• শনিবার ০৪ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২১ ১৪৩১

  • || ২৪ শাওয়াল ১৪৪৫

বরগুনার আলো
ব্রেকিং:
থাইল্যান্ডের সঙ্গে অংশীদারত্বের নতুন যুগের সূচনা হয়েছে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে থাইল্যান্ড সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছে অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলকারী ডিক্টেটর মিলিটারির পকেট থেকে বের হয়নি আওয়ামী লীগ দেশে এখন বেকারের সংখ্যা ৩ শতাংশ: প্রধানমন্ত্রী ‘বিলাসিতা একটু কমিয়ে শ্রমিকদের কল্যাণে নজর দিন’ চীন সফরে যাওয়ার আগে জুলাইয়ে ভারত সফর করবেন প্রধানমন্ত্রী ছয় দিনের সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধানমন্ত্রী হিট অ্যালার্টের মেয়াদ বাড়লো আরও ৩ দিন সরকার আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় বদ্ধপরিকর: শেখ হাসিনা কর্মক্ষেত্রে স্বাস্থ্য ও সুরক্ষাবিধি নিশ্চিতে কাজ করতে হবে বাংলাদেশ-থাইল্যান্ডের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে দেশ ও জনগণের উন্নয়নে কাজ করতে হবে: নেতাকর্মীদের প্রধানমন্ত্রী যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা

রাষ্ট্রদূতরা ইভিএমে সন্তুষ্ট, বিএনপিই দেখতে আসছে না : ইসি সচিব

বরগুনার আলো

প্রকাশিত: ২৮ জানুয়ারি ২০২০  

ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনের (ইভিএম) মাধ্যমে কোনো ধরনের কারচুপির সুযোগ নেই দাবি করে নির্বাচন কমিশনের সিনিয়র সচিব মো. আলমগীর বলেছেন, ইভিএম মেশিন আমেরিকা, ব্রিটেনসহ কয়েকটা দেশের রাষ্ট্রদূত দেখে গেছেন। তারা সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছেন। কিন্তু তারা (বিএনপি) তো আসে না। আমরা তো ওপেন রেখেছি। আপনারা এসে দেখেন। যদি তারা না আসে, আমরা তাদের কীভাবে আনতে পারি?

মঙ্গলবার ইসির ৫৮তম বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ মন্তব্য করেন।

সচিব বলেন, ইভিএমে জালিয়াতির কোনো সুযোগ নেই। যদি কারও আঙুল না থাকে তাহলে জাতীয় পরিচয়পত্র অনুযায়ী ওই ব্যক্তি ভোটগ্রহণ কর্মকর্তার মাধ্যমে ভোট দিতে পারবেন। এ ধরনের ঘটনায় মাত্র এক শতাংশ ভোটার শনাক্ত করতে পারবেন ভোটগ্রহণ কর্মকর্তা। এর বেশি হলে রিটার্নিং কর্মকর্তার অনুমতি নিতে হবে। আরও বেশি লাগলে কমিশনের অনুমতি লাগবে। পরবর্তীতে চাইলে এই ইভিএমের তথ্য জানা যাবে। ভোটের তথ্য আমাদের কাছে ডিজিটালি সংরক্ষণ করা থাকে। মামলা করারও সুযোগ রয়েছে। কেউ ইচ্ছা করলে এ নিয়ে আদালতেও যেতে পারেন। কেউ মামলা করলে আমরা তথ্য দেখাতে পারব।

ঢাকা সিটি করপোরেশন নির্বাচন নিয়ে দুই প্রার্থীর আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ পাওয়া যাচ্ছে। এখন সেসব সামাল দিতে না পেরে আচরণবিধি সংশোধনের কথা বলছে কিনা- সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এটি ২০০৯ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় করা হয়েছিল। সাধারণত এসব ক্ষেত্রে কী করা হয়? তারা সাধারণ জনগণ ও রাজনীতিকদের সঙ্গে খুব একটা কথা বলে আচরণবিধিমালা করে না। তখন সংলাপ হলেও সেটা অনেকটা রেসট্রিকটেড (নিয়ন্ত্রণ) হয়। অনেকের ভেতর ভয়ভীতি থাকে। তারা আচরণবিধিমালাসহ অনেক কিছু চাপিয়ে দেয়। ২০০৯ এবং এখনকার পরিস্থিতি তো এক নয়। এখন ডেমোক্রেটিক গভর্মেন্ট, ডেমোক্রেটিক সিচুয়েশন, স্বাধীনভাবে মানুষ কথা বলতে পারে। এখন টক শো করছেন, এত টেলিভিশন, এত পত্রিকা তখন কি এগুলো পারতেন করতে? এত কিছু বলতে পারতেন?

তিনি বলেন, ২০০৯ সালে সাংবাদিকদের ওপরও অনেক বাধানিষেধ ছিল। আপনারা কি সেই আচরণবিধিমালা চান যে এখনও সেই বিধিমালা থাকুক? আর সময়ে সাথে মানুষের সচেতনতা বেড়েছে, গণতান্ত্রিক পরিবেশ পরিবর্তন হয়েছে। সেই সঙ্গে আচরণবিধিমালা আধুনিকায়ন করতে হবে। তার মানে এই নয় কাউকে অন্যায় কোনো সুবিধা দেয়া হবে।

সিটি নির্বাচনে আওয়ামী লীগের দলীয় ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানকে পর্যবেক্ষক হিসেবে নিয়োগ দেয়া হচ্ছে- বিএনপির এই অভিযোগ সম্পর্কে তিনি বলেন, পর্যবেক্ষকদের কোনো কার্ড দেয়ার ব্যাপারে কমিশন থেকে এখনও কোনো নির্দেশনা পাইনি। তবে যে নীতিমালা আছে সেই অনুযায়ী দিচ্ছি। যারা ইসিতে নিবন্ধিত তাদেরই কার্ড দেয়া হবে।

আসন্ন ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন উপলেক্ষে কেন্দ্রগুলো সিসিটিভির আওতায় আসবে কি না- এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ভোটকেন্দ্র হিসেবে নির্ধারিত যেসব প্রতিষ্ঠানে আগে থেকেই সিসি ক্যামেরা আছে, সেগুলোকে সচল রাখার জন্য বলা হয়েছে। যাতে কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটলে সেসব ক্যামেরার মাধ্যমে দোষীদের চিহ্নিত করা যায়। তবে কেন্দ্রগুলোর বুথে কোনোভাবেই যাতে কোনো সিসি ক্যামেরা না থাকে সে বিষয়ে সতর্ক থাকার জন্য বলা হয়েছে।

বরগুনার আলো