• শনিবার ০৪ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২০ ১৪৩১

  • || ২৪ শাওয়াল ১৪৪৫

বরগুনার আলো
ব্রেকিং:
থাইল্যান্ডের সঙ্গে অংশীদারত্বের নতুন যুগের সূচনা হয়েছে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে থাইল্যান্ড সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছে অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলকারী ডিক্টেটর মিলিটারির পকেট থেকে বের হয়নি আওয়ামী লীগ দেশে এখন বেকারের সংখ্যা ৩ শতাংশ: প্রধানমন্ত্রী ‘বিলাসিতা একটু কমিয়ে শ্রমিকদের কল্যাণে নজর দিন’ চীন সফরে যাওয়ার আগে জুলাইয়ে ভারত সফর করবেন প্রধানমন্ত্রী ছয় দিনের সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধানমন্ত্রী হিট অ্যালার্টের মেয়াদ বাড়লো আরও ৩ দিন সরকার আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় বদ্ধপরিকর: শেখ হাসিনা কর্মক্ষেত্রে স্বাস্থ্য ও সুরক্ষাবিধি নিশ্চিতে কাজ করতে হবে বাংলাদেশ-থাইল্যান্ডের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে দেশ ও জনগণের উন্নয়নে কাজ করতে হবে: নেতাকর্মীদের প্রধানমন্ত্রী যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা

পশ্চিমাঞ্চলের সড়ক উন্নয়নে ৪২৫০ কোটি ঋণ অনুমোদন বিশ্ব ব্যাংকের

বরগুনার আলো

প্রকাশিত: ২৪ জুন ২০২০  

দেশের পশ্চিমাঞ্চলের সড়ক যোগাযোগ উন্নয়নে ৪ হাজার ২৫০ কোটি টাকার (৫০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার) ঋণ অনুমোদন দিয়েছে বিশ্ব ব্যাংক। গতকাল মঙ্গলবার (২৩ জুন) যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটনে অবস্থিত বিশ্ব ব্যাংকের প্রধান কার্যালয় এই ঋণ অনুমোদন দিয়েছে। আজ বুধবার (২৪ জুন) বিশ্ব ব্যাংকের ঢাকা কার্যালয় এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।

বিশ্ব ব্যাংক বলছে, ‘ওয়েস্টার্ন ইকোনমিক করিডোর অ্যান্ড রিজিওনাল এনহেন্সমেন্ট (উইকেয়ার) ফেজ-১’ প্রকল্পে দুইলেনের ১১০ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের ভোমরা-সাতক্ষীরা-নাভারণ এবং যশোর-ঝিনাইদহ সড়ক নির্মাণ করা হবে। বিশেষ করে পশ্চিমাঞ্চলের চারটি জেলাকে সংযুক্ত করতে যশোর-ঝিনাইদহে করিডোর গড়ে তোলা হবে। সরকারের দেশের পশ্চিমাঞ্চলে ২৬০ কিলোমিটার অর্থনৈতিক করিডোর গড়ে তোলার যে পরিকল্পনা রয়েছে, তাতে এই ঋণ সহযোগিতা করবে। এতে ওই অঞ্চলের ২ কোটি মানুষ উপকৃত হবেন।

এ বিষয়ে বিশ্ব ব্যাংকের বাংলাদেশ ও ভুটানে নিযুক্ত কান্ট্রি ডিরেক্টর মার্সি টেম্বন বলেন, ‘বাংলাদেশের পশ্চিমাঞ্চলে অনেক ধরনের কৃষি পণ্য ও প্রাকৃতিক সম্পদ রয়েছে। পাশাপাশি জাতীয় ও আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের প্রবেশপথ হিসেবেও এ অঞ্চলের ব্যাপক সম্ভাবনা রয়েছে। পশ্চিমাঞ্চলকে রাজধানীর সঙ্গে যুক্ত করে, কৃষি পণ্যকে বাজারে যুক্ত করার পাশাপাশি পার্শ্ববর্তী দেশের সঙ্গে সংযোগ তৈরির মাধ্যমে ব্যবসা-বাণিজ্য, যাতায়াত ও অন্যান্য সহযোগিতায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে এই প্রকল্প।’

সংস্থাটি আরও বলছে, দেশকে ডিজিটাল বাংলাদেশে রূপান্তরে এই প্রকল্পের আওতায় ফাইবার অপটিক ক্যাবল স্থাপন করা হবে। যাতে নির্ভরযোগ্য ও সহজে ইন্টারনেট সেবা পাওয়া যায়। যা করোনার মতো মহামারিতেও ব্যবসা-বাণিজ্য পরিচালনা ও অন্যান্য জরুরি সেবা প্রদান করতে সক্ষম হবে।

বিশ্ব ব্যাংকের ট্রান্সপোর্ট স্পেশালিস্ট ও প্রজেক্ট টাস্ক টিম লিডার রাজেশ রোহাতগি বলেন, ‘করোনার কারণে চাকরি ও আয় হারানোয় সবচেয়ে বেশি ক্ষতির মুখে পড়েছে দরিদ্র মানুষেরা। তাদের এই দুর্যোগ কাটিয়ে উঠতে এই প্রকল্প জরুরি ভিত্তিতে সামাজিক নিরাপত্তায় এবং গ্রামীণ পর্যায়ের অরক্ষিত মানুষের জীবিকা নির্বাহের জন্য কাজের ব্যবস্থা করা হবে। এমনকি করোনা পরবর্তী সময়ে গ্রামীণ সড়ক ও বাজার নির্মাণ এবং মহাসড়ক নির্মাণের মাধ্যমে গ্রামীণ মানুষের কাজের সুযোগ তৈরি করে দেয়া হবে।’

এর আগে ১৯ জুন করোনায় ক্ষতিগ্রস্ত অর্থনীতির পুনরুদ্ধার ও কর্মসংস্থান সৃষ্টি করতে বাংলাদেশকে ৮ হাজার ৯২৫ কোটি টাকা (১ দশমিক ০৫ বিলিয়ন ডলার) ঋণ দেয়ার ঘোষণা দেয় বিশ্ব ব্যাংক। তিন প্রকল্পের আওতায় এই ঋণ অনুমোদন করেছে আন্তর্জাতিক ঋণ দাতা সংস্থাটি।

বরগুনার আলো