• সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৬ ১৪৩১

  • || ১৯ শাওয়াল ১৪৪৫

বরগুনার আলো
ব্রেকিং:
ছয় দিনের সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধানমন্ত্রী হিট অ্যালার্টের মেয়াদ বাড়লো আরও ৩ দিন সরকার আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় বদ্ধপরিকর: শেখ হাসিনা কর্মক্ষেত্রে স্বাস্থ্য ও সুরক্ষাবিধি নিশ্চিতে কাজ করতে হবে বাংলাদেশ-থাইল্যান্ডের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে দেশ ও জনগণের উন্নয়নে কাজ করতে হবে: নেতাকর্মীদের প্রধানমন্ত্রী যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী

পেঁয়াজ তোলায় ব্যস্ত কৃষক, লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বেশি আবাদ

বরগুনার আলো

প্রকাশিত: ৩০ মার্চ ২০২০  

মেঘ-বৃষ্টির আশঙ্কা আর করোনা ভাইরাস আতঙ্কের মধ্যেই মাঠ থেকে পেঁয়াজ তোলায় ব্যস্ত সময় পার করছেন পাবনার কৃষকরা। 

পাবনা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্যমতে, চলতি মৌসুমে পাবনা জেলার ৪৯ হাজার ৫৭০ হেক্টর জমিতে পেঁয়াজ আবাদ হয়েছে। সবচেয়ে বেশি পেঁয়াজের আবাদ হয়েছে সুজানগর ও সাঁথিয়া উপজেলায়। এরমধ্যে, সাঁথিয়া উপজেলায় ১৬ হাজার ৫৭০ হেক্টর ও সুজানগরে ১৮ হাজার ৩০০ হেক্টর জমিতে। তবে অন্য উপজেলাগুলোতেও লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বেশি পেঁয়াজ আবাদ হয়েছে এবার।

পাবনার ঐতিহ্যবাহী গাজনার বিল এলাকার কৃষক লিটন বিশ্বাস  বলেন, এখন ভরা মৌসুম ক্ষেত থেকে পেঁয়াজ  তোলার সময় হয়ে গেছে। বর্তমানে পেয়াঁজের বাজার মোটামুটি ভালো। বৃষ্টি হলে এ পেঁয়াজ ঘরে রাখা যাবে না, দামও কম হবে। তাই করোনার ভয়ে বসে থাকলে তো চলবে না। ফসল ঘরে তোলার পরে করোনা নিয়ে ভাবা যাবে। তবে কাজের সময় সর্তকতা নিয়ে কাজ করছি।

সরজমিনে সুজানগর উপজেলা বেশকিছু গ্রামের মাঠে গিয়ে দেখা যায়, স্থানীয় কৃষকরা তাদের পরিবারের সদস্য ও শ্রমিকদের সঙ্গে নিয়ে পেঁয়াজ তুলছেন। তারা মাস্ক কিংবা গ্লাভস ছাড়াই এক সঙ্গে কাজ করছেন। মাঠেই খাওয়া-দাওয়া সারছেন সাবান ছাড়াই হাত ধুয়ে। শুধু পেঁয়াজ তোলার কাজ নয়- রসুন, গম ও ধানের জমিতেও দলবেধে কৃষি শ্রমিকদের কাজ করছেন।

পাবনা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের (খামার বাড়ি) উপ-পরিচালক মো. আজহার আলী জানান, মাঠপর্যায়ে কৃষকদের মধ্যে লিফলেট বিতরণ করে করোনা ভাইরাসের বিষয়ে সচেতন করে তোলা হচ্ছে। উপজেলা ও ইউনিয়ন ভিত্তিক কৃষি কর্মকর্তারা কৃষকদের সঙ্গে কথা বলে করোনা সংক্রান্ত ভাইরাস সম্পর্কে ধারণা দিচ্ছেন। করোনা প্রতিরোধে সব কর্মকর্তা-কর্মচারীর সাধারণ ছুটি বাতিল করা হয়েছে। বিষয়টি নিয়মিত মনিটরিং করা হচ্ছে। এবারে এই অঞ্চলের কৃষকেরা পেঁয়াজের দাম বেশ ভালো পেয়েছে। বর্তমানেও পেয়াঁজের বাজার স্বাভাবিক রয়েছে।

বরগুনার আলো