সন্তান : দাম্পত্য জীবনের পূর্ণতা
মানুষের অপ্রতিরুদ্ধ জৈবিক চাহিদা বৈধ পদ্ধতিতে পূরণের জন্যই দাম্পত্য জীবনের ব্যবস্থাপনা রেখেছে ইসলাম। কিন্তু দাম্পত্য জীবনে পূর্ণতা আসে না নেক সন্তান ছাড়া। বিয়ের পর স্বামী-স্ত্রী যখন বাবা-মা হওয়ার সৌভাগ্য অর্জন করে তখনই তাদের দাম্পত্য জীবনের সার্থকতা।
কথা হচ্ছে, অনেক দম্পতিকেই দেখা যায় সন্তান হত্যার ব্যাপারে ‘প্রথমরাত’ থেকেই প্রস্তুতি নিয়ে থাকে। তারা মনে করে, সংসার জীবনে আনন্দ-ফূর্তির প্রতিবন্ধক হয়ে দাঁড়াবে এই সন্তান। আর তাই প্রথমরাত থেকেই সন্তান হত্যার ঘৃণ্য ও অমানবিক সব পদ্ধতি গ্রহণ করে থাকে। আর বলে, এখনই সন্তান নেয়া যাবে না, আরও পরে নিব। তাদের কথার ভাব এমন, যেন সন্তান হওয়া-না হওয়া তাদের ইচ্ছা বা হুকুমের উপর নির্ভর করছে। আর সন্তান হত্যা করা যে মহাপাপ তা যেন তারা জানেনই না। আর জানলেও বিশ্বাস করেন না।
একটু তাকিয়ে দেখুন, সমাজে এমন অনেক দম্পতি পাবেন যারা প্রথম জীবনে জন্ম নিয়ন্ত্রণের নামে সন্তান হত্যার বিভিন্ন পদ্ধতি গ্রহণ করেছে। পরে তাদের আর সন্তানই হয়নি। শত চিকিৎসা আর কান্নাকাটি করেও কোনো কাজ হচ্ছে না। নিঃসন্তানের অভিশাপ মাথায় নিয়ে সমাজে ঘুরে বেড়াচ্ছে। এমনকি সংসারও ভাঙার পথে।
অতীতে এত প্রতিবন্ধি বা বিকলাঙ্গ রুগ্ন শিশুর জন্ম হতো না। কারণ তারা জন্ম নিয়ন্ত্রণের নামে কোনো বিষ গ্রহণ করত না। কিন্তু দিন দিন প্রতিবন্ধী আদম সন্তানের তালিকা বৃদ্ধি পাচ্ছে। এর অন্যতম কারণ হচ্ছে, জন্ম নিরোধকল্পে বিভিন্ন স্থায়ী ও স্থায়ী পদ্ধতি গ্রহণ। গর্ভাশয়ে এসব বিষ মারাত্মক ইনফেকশন সৃষ্টি করে। ফলে পরবর্তীতে সেখানে যে সন্তান জন্ম নেয় তা হয় রুগ্ন বা প্রতিবন্ধী।
পৃথিবীর উন্নত দেশগুলো আজকে জন্ম নিরোধের এ ভুল বুঝতে পারছে এবং অধিক সন্তান নেয়ার ব্যাপারে গুরুত্বারোপ করতে গিয়ে ভাতা পর্যন্ত দিচ্ছে। অথচ মুসলিম জাতি যেন জনসংখ্যার দিক থেকে বাড়তে না পারে সেজন্য এসব পদ্ধতির দিকে আমাদেরকে বেশি উৎসাহ ও বিনামূল্যে সেবা দেয়া হচ্ছে।
যাহোক, সন্তান হত্যার চিন্তা মাথায় এসে থাকলে আজই তাওবা করুন। অন্যথায় আল্লাহর গজবের ভয় রয়েছে নিশ্চিত। দুয়া করুন, হে আল্লাহ! আমাদের অনেক নেক সন্তান দান করুন। যাতে আপনার সন্তুষ্টির পথে তারা কাজে আসে। আমরাও যেন গর্ব করতে পারি। কিয়ামতের দিন বলতে পারি, আমরা অমুকের গর্বিত পিতা-মাতা।
মহান আল্লাহ বলেন :
﴿وَلَا تَقْتُلُوْآ أَوْلَادَكُمْ خَشْيَةَ إِمْلَاقٍ ط نَحْنُ نَرْزُقُهُمْ وَإِيَّاكُمْ ط إِنَّ قَتْلَهُمْ كَانَ خِطْئًا كَبِيْرًا﴾
দারিদ্রতার ভয়ে তোমরা তোমাদের সন্তানদেরকে হত্যা করো না। আমিই তাদেরকে রিজিক দেই, আর তোমাদেরকেও। তাদের হত্যা মহাপাপ। [সুরা ইসরা, ১৭: ৩১]
﴿وَكَذٰلِكَ زَيَّنَ لِكَثِيْرٍ مِّنَ الْمُشْرِكِيْنَ قَتْلَ أَوْلَادِهِمْ شُرَكَاؤُهُمْ لِيُرْدُوْهُمْ وَلِيَلْبِسُوْا عَلَيْهِمْ دِيْنَهُمْ ط وَلَوْ شَآءَ اللهُ مَا فَعَلُوْهُ فَذَرْهُمْ وَمَا يَفْتَرُوْنَ﴾
আর এভাবে তাদের দেব-দেবীরা বহু মুশরিকদের চোখে নিজেদের সন্তান হত্যাকে আকর্ষণীয় করে দিয়েছে তাদেরকে ধ্বংস করার জন্য এবং তাদের দীনের মাঝে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করার জন্য। আল্লাহ যদি ইচ্ছে করতেন তবে তারা এ করত না। কাজেই তাদেরকে ছেড়ে দাও, তারা তাদের মিথ্যে নিয়ে মগ্ন থাকুক। [সুরা আনয়াম, ৬: ১৩৭]
﴿قَدْ خَسِرَ الَّذِيْنَ قَتَلُوْآ أَوْلَادَهُمْ سَفَهًام بِغَيْرِ عِلْمٍ وَّحَرَّمُوْا مَا رَزَقَهُمُ اللهُ افْتِرَآءً عَلَى اللهِ ط قَدْ ضَلُّوْا وَمَا كَانُوْا مُهْتَدِيْنَ﴾
যারা মূর্খের মতো না জেনে তাদের সন্তানদের হত্যা করেছে আর আল্লাহর নামে মিথ্যে কথা বানিয়ে নেয়ার মাধ্যমে আল্লাহর দেয়া জীবিকাকে হারাম করে নিয়েছে, তারা নিশ্চিতরূপে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তারা পথভ্রষ্ট হয়ে গেছে আর তারা কস্মিনকালেও হিদায়াতপ্রাপ্ত ছিল না। [সুরা আনয়াম, ৬: ১৪০]
﴿قُلْ تَعَالَوْا أَتْلُ مَا حَرَّمَ رَبُّكُمْ عَلَيْكُمْ أَلَّا تُشْرِكُوْا بِه شَيْئًا وَّبِالْوَالِدَيْنِ إِحْسَانًا وَلَا تَقْتُلُوْآ أَوْلَادَكُمْ مِّنْ إِمْلَاقٍ نَحْنُ نَرْزُقُكُمْ وَإِيَّاهُمْ وَلَا تَقْرَبُوا الْفَوَاحِشَ مَا ظَهَرَ مِنْهَا وَمَا بَطَنَ وَلَا تَقْتُلُوا النَّفْسَ الَّتِيْ حَرَّمَ اللهُ إِلَّا بِالْحَقِّ ذٰلِكُمْ وَصّٰكُمْ بِه لَعَلَّكُمْ تَعْقِلُوْنَ﴾
বলো, এসো! তোমাদের প্রতিপালক তোমাদের জন্য যা নিষিদ্ধ করেছেন তা পড়ে শোনাই। তা এই যে, তাঁর সাথে কোন কিছুকে শরিক করো না। পিতা-মাতার সাথে সদ্ব্যবহার করো। দারিদ্রতার ভয়ে তোমাদের সন্তানদের হত্যা করো না। আমিই তোমাদেরকে আর তাদেরকে জীবিকা দিয়ে থাকি। প্রকাশ্য বা গোপন কোনো অশ্লীলতার কাছেও যেয়ো না। আল্লাহ যে প্রাণ হরণ করা হারাম করেছেন তা ন্যায়সঙ্গত কারণ ছাড়া হত্যা করো না। এ সম্পর্কে তিনি তোমাদেরকে নির্দেশ দিচ্ছেন যাতে তোমরা চিন্তা-ভাবনা করে কাজ করো। [সুরা আনআম ৬: ১৫১]
﴿اَلْمَالُ وَالْبَنُوْنَ زِيْنَةُ الْحَيٰوةِ الدُّنْيَا وَالْبَاقِيَاتُ الصَّالِحَاتُ خَيْرٌ عِنْدَ رَبِّكَ ثَوَابًا وَّخَيْرٌ أَمَلًا﴾
ধন-সম্পদ আর সন্তানাদি পার্থিব জীবনের শোভা-সৌন্দর্য। আর তোমার প্রতিপালকের নিকট পুরস্কার লাভের জন্য স্থায়ী সৎকাজ হলো উৎকৃষ্ট আর আকাক্সক্ষা পোষণের ভিত্তি হিসেবেও উত্তম। [সুরা কাহফ, ১৮: ৪৬]
﴿أُحِلَّ لَكُمْ لَيْلَةَ الصِّيَامِ الرَّفَثُ إِلٰى نِسَآئِكُمْ ط هُنَّ لِبَاسٌ لَّكُمْ وَأَنْتُمْ لِبَاسٌ لَّهُنَّ ط عَلِمَ اللهُ أَنَّكُمْ كُنْتُمْ تَخْتَانُوْنَ أَنْفُسَكُمْ فَتَابَ عَلَيْكُمْ وَعَفَا عَنْكُمْ ج فَالْئٰنَ بَاشِرُوْهُنَّ وَابْتَغُوْا مَا كَتَبَ اللهُ لَكُمْ ص وَكُلُوْا وَاشْرَبُوْا حَتّٰى يَتَبَيَّنَ لَكُمُ الْخَيْطُ الْأَبْيَضُ مِنَ الْخَيْطِ الْأَسْوَدِ مِنَ الْفَجْرِص ثُمَّ أَتِمُّوا الصِّيَامَ إِلَى اللَّيْلِ ج وَلَا تُبَاشِرُوْهُنَّ وَأَنْتُمْ عٰكِفُوْنَ فِي الْمَسَاجِدِ ط تِلْكَ حُدُوْدُ اللهِ فَلَا تَقْرَبُوْهَا ط كَذٰلِكَ يُبَيِّنُ اللهُ اٰيٰتِه لِلنَّاسِ لَعَلَّهُمْ يَتَّقُوْنَ﴾
তোমাদের জন্য রমাযানের রাতে তোমাদের স্ত্রীগণের নিকট গমন করা জায়েয করা হলো। তারা তোমাদের পোশাক আর তোমরা তাদের পোশাক। আল্লাহ জানতেন যে, তোমরা নিজেদের সঙ্গে প্রতারণা করছিলে। সুতরাং তিনি তোমাদেরকে ক্ষমা করলেন এবং তোমাদের অব্যহতি দিলেন। অতএব, এখন থেকে তোমরা তাদের সঙ্গে সহবাস করতে পার এবং আল্লাহ তোমাদের জন্য যা কিছু বিধিবদ্ধ করেছেন তা লাভ কর।
তোমরা আহার ও পান করতে থাকো, যে পর্যন্ত তোমাদের জন্য কালো রেখা হতে ঊষাকালের সাদা রেখা প্রকাশ না পায়। তারপর রাতের আগমন পর্যন্ত সিয়াম পূর্ণ করো। আর মসজিদে ইতিকাফ অবস্থায় তাদের সাথে সহবাস করো না। এসব আল্লাহর আইন। কাজেই এগুলোর নিকটবর্তী হয়ো না। আল্লাহ মানবজাতির জন্য নিজের আয়াতসমূহ বিস্তারিতভাবে বর্ণনা করেন, যাতে তারা মুত্তাকী হতে পারে। [সুরা বাকারা, ২: ১৮৭]
﴿لِلّٰهِ مُلْكُ السَّمٰوٰتِ وَالْأَرْضِ ط يَخْلُقُ مَا يَشَآءُ ط يَهَبُ لِمَنْ يَّشَآءُ إِنَاثًا وَّيَهَبُ لِمَنْ يَّشَآءُ الذُّكُوْرَ أَوْ يُزَوِّجُهُمْ ذُكْرَانًا وَّإِنَاثًا ج وَيَجْعَلُ مَنْ يَّشَآءُ عَقِيْمًا ط إِنَّه عَلِيْمٌ قَدِيْرٌ﴾
আসমান ও জমিনের সার্বভৌমত্ব আল্লাহরই। তিনি যা চান তাই সৃষ্টি করেন। যাকে চান কন্যা সন্তান দেন, যাকে চান পুত্র সন্তান দেন। অথবা তাদেরকে দেন পুত্র ও কন্যা উভয়ই। আর যাকে ইচ্ছে বন্ধ্যা করেন। তিনি সর্ব বিষয়ে সর্বাধিক অবহিত ও ক্ষমতাবান। [সুরা আশ-শুরা ২৬: ৪৯-৫০]
হাদিসে এসেছে :
আনাস ইবনু মালিক রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন, ‘কোন্ ধরনের নারী জান্নাতি আমি কি তোমাদেরকে বলে দিব না?’ তাঁরা বললেন, ‘হ্যাঁ! হে আল্লাহর রাসুল।’ তিনি বললেন, ‘জান্নাতি নারীরা হচ্ছে, স্বামীর প্রতি প্রেম নিবেদনকারিণী এবং অধিক সন্তান প্রবসকারিণী। তার আনুগত্যের প্রকাশ হচ্ছে, স্বামী তার প্রতি রাগান্বিত হলে স্বামীর কাছে গিয়ে বলে, এই আমার হাত আপনার হাতে সঁপে দিলাম। আপনি সন্তুষ্ট না হওয়া পর্যন্ত আমি চোখের পলক ফেলব না। অর্থাৎ আমি কোন আরাম নিব না, কোন আনন্দ বিনোদন করব না, যতক্ষণ আপনি আমার প্রতি খুশি না হন।’ [তাবারানি, মুজামুল কাবির: ১১৮, নাসায়ি, সুনানুল কুবরা: ৯১৩৯]
- গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা অবহেলা করলে হতে পারে যে গুরুতর রোগ
- সাদা পোশাক ঘেমে হলদেটে হয়ে গেলে কী করবেন?
- বানিয়ে ফেলুন ৪ স্বাদের লাচ্ছি
- সরকারি ক্রয় আইন পরিবর্তনের সুপারিশ
- সব ধরনের ওষুধের মূল্য বৃদ্ধি রোধে ব্যবস্থা নিন
- প্লাস্টিক বর্জ্যে ঢাকায় সড়ক নির্মাণ
- সর্বজনীন পেনশন স্কিমে নিবন্ধন সংখ্যা ১ লাখ ছাড়িয়েছে
- শৃঙ্খলা ভঙ্গকারীরা পড়বেন ব্ল্যাকলিস্টে
- বিএনপি দিন দিন সাংগঠনিকভাবে আরও দুর্বল হচ্ছে : ওবায়দুল কাদের
- আইফোন ১৬-তে যেসব নতুন ফিচার থাকছে
- শারীরিক শিক্ষা ও সংগীতের শিক্ষক পাবে প্রাথমিক স্কুল
- সাত দিনে হিট স্ট্রোকে ১০ জনের মৃত্যু: স্বাস্থ্য অধিদফতর
- হজ ভিসা আবেদনের সময় বাড়ল ৭ মে পর্যন্ত
- চীন সফরে যাওয়ার আগে জুলাইয়ে ভারত সফর করবেন প্রধানমন্ত্রী
- শিশুকে হাত-পা বেঁধে নির্যাতন করে হত্যার অভিযোগ সৎবাবার বিরুদ্ধে
- বরিশালে বেহুন্দি জালসহ ২ জেলে আটক
- উজিরপুরে সর্বজনীন পেনশন স্কীম বাস্তবায়নে জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
- পটুয়াখালীর মুগডাল যাচ্ছে জাপানে
- তৃতীয় বিয়ে করছেন শাকিব, এর মাঝেই আইনি ব্যবস্থার কথা বললেন বুবলী
- বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্কের উন্নতিতে বড় সুবিধাভোগী উত্তর-পূর্ব ভারত
- জি কে শামীমের জামিন ঘিরে ফের প্রতারণা
- ছাত্রলীগ নেতা হত্যার ঘটনায় অস্ত্র ও গুলিসহ গ্রেপ্তার ১
- উপজেলা নির্বাচন ঘিরে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী সেল গঠনের নির্দেশ ইসির
- প্রথম ধাপের ভোটে ১৪১ বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ
- দ্বিতীয় ধাপের উপজেলা ভোটে প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষদিন আজ
- এএসপি পদে পদোন্নতি পেলেন ৪৫ পুলিশ পরিদর্শক
- যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুক হামলায় ৪ নিরাপত্তা কর্মকর্তা নিহত
- সামাজিক বিমা প্রবর্তনের সম্ভাব্যতা যাচাই করা হচ্ছে
- ছদ্মবেশে গাজীপুর ও নীলফামারীর হাসপাতালে দুদকের অভিযান
- প্রতিভা বিকাশে কোনো ধরনের প্রতিবন্ধকতা রাখা যাবে না : টুকু
- বরগুনায় মা ও মেয়ে ধর্ষণের পলাতক আসামী গ্রেফতার
- কলাপাড়ায় দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড
- গরমে অতিরিক্ত ঘাম হওয়া কি বিপদের লক্ষণ?
- কমবয়সীদেরও কেন হয় হার্নিয়া, এর চিকিৎসা কী?
- এই গরমে দিনে কয়বার গোসল করা উচিত?
- আদালতের রায়ের ওপরে কিছু নেই: বুয়েট উপাচার্য
- রক্তে শর্করার পরিমাণ বেড়ে গেছে কি না বুঝবেন যে লক্ষণে
- চালের বিকল্প হিসেবে গম আমদানি করছে সরকার
- শবে কদরের নামাজের নিয়ত ও পড়ার নিয়ম
- মাত্র ১২০ টাকার বিনিময়ে পুলিশে চাকুরি পেল বরিশালের ৫৮ জন
- ইস্তিসকার নামাজের সময় ও বিধি-বিধান
- বোরোর বাম্পার ফলনে হাওড়ে উৎসবের আমেজ
- প্রথম ধাপে বরিশালের ২ উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে লড়তে চান ১২ জন
- হার্টে হলদেটে ছোপ কেন হয়, কীসের লক্ষণ?
- বেশিক্ষণ রোদে থাকলে যে ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়ে
- হিট স্ট্রোক এড়াতে কীভাবে সতর্ক থাকবেন?
- ঝালকাঠিতে জমে উঠেছে ঈদ মার্কেট
- আইএমএফের ঋণের বাকি অর্থ ছাড়ে বাধা নেই: গভর্নর
- যমুনার বুকে দৃশ্যমান হলো দীর্ঘতম বঙ্গবন্ধু রেলসেতু
- শুধু হিট স্ট্রোক নয়, তাপপ্রবাহে কঠিন যে রোগের ঝুঁকি বাড়ে