• শনিবার ০৪ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২০ ১৪৩১

  • || ২৪ শাওয়াল ১৪৪৫

বরগুনার আলো
ব্রেকিং:
থাইল্যান্ডের সঙ্গে অংশীদারত্বের নতুন যুগের সূচনা হয়েছে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে থাইল্যান্ড সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছে অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলকারী ডিক্টেটর মিলিটারির পকেট থেকে বের হয়নি আওয়ামী লীগ দেশে এখন বেকারের সংখ্যা ৩ শতাংশ: প্রধানমন্ত্রী ‘বিলাসিতা একটু কমিয়ে শ্রমিকদের কল্যাণে নজর দিন’ চীন সফরে যাওয়ার আগে জুলাইয়ে ভারত সফর করবেন প্রধানমন্ত্রী ছয় দিনের সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধানমন্ত্রী হিট অ্যালার্টের মেয়াদ বাড়লো আরও ৩ দিন সরকার আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় বদ্ধপরিকর: শেখ হাসিনা কর্মক্ষেত্রে স্বাস্থ্য ও সুরক্ষাবিধি নিশ্চিতে কাজ করতে হবে বাংলাদেশ-থাইল্যান্ডের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে দেশ ও জনগণের উন্নয়নে কাজ করতে হবে: নেতাকর্মীদের প্রধানমন্ত্রী যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা

পুলিশ সদস্যরা মাদক নিলে ‘কঠোর ব্যবস্থা’

বরগুনার আলো

প্রকাশিত: ২৩ নভেম্বর ২০২০  

পুলিশের সদস্যরা মাদক ব্যবসায় জড়িয়ে গেলে কিংবা মাদক সেবন করলে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে হুঁশিয়ার করেছেন সদর দফতরের সহকারী মহাপরিদর্শক (এআইজি-মিডিয়া) সোহেল রানা।

সোমবার এক ভিডিও বার্তায় তিনি এ হুঁশিয়ারি দেন।

ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) মাদকাসক্ত ১০ সদস্য চাকরিচ্যুত হওয়ার এক দিন পর সোহেল এমন বার্তা দিলেন।

সেবনের পাশাপাশি মাদক বিক্রি, মাদক দিয়ে নিরপরাধ ব্যক্তিদের ফাঁসানো, উদ্ধার করা মাদক জব্দ তালিকায় কম দেখানোর মতো অভিযোগেরও প্রমাণ মিলেছে ওই ১০ জনের বিরুদ্ধে।

ভিডিওবার্তায় সোহেল জানান, পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) ড. বেনজীর আহমেদের উদ্যোগ, নেতৃত্ব ও নির্দেশনায় পুলিশ সদর দফতর পাঁচটি মূল লক্ষ্য নির্ধারণ করে পুলিশকে জনবান্ধব করতে ও সেবার মান বাড়াতে কাজ করছে।

এআইজি সোহেল বলেন, ‘এই পাঁচটি মূল লক্ষ্যের অন্যতম একটি হচ্ছে মাদকের বিরুদ্ধে শূন্য সহিষ্ণুতা। পুলিশের কোনো সদস্য যদি মাদক ব্যবসার সঙ্গে কোনোভাবে জড়িয়ে যান বা মাদক ব্যবসায় কাউকে সহযোগিতা করেন এবং নিজেরা যদি কখনো মাদক গ্রহণ করেন, তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

‘এরই ধারাবাহিকতায় পুলিশ সদর দফতরের নির্দেশনায় মাঠ পর্যায়ের ইউনিটগুলো এরই মধ্যে ব্যবস্থা গ্রহণ করা শুরু করেছে। পুলিশের যেসব সদস্য মাদক গ্রহণ করে থাকতে পারেন বা করেছেন, এমন সন্দেহ হলে তাদেরকে ডোপ টেস্ট করছি এবং প্রমাণ পেলে তাদের বিরুদ্ধে আমরা কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করছি।’

বরগুনার আলো