• সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৬ ১৪৩১

  • || ১৯ শাওয়াল ১৪৪৫

বরগুনার আলো
ব্রেকিং:
ছয় দিনের সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধানমন্ত্রী হিট অ্যালার্টের মেয়াদ বাড়লো আরও ৩ দিন সরকার আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় বদ্ধপরিকর: শেখ হাসিনা কর্মক্ষেত্রে স্বাস্থ্য ও সুরক্ষাবিধি নিশ্চিতে কাজ করতে হবে বাংলাদেশ-থাইল্যান্ডের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে দেশ ও জনগণের উন্নয়নে কাজ করতে হবে: নেতাকর্মীদের প্রধানমন্ত্রী যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী

বিএনপির হারুনের আসল চেহারা বের হয়ে এসেছে: আইনমন্ত্রী

বরগুনার আলো

প্রকাশিত: ৩০ জুন ২০২০  

বিএনপির এমপি হারুনুর রশীদ সবকিছু নিয়ে পাকিস্তান যেতে চান বলে মন্তব্য করেছেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক। তিনি বলেন, তার আসল চেহারা বের হয়ে এসেছে।’ মঙ্গলবার (৩০ জুন) জাতীয় সংসদে ‘আইন মন্ত্রণালয়ের মঞ্জুরি দাবি’র বিষয়ে ছাঁটাই প্রস্তাবের ওপর হারুনুর রশীদের দেওয়া বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় তিনি এই মন্তব্য করেন।

এর আগে এমপি হারুন বলেছেন, ‘স্বাধীনতার প্রায় ৫০ বছর পার হয়েছে। কিন্তু এখনো আমাদের দেশে বিচার ব্যবস্থা স্বাধীন হয়নি। বিচার ব্যবস্থাকে স্বাধীন করতে স্বাধীনতার আগে যে লক্ষ্য-উদ্দেশ্য ছিল, তা আমরা পূরণ করার জন্য আইন করবো। সেই ব্যবস্থা নেবো।’ এই সময় সরকারি দলের এমপিরা প্রতিবাদ করলে হারুন বলেন, ‘হ্যাঁ, পাকিস্তান আমলে। স্বাধীনতা-উত্তর পাকিস্তান আমলের কথা বলেছি। স্বাধীনতার পূর্বের কথা বলছি।’

জবাবে আইনমন্ত্রী বলেন, ‘আজ তার (হারুনর রশীদ) আসল চেহারা বেরিয়ে গেছে। এমপি হারুন একাই পাকিস্তান যেতে চান না, সব কিছু নিয়ে যেতে চান। আমরা সেখানে যাবো না। সেখানে ন্যায়বিচার ছিল না। আমরা ন্যায়বিচার দিয়েছি।’

বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার বিচার প্রসঙ্গ টেনে আইনমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা কী দেখেছি, তা তাকে বলা দরকার। ১৯৭৫ সালে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যা করার পর ইনডিমিনিটি অধ্যাদেশ জারি করা হয়েছিল।’

আইনমন্ত্রী আরও বলেন, ‘আজকে এমপি হারুন সংসদে বলছেন, ন্যায়বিচারের কথা! শেখ হাসিনার সরকার বঙ্গবন্ধু হত্যার মামলা শেষ করেছে। এর মাধ্যমে ন্যায় বিচার হয়েছে।’ মানবতাবিরোধী অপরাধীদের বিচারের মাধ্যমে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে বলেও তিনি মন্তব্য করেন।

এর আগে জাতীয় পার্টির পীর ফজলুর রহমান মিসবাহ তার ছাঁটাই প্রস্তাবের বক্তব্যে বিচার বিভাগের বিষয়ে স্বাধীনতার আগের পরিকল্পনা বাস্তবায়নে বিএনপির এমপি হারুনের প্রস্তাবের কঠোর সমালোচনা করেন। তিনি বলেন, ‘আমরা স্বাধীন দেশ। যাদের সঙ্গে যুদ্ধ করে স্বাধীনতা অর্জন করেছি, আমরা স্বাধীন দেশের নাগরিক তাদের বিচারে পরিচালিত হতে চাই না। পাকিস্তানি বিচার আমরা চাই না। স্বাধীন দেশের নাগরিক হিসেবে নিজেদের বিচার ব্যবস্থায় পরিচালিত হতে চাই।’ বিএনপির সমালোচনা করে তিনি বলেন, ‘জাতির পিতাকে হত্যার পর ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ জারির মাধ্যমে এদেশে বিচার বন্ধ করা হয়েছিল।’

বরগুনার আলো