• শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৩ ১৪৩১

  • || ১৭ শাওয়াল ১৪৪৫

বরগুনার আলো
ব্রেকিং:
যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

আবারও রেমিট্যান্সে রেকর্ড

বরগুনার আলো

প্রকাশিত: ৬ জুলাই ২০২১  

গেলো ২০২০-২১ অর্থবছরে দেশে রেমিট্যান্সে নতুন রেকর্ড সৃষ্টি করেছে। আলোচ্য সময়ে প্রবাসীরা ২ হাজার ৪৭৭ কোটি ৭৭ লাখ মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন। যা ২০১৯-২০ অর্থ বছরের চেয়ে ২ লাখ ১০ হাজার ৬১০ কোটি টাকার বেশি। শতকরার হিসেবে ৩৬ দশমিক ১০ ভাগ বেশি। ২০১৯-২০ অর্থবছরে রেমিট্যান্স এসেছিল ১ হাজার ৮২০ কোটি ডলার। সোমবার (৫ জুলাই) কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রকাশিত প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বৈধ পথে প্রবাসীদের রেমিট্যান্স পাঠাতে উৎসাহ দিতে প্রনোদনা দিয়ে আসছে সরকার। কোনো কোনো ব্যাংক সরকার ঘোষিত প্রণোদনার সঙ্গে অতিরিক্ত বোনাসও দিচ্ছে রেমিট্যান্সের উপর। এতে প্রবাসীরা বৈধ পথে রেমিট্যান্স পাঠাতে আগ্রহী হচ্ছে। যা রেমিট্যান্সের নতুন রেকর্ড সৃষ্টি করতে সহায়তা করেছে বলে মনে করছেন তারা।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য মতে, গেলো অর্থবছরের শেষে মাস জুনে প্রবাসীরা ১৯৪ কোটি ডলার মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন।  পুরো অর্থবছরে দেশে রেমিট্যান্সের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৪৭৭ কোটি ৭৭ লাখ ডলার।

এদিকে, গেল অর্থবছর বেসরকারি খাতের ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেডের মাধ্যমে সবচেয়ে বেশি রেমিট্যান্স এসেছে। ব্যাংকটির মাধ্যমে ৭৪৫ কোটি ৭৬ লাখ ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। এর পরের অবস্থানে রয়েছে অগ্রনী ব্যাংক। ব্যাংকটির মাধ্যমে প্রবাসীরা ২৮২ কোটি ৩২ লাখ ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন। এছাড়া তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে ডাচ বাংলা ব্যাংক। এই ব্যাংকের  মাধ্যমে প্রবাসীরা ২৪৯ কোটি ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন। রাস্ট্রায়ত্ত সোনালী ব্যাংকের মাধ্যমে প্রবাসীরা ১৫৩ কোটি ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন। 

গেল অর্থবছরে প্রবাসীরা সরকারী ৬টি ব্যাংকের মাধ্যমে ৬১০ কোটি ৬২ লাখ ডলার, বিশেষায়িত একটি ব্যাংকে মাধ্যমে ৪১ কোটি ৩০ লাখ ডলার, বেসরকারি ৩৯টি বাণিজ্যিক ব্যাংকের মাধ্যমে ১ হাজার ৮১৪ কোটি ৪০ লাখ ডলার এবং বিদেশি ৮ ব্যাংকের মাধ্যমে ১১ কোটি ৪৫ লাখ ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন।

উল্লেখ্য, বৈধ পথে প্রবাসীদের রেমিট্যান্স পাঠাতে উৎসাহ দিতে ২০১৯ সালের ১ জুলাই থেকে ২ শতাংশ হারে প্রণোদনা দিচ্ছে সরকার। অর্থাৎ কোনো প্রবাসী ১০০ টাকা দেশে পাঠালে তার সঙ্গে আরও ২ টাকা যোগ করে মোট ১০২ টাকা দিচ্ছে ব্যাংকগুলো। কোনো কোনো ব্যাংক ৩ শতাংশ হারে প্রানোদনা দিচ্ছে।

বরগুনার আলো