• রোববার ০৫ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২২ ১৪৩১

  • || ২৫ শাওয়াল ১৪৪৫

বরগুনার আলো
ব্রেকিং:
ঢাকা সেনানিবাসে এএফআইপি ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী উপজেলা নির্বাচন সুষ্ঠু করার লক্ষ্যে কাজ করতে মন্ত্রী-এমপিদের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর আমাকে সরিয়ে তারা কাকে আনবে? যে ২৫ জেলায় আজ স্কুল-কলেজ বন্ধ থাকবে থাইল্যান্ডের সঙ্গে অংশীদারত্বের নতুন যুগের সূচনা হয়েছে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে থাইল্যান্ড সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছে অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলকারী ডিক্টেটর মিলিটারির পকেট থেকে বের হয়নি আওয়ামী লীগ দেশে এখন বেকারের সংখ্যা ৩ শতাংশ: প্রধানমন্ত্রী ‘বিলাসিতা একটু কমিয়ে শ্রমিকদের কল্যাণে নজর দিন’ চীন সফরে যাওয়ার আগে জুলাইয়ে ভারত সফর করবেন প্রধানমন্ত্রী ছয় দিনের সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধানমন্ত্রী হিট অ্যালার্টের মেয়াদ বাড়লো আরও ৩ দিন সরকার আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় বদ্ধপরিকর: শেখ হাসিনা কর্মক্ষেত্রে স্বাস্থ্য ও সুরক্ষাবিধি নিশ্চিতে কাজ করতে হবে বাংলাদেশ-থাইল্যান্ডের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে দেশ ও জনগণের উন্নয়নে কাজ করতে হবে: নেতাকর্মীদের প্রধানমন্ত্রী যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী

নাশকতা চালাতে ট্রাকভর্তি লাঠি এনে রাখে বিএনপি কর্মীরা

বরগুনার আলো

প্রকাশিত: ২৭ নভেম্বর ২০১৯  

কারাবন্দি বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার নিঃশর্ত মুক্তির দাবিতে রাজধানীর হাইকোর্ট এলাকায় বিক্ষোভ করে দলটির নেতাকর্মীরা। এ সময় সুপ্রিম কোর্টের মূল ফটকে অবস্থান কর্মসূচিতে পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়সহ কয়েকটি গাড়িতে ভাঙচুর চালিয়েছে তারা। পরে পুলিশ তাদের ছত্রভঙ্গ করতে টিয়ারশেল নিক্ষেপ ও লাঠিচার্জ করে।

পুলিশ জানিয়েছে, বিএনপি নেতাকর্মীদের এই ভাঙচুর পরিকল্পিত। তারা ভাঙচুর চালানোর জন্য আগে থেকে ট্রাকে করে লাঠিসোটা নিয়ে আসেন।

পুলিশের রমনা জোনের অতিরিক্ত উপকমিশনার আজিমুল হক সাংবাদিকদের বলেন, ১২টার পর বিএনপির একটি বিক্ষোভ মিছিল হাইকোর্টের প্রধান ফটকের সামনে এসে সড়কে বসে পড়ে। পুলিশের পক্ষ থেকে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আব্দুল্লাহ আল নোমান, শওকত মাহমুদসহ বেশ কয়েকজনকে বোঝালেও তারা সড়ক ছেড়ে দিতে রাজি হননি। এরপর আরও এক ঘণ্টা অপেক্ষা করা হয়। আড়াই ঘণ্টা সড়ক ছেড়ে না দেওয়ায় পুলিশ তাদের বোঝাতে যান। একপর্যায়ে নেতাকর্মীরা পুলিশকে লক্ষ্য করে ইটপাটকেল ছুড়লে পুলিশ লাঠিচার্জ করে। যাওয়ার সময় তারা গাড়ি ভাঙচুর করেন।

তিনি আরও বলেন, ভাঙচুর করার গাড়ির মধ্যে পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের একটি গাড়িও ছিল। গাড়ি ভাঙচুরের ঘটনায় শাহবাগ থানায় মামলা করা হবে। সেই মামলায় জড়িতদের গ্রেফতার করা হবে।

অ্যাকশনের সিদ্ধান্তের সময় পুলিশের রমনা জোনের অতিরিক্ত উপকমিশনার আজিমুল হক পুলিশ সদস্যদের উদ্দেশ্যে বলেন, আপনারা কেউ নেতাকর্মীদের গায়ে হাত দেবেন না। শুধু একযোগে এগিয়ে যাবেন। নেতাকর্মীরা ইট-পাটকেল ছুড়তে পারে সে ব্যাপারে সতর্ক থাকবেন। বেশি সমস্যা হলে গ্যাস মারবেন। ওনারা আগে থেকেই লাঠিসোটা এনে রেখেছেন সেগুলোর দিকে খেয়াল রাখবেন। গাড়ি ভাঙচুর চালাতে পারে, এ জন্য তাদের নিবৃত্ত করবেন। এরপরই পুলিশ হাইকোর্টের বাইরের গেটের সামনে থেকে অ্যাকশন নিতে নিতে প্রবেশমুখের দিকে এগিয়ে যায়।

পুলিশ অ্যাকশন নেওয়ার জন্য এগিয়ে গেলে নেতাকর্মীরা প্রথমে পিছু হটে। এরপর স্লোগান দিয়ে থেমে যায় এবং পুলিশের ওপর চড়াও হয়। এরপরও পুলিশ তাদের ঠেলে সরিয়ে দিতে চাইলে নেতাকর্মীদের একটি অংশ আগে থেকে নিয়ে আসা লাঠিসোটা (গাছের কাচা ডাল) হাতে নেয় এবং বাম পাশের সড়কে গিয়ে গাড়ি ভাঙচুর করে। নেতাকর্মীদের আরেকটি অংশ পুলিশকে ইট পাটকেল নিক্ষেপ করতে থাকে। এ সময় পুলিশ কয়েকটি টিয়ারশেল নিক্ষেপ করে ও লাঠিচার্জ করে।

বরগুনার আলো