• বৃহস্পতিবার ০২ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৮ ১৪৩১

  • || ২২ শাওয়াল ১৪৪৫

বরগুনার আলো
ব্রেকিং:
চীন সফরে যাওয়ার আগে জুলাইয়ে ভারত সফর করবেন প্রধানমন্ত্রী ছয় দিনের সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধানমন্ত্রী হিট অ্যালার্টের মেয়াদ বাড়লো আরও ৩ দিন সরকার আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় বদ্ধপরিকর: শেখ হাসিনা কর্মক্ষেত্রে স্বাস্থ্য ও সুরক্ষাবিধি নিশ্চিতে কাজ করতে হবে বাংলাদেশ-থাইল্যান্ডের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে দেশ ও জনগণের উন্নয়নে কাজ করতে হবে: নেতাকর্মীদের প্রধানমন্ত্রী যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি

শুভ জন্মদিন মিকি মাউস

বরগুনার আলো

প্রকাশিত: ১৮ নভেম্বর ২০১৯  

সোমবার ৯০ বছরে পর্দপণ করলো বিশ্বের জনপ্রিয় কার্টুন চরিত্র মিকি মাউস। এমন কোন শিশু নেই যে মিকি মাউস ও তার বান্ধবি মিনি মাউমকে চিনে না। প্রজম্মের পর প্রজম্ম মিকি মিকি বিনোদন দিয়ে আসলেও মিকি আর মিনি বুড়ো হয়নি। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বেশ মহাসমারোহে পালিত হয় তাদের জন্মদিন। দ্য ডেইলি স্টার

১৯২৮ সালের ১৮ নভেম্বর কার্টুন জগতই পাল্টে দিয়েছিলো শ্রোষ্ঠা ওয়াল্ট ডিজনির মিকি। কার্টুনের জগৎ মাতাতে এসেছিলো একটি ছোট ইঁদুর। স্টিমবোট উইলি নামের একটি শটে তাকে প্রথম দেখতে পাওয়া যায় এবং সেটা ছিলো হাতে আঁকা। ধীরে ধীরে হাতে আঁকা এই কার্টুনে একের পর এক চলমান দৃশ্যের সঙ্গে মিউজিক যোগ হয়। ওয়াল্ট ডিজনি ট্রেনে বসেই এঁকে ফেললেন মিকিকে যদিও নাম দিলেন মর্টিমার মাউস। পরে তার স্ত্রী লিলিয়ান মর্টিমারকে বদলে রাখলেন ‘মিকি’।

ডিজনির মতে, ১৯২৯ থেকে ১৯৩২ সালের মধ্যেই মিকি মাউসের ফ্যানক্লাবের সদস্য হয় ১০ লাখ শিশু। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে মিকির সাম্রাজ্য ছিনিয়ে নিতে চেয়েছে অনেক কার্টুন চরিত্র। কিন্তু, মিকির কাছে সবই পরাস্ত।

কার্টুন চরিত্র হিসেবে মিকি’র জীবন ১৯৯৪ সালে শেষ হয়ে গেলেও তার প্রভাব বর্তমান জীবনে একটুও কমেনি। রাজনৈতিক জগতে আজও মিকি মাউস বারবার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রবিরোধী বিভিন্ন আন্দোলনের প্রতীক হয়ে ওঠে। যেমন হয়েছিলো ১৯৬৯ সালের প্যারোডি কমিক ‘মিকি মাউস ইন ভিয়েতনাম’-এ।
মিকি মাউম আরো প্রজম্মের পর প্রজম্ম বিনোদনে মাতিয়ে রাখবে। মিকির তুলনা মিকিই আর কোন কার্টুন চরিত্র নয়।

বরগুনার আলো