্ট উইমেন’ তথা যৌনদাসী সরবরাহ করতে তৎকালীন জাপানি সরকারকে অনুরোধ করে দ্য ইম্পেরিয়াল জাপানিজ আর্মি। যুদ্ধকালীন সরকারি নথির বরাত দিয়ে এই খবর দিয়েছে জাপানের বার্তা সংস্থা কিয়োদো।

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় জাপানি সেনারা যে যৌনদাসী রাখতেন, সেই বিতর্কিত বিষয়ে নতুন তথ্য উঠে এল এই প্রতিবেদনের মাধ্যমে। ওই কমফোর্ট উইমেনদের বেশির ভাগই ছিলেন কোরীয় নারী। তাঁদের জাপানি সেনাদের যৌনপল্লিতে রেখে জোরপূর্বক যৌনকাজে বাধ্য করা হতো। এই ঘটনার কারণে দশকের পর দশক ধরে জাপান ও কোরিয়ার মধ্যে টানাপোড়েন চলে আসছে।

গত শুক্রবার কিয়োদোর এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে চলাকালে চীনের শানডং প্রদেশের কিংডাওয়ে জাপানের কনস্যাল জেনারেলের কার্যালয় থেকে টোকিওতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয় একটি সরকারি নথি। সেখানে বলা হয়, ইম্পেরিয়াল আর্মি প্রতি ৭০ সেনার জন্য একজন নারী পাঠাতে সরকারকে অনুরোধ করে। চীনের একই প্রদেশের জিনানের কনস্যাল জেনারেলের কার্যালয় থেকে পাঠানো আরেকটি নথিতে বলা হয়, জাপানি বাহিনী অগ্রসর হওয়ায় এখানে অন্তত ৫০০ কমফোর্ট নারীকে অবশ্যই পাঠাতে হবে।

দ্য ১৯৯৩ ‘কোনো স্টেটমেন্ট’ শিরোনামে ওই নথি পাঠানো হয়। সেই সময়কার প্রধান ক্যাবিনেট সেক্রেটারি ইয়োহেই কোনোর নামের অংশ দিয়ে ওই শিরোনাম লেখা হয়। জাপানি সেনাদের যৌনপল্লিতে নারী পাঠানোর কথা জাপানের কর্তৃপক্ষ স্বীকার করলেও এই বিষয়ে বিতর্ক থামেনি। 

জাপানের কোনো কর্মকর্তা এই বিষয়ে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।

বরগুনার আলো