• শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৩ ১৪৩১

  • || ১৬ শাওয়াল ১৪৪৫

বরগুনার আলো
ব্রেকিং:
যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

সাপে কাটলে যা করবেন, যা করবেন না

বরগুনার আলো

প্রকাশিত: ২৮ জুলাই ২০২০  

বাংলাদেশে বর্ষা মৌসুমে প্রতিবছর অন্তত পাঁচ লাখ আশি হাজার মানুষ সাপের দংশনের শিকার হন এবং এতে অন্তত ছয় হাজার মানুষ মারা যান। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ২০১৯ সালের অক্টোবরে প্রকাশিত সর্বশেষ রিপোর্টে এ তথ্য জানা যায়।

দেখা গেছে, প্রতি বন্যার সময় অর্থাৎ মে, জুন এবং জুলাই এই তিন মাস সাপের দংশন এবং তার কারণে মৃত্যুর সংখ্যা বাড়ে। 

বন্যপ্রাণী বিশেষ করে সাপ এবং সাপের দংশনজনিত মৃত্যু এবং শারীরিক ও মানসিক আঘাত নিয়ে কাজ করেন এমন বিশেষজ্ঞরা বলছেন, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, রাজশাহী এবং ময়মনসিংহ এলাকায় সাপের কামড় এবং তা থেকে মৃত্যুর ঘটনা বেশি ঘটে।

বাংলাদেশে ৮০টি প্রজাতির সাপ রয়েছে। এর মধ্যে সাত থেকে আট প্রজাতির অত্যন্ত বিষধর সাপের কামড়ে মানুষ বেশি মারা যায়। সাপে কাটার ঘটনা গ্রামাঞ্চলে এবং কৃষি সংশ্লিষ্ট এলাকায় বেশি ঘটে থাকে। এসব স্থলভূমিতে থাকা সাপ পায়ে বেশি দংশন করে থাকে।

সাপ কাটলে কী করতে হবে, তার সঙ্গে কী করবেন না এ দুটোই জেনে রাখতে হবে। কেননা কখন আপনি এই বিপদে পড়বেন তা তো জানা থাকে না। জানা থাকলে পূর্ব-প্রস্তুতিমূলক ব্যবস্থা নেয়া যায়। কিন্তু বিপদ যখন হঠাৎ আসবে তখন তার তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নিতে হয়।

কী করবেন

* দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হোন

* হাত বা পা ভাঙলে যেমন করে কাপড় দিয়ে হালকা করে বাধা হয়, সেভাবে বাধুন

* সাপে কাটা পেশী যতটা কম সম্ভব নড়াচড়া করুন, পেশীর নড়াচড়া যত কম হবে, বিষ তত কম ছড়াবে।

কী করবেন না

* আতংকিত হওয়া যাবে না

* ওঝা বা ঝাড়ফুঁকের অপেক্ষা করে কালক্ষেপণ করবেন না

* চিকিৎসক দেখার আগ পর্যন্ত কিছু খাওয়া উচিত হবে না

* কোন মলম বা মালিশ লাগাবেন না

* সাপে কাটা জায়গায় শক্ত করে বাঁধলে রক্ত জমে গিয়ে আক্রান্ত ব্যক্তি পঙ্গু হয়ে যেতে পারেন। এ বিষয়টিতে সাবধান থাকবেন।
সূত্র : বিবিসি

বরগুনার আলো