• শনিবার ০৪ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২১ ১৪৩১

  • || ২৪ শাওয়াল ১৪৪৫

বরগুনার আলো
ব্রেকিং:
উপজেলা নির্বাচন সুষ্ঠু করার লক্ষ্যে কাজ করতে মন্ত্রী-এমপিদের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর আমাকে সরিয়ে তারা কাকে আনবে? যে ২৫ জেলায় আজ স্কুল-কলেজ বন্ধ থাকবে থাইল্যান্ডের সঙ্গে অংশীদারত্বের নতুন যুগের সূচনা হয়েছে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে থাইল্যান্ড সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছে অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলকারী ডিক্টেটর মিলিটারির পকেট থেকে বের হয়নি আওয়ামী লীগ দেশে এখন বেকারের সংখ্যা ৩ শতাংশ: প্রধানমন্ত্রী ‘বিলাসিতা একটু কমিয়ে শ্রমিকদের কল্যাণে নজর দিন’ চীন সফরে যাওয়ার আগে জুলাইয়ে ভারত সফর করবেন প্রধানমন্ত্রী ছয় দিনের সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধানমন্ত্রী হিট অ্যালার্টের মেয়াদ বাড়লো আরও ৩ দিন সরকার আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় বদ্ধপরিকর: শেখ হাসিনা কর্মক্ষেত্রে স্বাস্থ্য ও সুরক্ষাবিধি নিশ্চিতে কাজ করতে হবে বাংলাদেশ-থাইল্যান্ডের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে দেশ ও জনগণের উন্নয়নে কাজ করতে হবে: নেতাকর্মীদের প্রধানমন্ত্রী যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে

মহাজগত থেকে হারিয়ে যাচ্ছে চাঁদ!

বরগুনার আলো

প্রকাশিত: ১৮ নভেম্বর ২০১৯  

মহাজগতে পৃথিবীর সবচেয়ে কাছের প্রতিবেশী হচ্ছে চাঁদ। এক এক প্রজন্মের নিকট এর পরিচয় এক এক রকম। ছোটবেলায় চাঁদকে সূতো কাটা বুড়ির ছোট্ট ঘর হিসেবে কল্পনা করে বাচ্চারা। কখনো কখনো একে উপমা হিসেবে ব্যবহার করেন বিভিন্ন বয়সের রোমান্টিক লোকজন। কিন্তু এ সব-ই কল্পনা। তবে আগামীতে চাঁদ শুধু কল্পনার বিষয় হবে, এমনটাই দাবি বিজ্ঞানীদের।

এই খবরে অবাক হওয়ার কোনো কারণ নেই। এটি পৃথিবীর চাঁদ নয়। মঙ্গলের দু’টি চাঁদ ফোবোস ও ডিমোস এর কথা বলেছেন বিজ্ঞানীরা। জানা গেছে, মঙ্গল ও তার চাঁদের মধ্যকার আকর্ষণ বল ধীরে ধীরে কমে আসছে। আর এ কারণে এক সময় মঙ্গল আর আকর্ষণ শক্তিতে ধরে রাখবে না ফোবোসকে। বিজ্ঞানীরা আগেই বলেছিলেন, মঙ্গলের সঙ্গে ফোবোস ১০৪ কোটি বছর জুড়ে থাকবে। এরপর মঙ্গলের গায়েই আছড়ে পড়বে চাঁদটি। তবে এখন অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে, এর আগেই ফোবোস ধ্বংসপ্রাপ্ত হবে।

মার্স এক্সপ্রেস মিশনের গবেষণার (২০০৮ সাল) তথ্য মতে, ফোবোস ও ডিমোস মূলত পাথরের টুকরা আর বালির আস্তরণে পূর্ণ। এর বালির স্তর ৫০-১০০ মিটার ঘন। ওপরের এই বালির আস্তরণই ফোবোসের আকার দিয়েছে। ম্যারিল্যান্ডের নাসা গডার্ড স্পেস ফ্লাইট সেন্টারের গবেষক টেরি হারফোর্ড জানান, ফোবোসে বড় বড় খাঁজ দেখা যাচ্ছে। এতে বোঝা যায়, উপগ্রহটি ভাঙতে চলেছে। এই খাঁজগুলো ১০০-২০০ মিটার চওড়া এবং ১০-৩০ মিটার দীর্ঘ।

দু’টি উপগ্রহের মধ্যে ফোবোস আকারে বড়। এই গ্রহাণু দুটোর গঠনের সঙ্গে মঙ্গলের গঠন সম্পূর্ণ ভিন্ন। তবে এটির আয়ু নির্ভর করছে এর বাইরের স্তরের কাঠিন্যের ওপর। বালুর স্তরটি এ ফাটলগুলোকে ধরে রাখতে পারলে ফোবোস টিকে যাবে।

বরগুনার আলো