• সোমবার ০৬ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২৩ ১৪৩১

  • || ২৬ শাওয়াল ১৪৪৫

বরগুনার আলো
ব্রেকিং:
সেনাবাহিনীকে আরও দক্ষ করে গড়ে তোলা হচ্ছে : প্রধানমন্ত্রী সশস্ত্র বাহিনী সংকটে জনগণের পাশে দাঁড়িয়ে তাদের আস্থা অর্জন করেছে ঢাকা সেনানিবাসে এএফআইপি ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী উপজেলা নির্বাচন সুষ্ঠু করার লক্ষ্যে কাজ করতে মন্ত্রী-এমপিদের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর আমাকে সরিয়ে তারা কাকে আনবে? যে ২৫ জেলায় আজ স্কুল-কলেজ বন্ধ থাকবে থাইল্যান্ডের সঙ্গে অংশীদারত্বের নতুন যুগের সূচনা হয়েছে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে থাইল্যান্ড সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছে অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলকারী ডিক্টেটর মিলিটারির পকেট থেকে বের হয়নি আওয়ামী লীগ দেশে এখন বেকারের সংখ্যা ৩ শতাংশ: প্রধানমন্ত্রী ‘বিলাসিতা একটু কমিয়ে শ্রমিকদের কল্যাণে নজর দিন’ চীন সফরে যাওয়ার আগে জুলাইয়ে ভারত সফর করবেন প্রধানমন্ত্রী ছয় দিনের সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধানমন্ত্রী হিট অ্যালার্টের মেয়াদ বাড়লো আরও ৩ দিন সরকার আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় বদ্ধপরিকর: শেখ হাসিনা কর্মক্ষেত্রে স্বাস্থ্য ও সুরক্ষাবিধি নিশ্চিতে কাজ করতে হবে বাংলাদেশ-থাইল্যান্ডের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে দেশ ও জনগণের উন্নয়নে কাজ করতে হবে: নেতাকর্মীদের প্রধানমন্ত্রী যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা

সন্তানের বয়ঃসন্ধিতে বন্ধু হওয়াটা জরুরি

বরগুনার আলো

প্রকাশিত: ২ ডিসেম্বর ২০১৯  

বর্তমান কর্মব্যস্ত জীবনে বাবা-মায়েদের পক্ষে সন্তানদের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলা প্রায় অসম্ভব! এই কারণেই সন্তানের সঙ্গে বেড়ে যায় দূরত্ব, তৈরি হয় বিরাট গ্যাপ। তাই মনোবিদদের পরামর্শ হল, অভিভাবক হওয়ার চেয়ে তাদের বন্ধু হওয়াটা জরুরি। যতটুকু সময় পাওয়া যায়, সন্তানের সঙ্গে বন্ধুর মতো মেলামেশা করা উচিত। তাতে সন্তানের মন বোঝা সহজ হবে। 

এবার জেনে নেওয়া যাক বয়ঃসন্ধিতে সন্তানের মন বুঝতে তার বন্ধু হয়ে উঠার উপায় সম্পর্কে...

* কর্ম ব্যস্ততার মধ্যেও প্রতিদিন কিছুটা সময় দিন সন্তানকে। নিজের সারাদিনের অভিজ্ঞতাও সন্তানের সঙ্গে শেয়ার করুন। তারপর সন্তানের সারাদিনের খুঁটিনাটি, কোথায় গেল, কী করল, কী ভাবে কাটল— এসব জানার চেষ্টা করুন।

* সন্তানের কী ভাল লাগে, কী পছন্দ, কিসের শখ এবং তার কী স্বপ্ন জানার চেষ্টা করুন। ওর যেন মনে হয়, এগুলো আপনার কাছেও গুরুত্বপূর্ণ। সন্তানের পছন্দের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে বাস্তব প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে বলুন। 

* সন্তানের প্রিয় বন্ধু কে, কাদের সঙ্গে ও মেলামেশা করে, কী বিষয়ে ওদের মধ্যে আলোচনা হয় তা গল্পের ছলে জানার চেষ্টা করুন সময় নিয়ে। এক্ষেত্রে আপনার ছোটবেলার বন্ধুদের কথা বলতে পারেন। 

* ব্রেকফাস্ট, লাঞ্চ বা ডিনার— আপনার সুবিধা মতো সন্তানের সঙ্গে সময় ভাগ করে নিন। চেষ্টা করুন, খাওয়ার সময়টুকু সন্তানকে সঙ্গ দিতে। কাজের চাপে সারাদিনে সম্ভব না হলেও যে কোন একটা নির্দিষ্ট সময় বাড়ির সকলে একসঙ্গে বসে খাওয়ার চেষ্টা করুন। সেটা সকালের কিংবা রাতের খাবার হতে পারে।

* সপ্তাহে বা মাসে অন্তত একবার সন্তানকে কোথাও ঘুরতে নিয়ে যান। সারাটা দিন ওর সঙ্গে কাটান। ওর ছোট ছোট প্রশ্নগুলোর উত্তর দিন সহজ সরল ব্যাখ্যায়।

* সন্তানের কোন আবদার বা বায়না মেটানোর জন্য পাল্টা কোন শর্ত চাপিয়ে দেবেন না। এতে ভবিষ্যতে সন্তানও আপনাদের ওপর নানা রকম শর্ত চাপিয়ে নিজেদের দাবি বা জেদ পূরণ করতে চাইবে।

* সন্তানকে সময় দেওয়ার সময় কোন ভাবেই যেন টেলিভিশন বা ফোন ওই সময়ের অংশ না হয়ে ওঠে তা লক্ষ্য রাখবেন। সন্তানকে সময় দিতে না পারলেও ওর হাতে ভুলেও বিকল্প হিসাবে টিভির রিমোর্ট বা স্মার্টফোন তুলে দেবেন না। এর ফলে সন্তানের ক্ষতিই হবে।

বরগুনার আলো