• সোমবার ০৬ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২৩ ১৪৩১

  • || ২৬ শাওয়াল ১৪৪৫

বরগুনার আলো
ব্রেকিং:
ঢাকা সেনানিবাসে এএফআইপি ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী উপজেলা নির্বাচন সুষ্ঠু করার লক্ষ্যে কাজ করতে মন্ত্রী-এমপিদের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর আমাকে সরিয়ে তারা কাকে আনবে? যে ২৫ জেলায় আজ স্কুল-কলেজ বন্ধ থাকবে থাইল্যান্ডের সঙ্গে অংশীদারত্বের নতুন যুগের সূচনা হয়েছে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে থাইল্যান্ড সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছে অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলকারী ডিক্টেটর মিলিটারির পকেট থেকে বের হয়নি আওয়ামী লীগ দেশে এখন বেকারের সংখ্যা ৩ শতাংশ: প্রধানমন্ত্রী ‘বিলাসিতা একটু কমিয়ে শ্রমিকদের কল্যাণে নজর দিন’ চীন সফরে যাওয়ার আগে জুলাইয়ে ভারত সফর করবেন প্রধানমন্ত্রী ছয় দিনের সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধানমন্ত্রী হিট অ্যালার্টের মেয়াদ বাড়লো আরও ৩ দিন সরকার আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় বদ্ধপরিকর: শেখ হাসিনা কর্মক্ষেত্রে স্বাস্থ্য ও সুরক্ষাবিধি নিশ্চিতে কাজ করতে হবে বাংলাদেশ-থাইল্যান্ডের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে দেশ ও জনগণের উন্নয়নে কাজ করতে হবে: নেতাকর্মীদের প্রধানমন্ত্রী যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী

সন্তান কী গুটিয়ে থাকে? শেখান ৮ কৌশল

বরগুনার আলো

প্রকাশিত: ৪ মার্চ ২০২০  

অনেক শিশু নিজ ঘরে পরিবারের সঙ্গে চনমনে ও প্রাণোচ্ছ্বল। কিন্তু বাইরে গেলে দেখা যায় সে কারও সঙ্গে মিশতে ও কথা বলতে চায় না। লোকজনের সামনে এলেই গুটিয়ে যায়। বাইরে বা স্কুলের বন্ধুদের সঙ্গে খেলতে যাওয়া, অন্যদের সঙ্গে গল্প করা বাদে গুটিয়ে থাকে। গুটিয়ে থাকলে হবে না। আপনার সন্তানকে অন্য শিশুদের সঙ্গে মিশতে দিতে হবে।

স্কুল, পড়াশোনা, টিউশন, কো কারিকুলামের চাপে অনেক সময় শিশুদের খেলা বন্ধ থাকে। এটি করবেন না। যা শিশুর মানসিক বিকাশ বাধাগ্রস্ত হয়। এসব গুটয়ে থাকার সমস্যা দূর করতে হবে। তবে তার একার চেষ্টায় নয়। এ দায়িত্ব নিতে হবে শিশুর বাবা-মায়ের।

আসুন জেনে নিই শিশুকে কৌশলী বানাতে কী করবেন?

১. সারাক্ষণ কুক্ষিগত না রেখে অন্য শিশুদের সঙ্গে মিশতে দিন।

২. শিশুকে গুছিয়ে কথা বলতে শেখান। সাহায্য করুন গুছিয়ে উত্তর দিতে। চোখের সামনেই রেখেও সবার সঙ্গে সাবলীলভাবে মিশতে দিন।

৩. শিশুরা অভিযোগ একদম পছন্দ করে না। সন্তানের সামনে তার নেতিবাচক দিক নিয়ে হাসিঠাট্টা ও মশকরা করবেন না।

৪. মিশুকে অতিরিক্ত রাগ দেখাবেন না। অন্তর্মুখী শিশু অনেক সময় বাইরে মিশতে পারে না। বন্ধুরা মেলামেশা করতে পারলেও সে হয়তো দলে থেকেও সেভাবে নিজেকে মেলে ধরতে পারে না। এমন সময় তার সম্পর্কে অন্যের কাছে নেগেটিভ মন্তব্য করবেন না। বরং সে যাতে সবার সঙ্গে আলাপ করতে চায়, বন্ধুত্ব করতে পারে, সে ক্ষেত্রে নিজেই এগিয়ে আসুন।

৫. অচেনা কেউ কোনো প্রশ্ন করলে নিজে উত্তর দেবেন না। কিছু জিজ্ঞাসা করলে অনেক সময় অনেক শিশুই তার উত্তর দিতে চায় না। এ ক্ষেত্রে অনেক মা-বাবাই তার জড়তা ঢাকতে বা শিশুকে উত্তর না দিতে দিয়ে নিজেই জবাব দেন। শিশুকে নিজে উত্তর দিতে শেখান।

৬. শিশুকে বিকালে খেলার মাঠে নিয়ে যান। খেলাধুলো করালে সন্তান নিজেই মিশতে শুরু করবে অন্যদের সঙ্গে।

৭. সন্তানকে অকারণে চাপ দিয়ে, জোর করে পারফর্ম করাবেন না।

৮. বাড়িতে অতিথি কেউ এলে তাকে পানির গ্লাসটা এগিয়ে দিতে বলেন। দোকানে গেলে কোনো কিছুর দাম জানতে চাওয়া, স্কুলের শিক্ষক-শিক্ষিকাকে নিজের সুবিধা-অসুবিধার অন্তত বেসিকটুকু জানিয়ে রাখা, এগুলোয় ওকেই এগিয়ে দিন। নিজে দূর থেকে পাহারা দিন সন্তানকে।

বরগুনার আলো