• রোববার ২৮ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৫ ১৪৩১

  • || ১৮ শাওয়াল ১৪৪৫

বরগুনার আলো
ব্রেকিং:
হিট অ্যালার্টের মেয়াদ বাড়লো আরও ৩ দিন সরকার আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় বদ্ধপরিকর: শেখ হাসিনা কর্মক্ষেত্রে স্বাস্থ্য ও সুরক্ষাবিধি নিশ্চিতে কাজ করতে হবে বাংলাদেশ-থাইল্যান্ডের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে দেশ ও জনগণের উন্নয়নে কাজ করতে হবে: নেতাকর্মীদের প্রধানমন্ত্রী যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী

গাড়ি চুরি করে মালিককেই ফেরত দিয়ে টাকা নিতেন তারা

বরগুনার আলো

প্রকাশিত: ২৮ জুলাই ২০২০  

ঢাকায় সংঘবদ্ধ গাড়ি চুরি চক্রের মূল হােতাসহ ১০ সদস্যকে গ্রেফতার করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। গ্রেফতাররা হলেন- গাড়ি চুরি চক্রের মূলহােতা মাে. মাসুম মােল্লা (৪৫), মাে. সুমন মিয়া (৩৫), রুবেল মিয়া (৩৮), শহিদুল ইসলাম চোকদার, সাকিব হােসেন, কামরুল ইসলাম, মাে. রতন, মােসা. ঝর্না বেগম, মাে. শাহিন এবং নাজমুল হােসেন।

সুনির্দিষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে গত রোববার বিভিন্ন স্থান থেকে তাদের গ্রেফতার করে সিআইডির ঢাকা মেট্রো-পূর্ব বিভাগ। তাদের কাছ থেকে দুটি চোরাই গাড়ি উদ্ধার করা হয়েছে।

সিআইডির ঢাকা মেট্রো-পূর্ব বিভাগের বিশেষ পুলিশ সুপার কানিজ ফাতেমা বলেন, দীর্ঘদিন ধরে চক্রটি ঢাকা মহানগর এলাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে পিকআপ গাড়ি চুরি করে আসছিল।

চক্রটির গাড়ি চুরির কৌশল সম্পর্কে তিনি বলেন, চক্রের সদস্যরা প্রথমে বিভিন্ন এলাকায় ঘুরে ঘুরে কোন গাড়িটি তারা চুরি করবে সেটিকে টার্গেট করে। এরপর সুবিধাজনক সময়ে গাড়িটি চুরি করে এবং তাদের হেফাজতে রাখে। কখনও কখনও তারা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য পরিচয় দিয়ে টার্গেট করা গাড়ি সম্পর্কে খোঁজ খবর নিত।

গাড়ি চুরি করার পর তারা গাড়িতে রক্ষিত মালিকের মােবাইল নম্বর অথবা চুরি করা এলাকায় কোনো মােবাইলের দোকানে ফোন করে গাড়ির মালিকের মােবাইল নম্বর সংগ্রহ করে জানতে চাইতো তাদের কোনো গাড়ি হারিয়েছে কি না এবং এ সংক্রান্তে থানায় কোনো রিপাের্ট করা হয়েছে কি না?

চক্রটি বিষয়টি নিশ্চিত হয়ে গাড়ির মালিকের কাছে টাকা দাবি করে এবং দাবি করা টাকা সুনির্দিষ্ট বিকাশ নম্বরে দিয়ে দিলে তারা সুবিধাজনক স্থানে গাড়িটি ফেরত দিয়ে দিত।

চক্রটির সদস্যরা কেউ গাড়ির তথ্য সংগ্রহ করত, কেউ গাড়ি চুরি করত, কেউ নির্দিষ্ট স্থানে চোরাই গাড়ি রেখে পাহারা দিত এবং কেউ চক্রটির বিকাশের টাকা নিয়মবহির্ভূতভাবে লেনদেন করত। চক্রের সদস্যরা নিজেদের ও তাদের আপনজন এবং পরিচিতজনদের জাতীয় পরিচয়পত্র ব্যবহার করে, সেই পরিচয়পত্রের বিপরীতে একাধিক সিম উত্তোলন করে এই চুরির প্রক্রিয়ার ব্যবহার করত। প্রতিটি চুরির জন্য ব্যবহার করত নতুন মােবাইল ও সিম কার্ড।

কানিজ ফাতেমা জানান, বিভিন্ন তথ্যের ভিত্তিতে জানা যায়, গ্রেফতারদের বিরুদ্ধে একাধিক মামলা রয়েছে। বর্তমানে সিআইডির কাছে এ সংক্রান্তে দুটি মামলা তদন্তাধীন।

 

বরগুনার আলো