• শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৩ ১৪৩১

  • || ১৬ শাওয়াল ১৪৪৫

বরগুনার আলো
ব্রেকিং:
যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

যে তিন শ্রেণী বাড়াচ্ছে ডলারের দাম

বরগুনার আলো

প্রকাশিত: ১৯ মে ২০২২  

স্থিতিশীল বাজারে হুট করেই বেড়ে যায় ডলারের দাম। বাংলাদেশ ব্যাংক অন্যান্য ব্যাংকের কাছে এক মার্কিন ডলারের বিনিময়ে ৮৭ টাকা ৫০ পয়সা দিচ্ছে। তবে অন্যান্য সব ক্ষেত্রেই ডলারের দাম অনেক বেড়ে গিয়েছে। আমদানিকারকদের বেশি দামে এলসি খুলতে হচ্ছে। আর বিদেশ ভ্রমণের জন্য সাধারণ জনগণকে এক ডলার কিনতে ১০০ টাকার ওপরে ব্যয় করতে হচ্ছে। আর এক শ্রেণির অসাধু ব্যবসায়ী ডলার আটকে রেখে পরিস্থিতি আরও খারাপের দিকে নিয়ে যাচ্ছে।

সমীক্ষায় দেখা যায়, ডলারের দাম বাড়ার খবর পেয়ে জনসাধারণ হুমড়ি খেয়ে অযথা ডলার কেনা শুরু করে। কোনো কারণ ছাড়া। এর ফলে মুনাফা লোভীরা ডলারের দাম আরো বাড়িয়ে দেয়।

এমন ঘটনা এর আগেও ঘটেছিলো। গত বছরের ১৭ নভেম্বর রাত ৮টার দিকে সকল খুচরা ব্যবসায়ীরা পেঁয়াজ বিক্রি বন্ধ করে দিয়ে উল্টো অধিক লবণ ক্রয় করা শুরু করে। তারা ধারণা করেছিলো হয়তো পেঁয়াজের মতো লবণের দামও আকাশচুম্বী হতে পারে। কিন্তু বাংলাদেশের মানুষের জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণে লবণ মজুদ রেখে দিয়েছিলো সরকার।

ঠিক একইভাবে দেশের বাজারে ডলারের দাম বৃদ্ধি করে দিয়েছে একটি চক্র। সাধারণ মানুষ এবারো না বুঝে বেশি দামে ডলার ক্রয় করা শুরু করে। যার ফলে একটি সিন্ডিকেট অযাচিত ভাবে ডলারের দাম বাড়িয়ে দেয়।

গবেষণায় দেখা যায়, মুদ্রা বাজার নষ্ট করছে মূলত দুই শ্রেণীর মানুষ

প্রথমত যারা চায় বাজার অস্থিতিশীল করে সরকারকে বিব্রতকর অবস্থায় ফেলতে। তবে তারা আর সফল হতে পারছে না। কারণ ইতিমধ্যে দেশের প্রতিটি ব্যাংক ৮৭ টাকা ৫০ পয়সায় এক ডলার দিচ্ছে।

দ্বিতীয়ত অধিক মুনাফা লাভের আশায় কিছু ব্যবসায়ী সিন্ডিকেটের মাধ্যমে দাম বাড়িয়ে দিচ্ছে। তবে তারা সফল হবে না, কারণ দেশের মানুষ ব্যাংক থেকে সরাসরি এখন ডলার পারছেন। ফলে অতিরিক্ত মুনাফালোভী ডলার ব্যবসায়ীরা ঠিকই ধরা খেলেন।

অপর আরেক ধরণের মানুষের কথাও ভুললে চলবে না , তারা হল সাধারণ ভোক্তা । যারা দাম বেড়ে যাবার ভয়ে হুট করেই অনেক বেশি পরিমাণে ডলার কেনা শুরু করে দিয়েছেন। যার ফলে বাজারও প্রভাবিত হয়েছে যোগানের তুলনায় চাহিদা বৃদ্ধি পেয়েছে অনেক। ফলে চক্রান্তকারীরা দাম বাড়ানোর সুযোগ পেয়ে যাচ্ছে। তবে আশার কথা হচ্ছে মানুষ বুঝতে শিখে গিয়েছে কি করে এই মুনাফাখোরদের শাস্তি দিতে হয় । আবার সরকারও নিশ্চিত করছে উপযুক্ত ডলারের দাম।

বরগুনার আলো