• মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২৪ ১৪৩১

  • || ২৭ শাওয়াল ১৪৪৫

বরগুনার আলো
ব্রেকিং:
আহসান উল্লাহ মাস্টার ছিলেন শ্রমজীবী খেটে খাওয়া মানুষের সংগ্রামী জননেতা : প্রধানমন্ত্রী সেনাবাহিনীকে আরও দক্ষ করে গড়ে তোলা হচ্ছে : প্রধানমন্ত্রী সশস্ত্র বাহিনী সংকটে জনগণের পাশে দাঁড়িয়ে তাদের আস্থা অর্জন করেছে ঢাকা সেনানিবাসে এএফআইপি ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী উপজেলা নির্বাচন সুষ্ঠু করার লক্ষ্যে কাজ করতে মন্ত্রী-এমপিদের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর আমাকে সরিয়ে তারা কাকে আনবে? যে ২৫ জেলায় আজ স্কুল-কলেজ বন্ধ থাকবে থাইল্যান্ডের সঙ্গে অংশীদারত্বের নতুন যুগের সূচনা হয়েছে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে থাইল্যান্ড সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছে অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলকারী ডিক্টেটর মিলিটারির পকেট থেকে বের হয়নি আওয়ামী লীগ দেশে এখন বেকারের সংখ্যা ৩ শতাংশ: প্রধানমন্ত্রী ‘বিলাসিতা একটু কমিয়ে শ্রমিকদের কল্যাণে নজর দিন’ চীন সফরে যাওয়ার আগে জুলাইয়ে ভারত সফর করবেন প্রধানমন্ত্রী ছয় দিনের সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধানমন্ত্রী হিট অ্যালার্টের মেয়াদ বাড়লো আরও ৩ দিন সরকার আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় বদ্ধপরিকর: শেখ হাসিনা কর্মক্ষেত্রে স্বাস্থ্য ও সুরক্ষাবিধি নিশ্চিতে কাজ করতে হবে বাংলাদেশ-থাইল্যান্ডের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে দেশ ও জনগণের উন্নয়নে কাজ করতে হবে: নেতাকর্মীদের প্রধানমন্ত্রী যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী

সামুদ্রিক মাছ খেয়ে আচমকা বুড়ি হয়ে গেলেন ২৬ বছর বয়সী বধূ

বরগুনার আলো

প্রকাশিত: ২১ জানুয়ারি ২০২০  

ভিয়েতনামের ২৬ বছর বয়সী সেই গৃহবধূর নাম থি ফুয়ং। তাকে সারিয়ে তুলতে স্বামী নিজের সব সম্পদ ব্যয় করলেও শেষ পর্যন্ত সুস্থ করে তুলতে পারেননি। তবে সবকিছু মেনে নিয়ে সুখেই দিন কাটাচ্ছেন তারা। ভিয়েতনাম নেট ব্রীজ

জানা যায়, প্রায় ৩ বছর আগে স্বামী খুব সখ করে ঘরে এনেছিলেন এক অজানা সামুদ্রিক মাছ। বেশ আগ্রহ নিয়েই থি রান্না করেছিলেন সেই মাছ। কিন্তু সেই মাছ খাওয়ার পর বদলে যায় থির চেহারা।

প্রথমে তার শরীরে অ্যালার্জি দেখা দেয়। পুরো শরীর চুলকাতে থাকে। সহ্য করতে না পেরে ওই দিন সকালেই ডাক্তারের কাছে যান। কিছু অ্যালার্জির ওষুধ নিয়ে ফিরে আসেন। এসে বিছানায় ঘুমিয়ে পড়েন। কিছুক্ষণ পর তার চামড়া কুঁচকে বুড়োদের মতো হয়ে যায়। প্রথমে তিনি ঘাবড়ে যান। কিন্তু কণ্ঠ শুনে বুঝতে পারেন এই মহিলাই তার স্ত্রী। এই অবস্থা দূর করতে বহু ডাক্তারের কাছে যান ওই দম্পতি। কিন্তু তাতে কোনো কাজ না হওয়ায় শেষ পর্যন্ত তারা চীনে যান ডাক্তার দেখাতে।

চীনের ডাক্তার জানান, তারা যে মাছ খেয়েছিলেন তাতে এক ধরণের বিষ ছিল। সেই বিষে আক্রান্ত হন স্ত্রী। এই রোগের জন্য যে ওষুধ খেতে হবে তা অনেক দামী। শেষ পর্যন্ত স্বামী তার প্রায় সব সম্পদ বিক্রি করে স্ত্রীর জন্য সেই ওষুধ কেনেন। কিন্তু তাতেও কোনো উন্নতি হয়নি।
ওই দম্পতি এখন প্রায় নিঃস্ব। তবে তাতে তাদের দুঃখ নেই। স্বামীর মন্তব্য, স্ত্রী বেঁচে আছে এবং আমার আছে সেটিই এখন বড়। আর স্ত্রীর সন্তুষ্টি, এই অবস্থা স্বামী তাকে ভালোবাসে সেটিই বড়।

বরগুনার আলো