• সোমবার ০৬ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২৩ ১৪৩১

  • || ২৬ শাওয়াল ১৪৪৫

বরগুনার আলো
ব্রেকিং:
সেনাবাহিনীকে আরও দক্ষ করে গড়ে তোলা হচ্ছে : প্রধানমন্ত্রী সশস্ত্র বাহিনী সংকটে জনগণের পাশে দাঁড়িয়ে তাদের আস্থা অর্জন করেছে ঢাকা সেনানিবাসে এএফআইপি ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী উপজেলা নির্বাচন সুষ্ঠু করার লক্ষ্যে কাজ করতে মন্ত্রী-এমপিদের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর আমাকে সরিয়ে তারা কাকে আনবে? যে ২৫ জেলায় আজ স্কুল-কলেজ বন্ধ থাকবে থাইল্যান্ডের সঙ্গে অংশীদারত্বের নতুন যুগের সূচনা হয়েছে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে থাইল্যান্ড সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছে অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলকারী ডিক্টেটর মিলিটারির পকেট থেকে বের হয়নি আওয়ামী লীগ দেশে এখন বেকারের সংখ্যা ৩ শতাংশ: প্রধানমন্ত্রী ‘বিলাসিতা একটু কমিয়ে শ্রমিকদের কল্যাণে নজর দিন’ চীন সফরে যাওয়ার আগে জুলাইয়ে ভারত সফর করবেন প্রধানমন্ত্রী ছয় দিনের সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধানমন্ত্রী হিট অ্যালার্টের মেয়াদ বাড়লো আরও ৩ দিন সরকার আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় বদ্ধপরিকর: শেখ হাসিনা কর্মক্ষেত্রে স্বাস্থ্য ও সুরক্ষাবিধি নিশ্চিতে কাজ করতে হবে বাংলাদেশ-থাইল্যান্ডের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে দেশ ও জনগণের উন্নয়নে কাজ করতে হবে: নেতাকর্মীদের প্রধানমন্ত্রী যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা

অনবরত অনলাইন শপিং মানসিক রোগ, বলছে গবেষণা

বরগুনার আলো

প্রকাশিত: ২৩ নভেম্বর ২০১৯  

অনলাইনে কেনাকাটা করতে পারাটা আমাদের অনেকের জন্যই আশীর্বাদ। কারণ সময় বাঁচে, বাঁচে পরিশ্রমও। শুধু পছন্দসই অর্ডার করে পছন্দের জিনিসটি ঘরে নিয়ে আসা। কিন্তু এমন অনেকে আছেন যারা সারাক্ষণই অনলাইনে কিছু না কিছু কেনার চেষ্টায় থাকেন। জামা, জুতা, এক্সেসরিজ তো বটেই, নানা অপ্রয়োজনীয় জিনিসও তারা কিনে ফেলেন। এমনকী, যে জিনিসটি হাত বাড়ালেই মেলে, সেটিও।

এমন সমস্যা অনেকের ক্ষেত্রেই দেখতে পাওয়া যায়। আর এই সমস্যাটি ছেলেদের তুলনায় মেয়েদের ক্ষেত্রে বেশি। সাম্প্রতিক এক গবেষণা বলছে, যারা এভাবে অনেক কেনাকাটা করেন তারা আসলে মানসিক বিকারগ্রস্ত। ডিপ্রেশনের শিকার। আর তাই নিজেদের অজান্তেই তারা এত কেনাকাটা করেন। একে বলা হচ্ছে বাইং-শপিং ডিসঅর্ডার (BSD)।

১২২ জনের উপর জরিপ চালানো হয়েছিল। যারা সর্বদাই কেনাকাটায় মত্ত। প্রতি সপ্তাহে নতুন কিছু চাই। আসলে আর কিছু না, এটা একরকম মানসিক ব্যাধি। কোথাও গিয়ে তারা বড় একা। তাই কেনাকাটা, সাজগোজ, বাড়ি সাজানো, পাপোশ বদলানোর মধ্য দিয়ে নিজেদের মন অন্যদিকে ব্যস্ত রাখেন। যা নিজেরাও টের পান না। চিকিৎসকরা বলছেন এই রোগের শুরুতেই সামাল দিতে না পারলে পরিস্থিতি অন্যদিকে এগোয়। যারা সর্বক্ষণ অনলাইন কেনাকাটায় থাকেন তাদের অবিলম্বে কাউন্সেলিং করানো উচিত।

এ বিষয়ে প্রয়োজন পরিবারের সহযোগিতা। কাছের আত্মীয় বন্ধুদের বোঝাতে হবে যা করছেন তা ঠিক করছেন না। এদের ব্যবহারের পরিবর্তন আগে প্রয়োজন। কগনিটিভ বিহেভিয়ারাল থেরাপির মধ্যে দিয়ে গেলে অনেকাংশে তা সেরে যায়। প্রয়োজন মতো নিজের ফোন থেকে কিছু অ্যাপ আনইন্সটল করুন। মনে রাখবেন একটা জুতা কিংবা জামা দিয়ে কখনোই আপনার জীবন বদলে দেয়া যাবে না। এমন সমস্যায় আপনি বা আপনার কাছের মানুষ পড়ে থাকলে আজই সতর্ক হোন।

বরগুনার আলো