• মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৭ ১৪৩১

  • || ২০ শাওয়াল ১৪৪৫

বরগুনার আলো
ব্রেকিং:
ছয় দিনের সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধানমন্ত্রী হিট অ্যালার্টের মেয়াদ বাড়লো আরও ৩ দিন সরকার আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় বদ্ধপরিকর: শেখ হাসিনা কর্মক্ষেত্রে স্বাস্থ্য ও সুরক্ষাবিধি নিশ্চিতে কাজ করতে হবে বাংলাদেশ-থাইল্যান্ডের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে দেশ ও জনগণের উন্নয়নে কাজ করতে হবে: নেতাকর্মীদের প্রধানমন্ত্রী যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী

চিকিৎসকদের কাছ থেকে রাজস্ব আদায় কার্যক্রম জোরদার

বরগুনার আলো

প্রকাশিত: ২২ সেপ্টেম্বর ২০১৯  

দেশে নিবন্ধিত চিকিৎসকদের প্রায় অর্ধেকই হিসাবমতো রাজস্ব পরিশোধ করছেন না বলে উঠে এসেছে কর অঞ্চল-১০-এর এক প্রতিবেদনে। জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যান মো. মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়ার নির্দেশে চলতি অর্থবছর এনবিআরের কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা সেন্ট্রাল ইন্টেলিজেন্স সেল (সিআইসি) ও কর অঞ্চল-১০ যৌথভাবে চিকিৎসকদের কাছ থেকে রাজস্ব আদায় কার্যক্রম জোরদার করেছে বলে জানা গেছে।

কর অঞ্চল-১০ এর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এরই মধ্যে অনেক চিকিৎসককে এনবিআর দপ্তরে চা খাওয়ার আমন্ত্রণ জানিয়ে প্রতিদিন বা মাসে গড়ে কতজন রোগী দেখছেন এবং কত করে নিচ্ছেন তা জানতে চাওয়া হয়েছে। বেশির ভাগ নামিদামি চিকিৎসক এ সময় এনবিআর কর্মকর্তাদের জানিয়েছেন তাঁরা দৈনিক চার-পাঁচজনের বেশি রোগী দেখেন না। এ সময় এনবিআরের তদন্ত কর্মকর্তারা ওই চিকিৎসকের সামনেই তাঁর কাছে রোগী দেখানোর জন্য তাঁর চেম্বারে ফোন করলে জানা হয় আগামী ১৫-২০ দিন বা এক মাসে কোনো সিরিয়াল দেওয়া যাবে না। তখন ওই চিকিৎসক জানান, তিনি পাঁচজনের কাছ থেকে অর্থ নিলেও অন্যদের বিনা পয়সায় দেখেন।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নামিদামি চিকিৎসকদের কাছে সমাজের অনেক প্রভাবশালী ব্যক্তিরা চিকিৎসা নিতে আসেন। এতে তাঁদের মধ্যে সুস্পর্ক গড়ে ওঠে। এনবিআর থেকে হিসাবমতো রাজস্ব আদায়ের জন্য যোগাযোগ করা হলে সংশ্লিষ্ট চিকিৎসক প্রভাবশালী ব্যক্তিকে দিয়ে রাজস্ব পরিশোধে চাপ না দিতে তদবির করান। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে রাজস্ব ফাঁকিবাজ চিকিৎসক প্রভাবশালী ব্যক্তির কাছেও সঠিক তথ্য দেন না।

এছাড়া হাসপাতালের সঙ্গে যোগসাজশে রাজস্ব ফাঁকি দেওয়ার অভিযোগ আছে চিকিৎসকদের বিরুদ্ধে। রোগী দেখার জন্য চুক্তিবদ্ধ হওয়ার আগেই চিকিৎসকদের অনেকে হাসপাতাল বা ক্লিনিকের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কতজন রোগী দেখবেন তার প্রকৃত তথ্য কোথাও সরবরাহ না করার শর্ত দেন। হাসপাতাল বা ক্লিনিক কর্তৃপক্ষ নিজস্ব প্রতিষ্ঠানের প্রচার-প্রসারের স্বার্থে তা মেনে নিয়ে থাকে বলে এনবিআরের তদন্তে উঠে এসেছে।

বরগুনার আলো