• সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৬ ১৪৩১

  • || ১৯ শাওয়াল ১৪৪৫

বরগুনার আলো
ব্রেকিং:
ছয় দিনের সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধানমন্ত্রী হিট অ্যালার্টের মেয়াদ বাড়লো আরও ৩ দিন সরকার আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় বদ্ধপরিকর: শেখ হাসিনা কর্মক্ষেত্রে স্বাস্থ্য ও সুরক্ষাবিধি নিশ্চিতে কাজ করতে হবে বাংলাদেশ-থাইল্যান্ডের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে দেশ ও জনগণের উন্নয়নে কাজ করতে হবে: নেতাকর্মীদের প্রধানমন্ত্রী যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী

বাবা-মা সন্তানের বন্ধু হবেন যেভাবে

বরগুনার আলো

প্রকাশিত: ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২১  

এই পৃথিবীতে বাবা-মার সঙ্গে সন্তানের সম্পর্কের যা রসায়ন, তার তুলনা আর কোনো কিছুর সঙ্গেই করা যায় না। সন্তানকে কী ভাবে বড় করে তুলবেন এই বিষয়ে সব বাবা-মার মনেই নিজ নিজ ধারণা কাজ করে। 

তারা মনে করেন সন্তানকে ছোটবেলা থেকেই কড়া শাসনে রাখলে হয়ত সে সব কিছু শিখবে। আবার কোনো বাবা-মার মতে, সন্তানের সঙ্গে বন্ধুর মতো মিশতে হবে এবং জানতে হবে তার সব অনুভূতির কথা।

সন্তান যদি আপনাকে ভয় পায়, তাহলে ছোট থেকে ও আপনাকে কখনো নিজের মনের কথা সাহস করে বলতে পারবে না। এজন্য সন্তানের আনন্দ, দুঃখ ইত্যাদি জানা জরুরি। চলুন তবে জেনে নেয়া যাক কীভাবে সন্তানের সঙ্গে বন্ধুর মতো মিশবেন সে সম্পর্কে-

> শিশুরা তাদের চাওয়া-পাওয়া, আবদার ও অনুভূতি প্রকাশের জন্য বেস্টফ্রেন্ড চায়। আপনার মধ্যে যদি সন্তান সেই ভরসার জায়গাটা খুঁজে পায়, তাহলে সে আপনাকেই বেস্টফ্রেন্ড ভাববে। সারাদিনের শেষে সন্তানের সঙ্গে মুখোমুখি বসে কিছুটা সময় কথা বলুন।

> আপনার ব্যস্ততার মধ্যে থেকেও সন্তানের জন্য কিছুটা সময় বের করুন। অনেক সন্তানই মনে করে, তাদের বাবা মা তাদের যথেষ্ট সময় দেন না। তখন ওরা নিজেদের বঞ্চিত ও অবহেলিত মনে করতে থাকে। তাই সন্তানের সঙ্গে একসঙ্গে বসে সিনেমা দেখুন, বেড়াতে যান, একসঙ্গে রান্নাও করতেও পারেন।

> সন্তানের জীবনে কী ঘটছে, সেই বিষয়ে খেয়াল রাখা খুব জরুরি। তবে যেন সে বুঝতে না পারে, আপনি তার উপর নজরদারি করছেন। কোনটা ভুল, কোনটা ঠিক তা প্রথম থেকেই শিশুকে বন্ধুসুলভভাবে শেখান।

> সন্তানের পছন্দকে প্রাধান্য দিন। কখনো তার পছন্দের উপর নিয়ন্ত্রণ আনার চেষ্টা করবেন না। শিশু যে রং পছন্দ করে, তাকে সে রঙের পোশাক বা খেলনা কিনে দিন। কী পোশাক পরবে বা কোন বিষয় নিয়ে পড়াশোনা করবে, সেই বিষয়ে ওকেই সিদ্ধান্ত নিতে দিন।

> দিনের কিছুটা সময় শিশুকে একাকি থাকতে দিন। আপনার সন্তানের যে বয়সই হোক না কেন, সবাইকে কিছুটা সময় নিজের মতো করে একা কাটাতে দিতে হয়।

বরগুনার আলো