• শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৩ ১৪৩১

  • || ১৬ শাওয়াল ১৪৪৫

বরগুনার আলো
ব্রেকিং:
যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

স্বাধীন দেশে গণহত্যার নৃশংস উদাহরণ লালদীঘির হত্যাকাণ্ড

বরগুনার আলো

প্রকাশিত: ২৪ জানুয়ারি ২০২২  

স্বাধীন বাংলাদেশে গণহত্যার নৃশংস উদাহরণ চট্টগ্রাম লালদীঘি ময়দানের হত্যাকাণ্ড। ১৯৮৮ সালের ২৪ জানুয়ারি আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার সমাবেশ পণ্ড করতে স্বৈরাচারী শাসকের নির্দেশে গাড়িবহর ও জনতার ওপর নির্বিচার গুলিতে নিহত হন ২৪ জন। ঠিক সে মুহূর্তে শেখ হাসিনা বলেছিলেন, আমি বঙ্গবন্ধুর কন্যা, আমার ওপর গুলি চালাবেন না।

স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনের ধারাবাহিকতায় সেদিন চট্টগ্রামের লালদীঘি ময়দানে আওয়ামী লীগের জনসভায় প্রধান অতিথি দলটির সভাপতি বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা। সময়টা ১৯৮৮ সালের ২৪ জানুয়ারি।

নগরীর কোর্ট বিল্ডিং সড়ক অতিক্রমের পথেই আকস্মিক নির্বিচারে গুলি, তাও আবার পুলিশের। গুলির লক্ষ্যে ছিলেন বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা। তিনি বলেছিলেন, আমি বঙ্গবন্ধুর কন্যা, গুলি চালাবেন না।

এমন আকুতি উপেক্ষা করে হিংস্ররূপ দেখায় পুলিশ। নারকীয় হত্যাকাণ্ডে নিহত হন ছাত্র-শ্রমিক পেশাজীবী জনতার ২৪ জন।

সন্তানহারা মায়ের আহাজারি এখনও দাগ কাটে।

শহিদ মহিউদ্দিন শামীমের মা বলেন, ‘১৯৮৮ সালের ২৪ জানুয়ারি লালদিঘি ময়দানে শেখ হাসিনার জনসভায় আমার ছেলে মহিউদ্দিন ওখানে উপস্থিত ছিল। বর্তমান প্রধানমন্ত্রীর দিকে যে গুলি ছোঁড়া হয় সে গুলিতে আমার ছেলে মারা গেছে। এরপর শেখ হাসিনা বাসায় এসেছিলেন আমাকে সান্ত্বনা দিতে। আমার একটি দাবি, ছেলে মহিউদ্দিনের নামে শিকারকুণ্ডে একটি স্থাপনা করা হোক।’

এ ঘটনায় দায়েরকৃত মামলায় শাস্তি মিলেছে হত্যাকারীদের। স্মৃতিস্তম্ভে শ্রদ্ধা নিবেদনে স্মরণ হয় শহিদদের।

বরগুনার আলো