• বৃহস্পতিবার ০২ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৮ ১৪৩১

  • || ২২ শাওয়াল ১৪৪৫

বরগুনার আলো
ব্রেকিং:
চীন সফরে যাওয়ার আগে জুলাইয়ে ভারত সফর করবেন প্রধানমন্ত্রী ছয় দিনের সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধানমন্ত্রী হিট অ্যালার্টের মেয়াদ বাড়লো আরও ৩ দিন সরকার আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় বদ্ধপরিকর: শেখ হাসিনা কর্মক্ষেত্রে স্বাস্থ্য ও সুরক্ষাবিধি নিশ্চিতে কাজ করতে হবে বাংলাদেশ-থাইল্যান্ডের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে দেশ ও জনগণের উন্নয়নে কাজ করতে হবে: নেতাকর্মীদের প্রধানমন্ত্রী যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি

১৯৯৫ সালের পর চেরাপুঞ্জিতে রেকর্ড বৃষ্টি

বরগুনার আলো

প্রকাশিত: ১৮ জুন ২০২২  

ভারতের মেঘালয় রাজ্যের চেরাপুঞ্জিতে ১৯৯৫ সালের পর এবারই রেকর্ড পরিমাণে বৃষ্টিপাত হয়েছে। চেরাপুঞ্জিতে শুক্রবার (১৭ জুন) সকাল ৮ টা ৩০ মিনিট পর্যন্ত গত ২৪ ঘণ্টায় ৯৭২ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে বলে জানিয়েছে ভারতের আবহাওয়া বিভাগ (আইএমডি)।

আইএমডির তথ্য বলছে, বিশ্বের অন্যতম আর্দ্র স্থান, চেরাপুঞ্জিতে ৯ বারের মধ্যে জুনে দৈনিক ৮০০ মিলিমিটারের বেশি বৃষ্টিপাত রেকর্ড হয়েছে।

গোয়াহাটির আবহাওয়াবিষয়ক আঞ্চলিক কর্মকর্তা সুমিত দাশ বলেছেন, চলতি মাসে শুক্রবার পর্যন্ত চেরাপুঞ্জিতে চার হাজার ৮১ দশমিক ৩ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। বুধবার সকাল ৮টা ৩০ মিনিট পর্যন্ত গত ২৪ ঘণ্টায় পূর্ব খাসি পাহাড়ে অবস্থিত শহরটিতে রেকর্ড পরিমাণে ৮১১ দশমিক ২ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে।

১৯৯৫ সালের ১৬ জুন, ১ হাজার ৫৬৩ দশমিক ৩ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয় শহরটিতে। এর একদিন আগে ১৫ জুন ৯৩০ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয় সেখানে। সুমিত দাস বলেন, ‘বছরে দুই একবার দিনে ৫০ থেকে ৬০ সেন্টিমিটার বৃষ্টি হওয়া চেরাপুঞ্জির কাছে অস্বাভাবিক কিছু নয়। কিন্তু এ ভাবে পর পর ৮০ সেন্টিমিটারের বেশি বৃষ্টি, সত্যিই অস্বাভাবিক।’

সামগ্রিকভাবে ভারতের উত্তর-পূর্ব ও পূর্বাঞ্চলে ২২০ দশমিক ৩ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে, যা ১ জুন থেকে বর্ষা মৌসুম শুরু হওয়ার পর থেকে স্বাভাবিকের চেয়ে ৩৯ শতাংশ বেশি।

মেঘালয়ে ১ জুন থেকে ৮৬৫ দশমিক ৭ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে, যা স্বাভাবিকের চেয়ে ১৫৩ শতাংশ বেশি। অরুণাচল প্রদেশে ২৫৩ দশমিক ১ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে, স্বাভাবিকের চেয়ে ২২ শতাংশ বেশি, যেখানে আসামে ৩৭২ দশমিক ৯ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে, যা ৭৯ শতাংশ বেশি।

আগামী দুই একদিন এমন আবহাওয়া পরিস্থিতি বিরাজ করতে পারে বলে জানিয়েছে দেশটির আবহাওয়া দপ্তর।

তবে, এই অঞ্চলের সব রাজ্যে একই রকম আবহাওয়া পরিস্থিতি দেখা যায়নি। মণিপুর, মিজোরাম এবং ত্রিপুরায় ৫০ শতাংশ, ৪৬ শতাংশ ও ৩৮ শতাংশ বৃষ্টিপাতের ঘাটতি হয়েছে এখনো।

বরগুনার আলো