বই পাঠের অভ্যাস শিশুর মানসিক বিকাশে সহায়ক
মানুষ আজন্ম জ্ঞান পিপাসু। তার সবকিছুই জানার আগ্রহ থাকে। তার অদম্য জানার স্পৃহাকে একমাত্র দমন করতে পারে বই। যা হাতের কাছে পাওয়া যায় তাই যদি মানুষ পড়ে তা হলেও অনেক কিছু শিখতে পারে।
বই পড়ার গুরুত্ব যিনি উপলব্ধি করেছেন, বই পড়াকে যিনি অভ্যাসে পরিণত করতে পেরেছেন, তার এটি একটি নেশার মতো। বই পড়াতে আনন্দ আছে। এ আনন্দ একমাত্র পাঠকই বুঝতে পারবেন। যিনি কিছু জানতে চান, তাকে বই পড়তেই হবে। কারণ জ্ঞানার্জনের জন্য বই পড়ার চেয়ে সহজ মাধ্যম দ্বিতীয়টি নেই।
বই পড়ার জন্য প্রথম প্রয়োজন অভ্যাস। বই পড়ার অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে, শৈশব থেকেই এই অভ্যাস তৈরি করতে হবে, এটা অত্যন্ত সহজ ব্যাপার। অভিভাবকদেরকেই এ দায়িত্বটা নিতে হবে।
সব শিশুই বই ভালবাসে, বিশেষ করে আনন্দমূলক কোন বই। এ ধরনের কোনো বই হাতের কাছে পেলেই তারা পড়তে চেষ্টা করে। ভালোভাবে পড়তে না পারলে বানান করে পড়ে। তাও যদি না পারে তবে ছবি দেখে বুঝতে চায়। সব শিশুদের মধ্যে এ আগ্রহটা আছে।
অভিভাবকদের উচিত শিশুদের এ আগ্রহটা কাজে লাগানো। শিশুরা যখন একটু পড়তে শেখে, তখন সে অনেক কিছুই পড়তে চায়। অনেক অভিভাবক তাতে বাধা সৃষ্টি করেন। ক্লাসের পাঠ্যবইয়ের বাইরে অন্য কোন বই পড়তে দিতে তারা নারাজ। এটা ঠিক নয়; বরং উচিত বই পড়ার ব্যাপারে তাদের উৎসাহিত করা। নতুন বই সংগ্রহ করে দেয়া, ভাল ভাল বই কিনে দেয়া।
পাঠাভ্যাস যেহেতু জন্মগত কোন বিষয় নয়, সেই জন্য মানব শিশুর ক্ষেত্রে পাঠাভ্যাসের চর্চা, পরিশীলন ও পাঠাভ্যাস বৃদ্ধির একান্ত প্রয়োজন রয়েছে। শিশুকে খুশি করার জন্য আমরা অনেক আয়োজন করি। শিশুকে ঘিরে আমরা সবাই গড়ে তুলতে চাই এক আলোময় আনন্দলোক। যদি শিশুটির শৈশবের গোড়াপত্তন হয় গল্পের বই পড়া ও শোনার মধ্যে, তবে সে এই অভ্যাসকে সহজপ্রাপ্য নিত্য অভ্যাসের বিষয় হিসাবেই নেবে। এভাবেই পুস্তকের সঙ্গে শিশুর ঘটবে পরিচয় ও ভালোবাসা।
সর্বস্তরের মানুষের মধ্যে পাঠাভ্যাস সৃষ্টি ও এর উন্নয়ন এবং মানুষকে গ্রন্থ ও গ্রন্থাগার মনস্ক করা জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ একটা বিষয়। অপরাপর যে কোন অভ্যাসের ন্যায় পাঠাভ্যাসও শিশু-কিশোর বয়স থেকে গড়ে তোলা যেমন সহজ, তেমনি কার্যকরও বটে। শৈশব ও কৈশোরে পড়বার ও জানবার আগ্রহ থাকে সব চাইতে তীব্র। আবেগ ও কৌতুহলে মনে হয় রোমাঞ্চিত। সে বয়সেই ছেলে মেয়েদের বই পড়ার দিকে আগ্রহী করে তোলা প্রয়োজন।
বই মানুষের জীবনের নিত্য সঙ্গী । শিক্ষা অর্জনের একমাত্র ধারক ও বাহক হলো বই। বই মানুষের মনের খোরাক জোগায়, সুপ্ত প্রতিভার বিকাশ ঘটায়। মানুষের প্রতিভাকে ফুলের মতো প্রস্ফূটিত করে। যে জাতি যত শিক্ষিত সেই জাতি তত উন্নত। আর এই উন্নতির মূলে রয়েছে বই। বই মানুষের জীবনকে অন্ধকার থেকে আলোর দিকে নিয়ে যায়।
মনীষী লিও টলস্টয় বলেছেন, মানুষের জীবনের শুধু তিনটি জিনিসের প্রয়োজন সে তিনটি জিনিস হলো বই, বই এবং বই।
ওমর খৈয়াম বলেছেন, রুটি মদ ফুরিয়ে যাবে, প্রিয়ার কালো চোখ ঘোলাটে হয়ে যাবে, কিন্তু একটি বই অনন্ত যৌবনা যদি বইটি তেমন বই হয়।
গ্রন্থপাঠ ও গ্রন্থ ব্যবহার দুই-ই মানুষের মনে সুষ্ঠু ও সুন্দর সমাজ গঠনের হাতিয়ার হয়ে কাল থেকে কালান্তরে ধাবিত হয়। গ্রন্থ পাঠ ও গ্রন্থের ব্যবহারের নেশা যদি মনের মধ্যে সৃষ্টি হয় তাহলে পাঠাভ্যাস বৃদ্ধিও একটি সহজতম ব্যবস্থা। সাধারণত জানবার অনুসন্ধান থেকে পাঠাভ্যাসের আগ্রহ বাড়ে।
একটা বই পড়ে আপনি কতটা লাভবান হতে পারবেন তা কল্পনাও করতে পারবেন না, তা হবে অশেষ ও সীমাহীন। অবসর সময়ে যখন কেউ থাকে না আপনার সঙ্গে কথা বলার, তখন আপনি নিশ্চিন্তে এই নিস্তব্ধ জগতের সাথে মিতালী পাতিয়ে ফেলে অন্য জগতে চলে যেতে পারেন।
তাই পরিশেষে বলব, আজকের শিশু আগামী দিনের দেশের যোগ্য নাগরিক, তাই একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় কোমলমতি শিশুদের যোগ্য নাগরিক হিসেবে গড়ে তোলতে, ক্ষুধা ও দারিদ্রমুক্ত,তথ্য প্রযুক্তি নির্ভর বাংলাদেশ গড়তে অবশ্যই শিশুদের বই পাঠের অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে।
বরগুনার আলো বই পড়ার গুরুত্ব যিনি উপলব্ধি করেছেন, বই পড়াকে যিনি অভ্যাসে পরিণত করতে পেরেছেন, তার এটি একটি নেশার মতো। বই পড়াতে আনন্দ আছে। এ আনন্দ একমাত্র পাঠকই বুঝতে পারবেন। যিনি কিছু জানতে চান, তাকে বই পড়তেই হবে। কারণ জ্ঞানার্জনের জন্য বই পড়ার চেয়ে সহজ মাধ্যম দ্বিতীয়টি নেই।
বই পড়ার জন্য প্রথম প্রয়োজন অভ্যাস। বই পড়ার অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে, শৈশব থেকেই এই অভ্যাস তৈরি করতে হবে, এটা অত্যন্ত সহজ ব্যাপার। অভিভাবকদেরকেই এ দায়িত্বটা নিতে হবে।
সব শিশুই বই ভালবাসে, বিশেষ করে আনন্দমূলক কোন বই। এ ধরনের কোনো বই হাতের কাছে পেলেই তারা পড়তে চেষ্টা করে। ভালোভাবে পড়তে না পারলে বানান করে পড়ে। তাও যদি না পারে তবে ছবি দেখে বুঝতে চায়। সব শিশুদের মধ্যে এ আগ্রহটা আছে।
অভিভাবকদের উচিত শিশুদের এ আগ্রহটা কাজে লাগানো। শিশুরা যখন একটু পড়তে শেখে, তখন সে অনেক কিছুই পড়তে চায়। অনেক অভিভাবক তাতে বাধা সৃষ্টি করেন। ক্লাসের পাঠ্যবইয়ের বাইরে অন্য কোন বই পড়তে দিতে তারা নারাজ। এটা ঠিক নয়; বরং উচিত বই পড়ার ব্যাপারে তাদের উৎসাহিত করা। নতুন বই সংগ্রহ করে দেয়া, ভাল ভাল বই কিনে দেয়া।
পাঠাভ্যাস যেহেতু জন্মগত কোন বিষয় নয়, সেই জন্য মানব শিশুর ক্ষেত্রে পাঠাভ্যাসের চর্চা, পরিশীলন ও পাঠাভ্যাস বৃদ্ধির একান্ত প্রয়োজন রয়েছে। শিশুকে খুশি করার জন্য আমরা অনেক আয়োজন করি। শিশুকে ঘিরে আমরা সবাই গড়ে তুলতে চাই এক আলোময় আনন্দলোক। যদি শিশুটির শৈশবের গোড়াপত্তন হয় গল্পের বই পড়া ও শোনার মধ্যে, তবে সে এই অভ্যাসকে সহজপ্রাপ্য নিত্য অভ্যাসের বিষয় হিসাবেই নেবে। এভাবেই পুস্তকের সঙ্গে শিশুর ঘটবে পরিচয় ও ভালোবাসা।
সর্বস্তরের মানুষের মধ্যে পাঠাভ্যাস সৃষ্টি ও এর উন্নয়ন এবং মানুষকে গ্রন্থ ও গ্রন্থাগার মনস্ক করা জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ একটা বিষয়। অপরাপর যে কোন অভ্যাসের ন্যায় পাঠাভ্যাসও শিশু-কিশোর বয়স থেকে গড়ে তোলা যেমন সহজ, তেমনি কার্যকরও বটে। শৈশব ও কৈশোরে পড়বার ও জানবার আগ্রহ থাকে সব চাইতে তীব্র। আবেগ ও কৌতুহলে মনে হয় রোমাঞ্চিত। সে বয়সেই ছেলে মেয়েদের বই পড়ার দিকে আগ্রহী করে তোলা প্রয়োজন।
বই মানুষের জীবনের নিত্য সঙ্গী । শিক্ষা অর্জনের একমাত্র ধারক ও বাহক হলো বই। বই মানুষের মনের খোরাক জোগায়, সুপ্ত প্রতিভার বিকাশ ঘটায়। মানুষের প্রতিভাকে ফুলের মতো প্রস্ফূটিত করে। যে জাতি যত শিক্ষিত সেই জাতি তত উন্নত। আর এই উন্নতির মূলে রয়েছে বই। বই মানুষের জীবনকে অন্ধকার থেকে আলোর দিকে নিয়ে যায়।
মনীষী লিও টলস্টয় বলেছেন, মানুষের জীবনের শুধু তিনটি জিনিসের প্রয়োজন সে তিনটি জিনিস হলো বই, বই এবং বই।
ওমর খৈয়াম বলেছেন, রুটি মদ ফুরিয়ে যাবে, প্রিয়ার কালো চোখ ঘোলাটে হয়ে যাবে, কিন্তু একটি বই অনন্ত যৌবনা যদি বইটি তেমন বই হয়।
গ্রন্থপাঠ ও গ্রন্থ ব্যবহার দুই-ই মানুষের মনে সুষ্ঠু ও সুন্দর সমাজ গঠনের হাতিয়ার হয়ে কাল থেকে কালান্তরে ধাবিত হয়। গ্রন্থ পাঠ ও গ্রন্থের ব্যবহারের নেশা যদি মনের মধ্যে সৃষ্টি হয় তাহলে পাঠাভ্যাস বৃদ্ধিও একটি সহজতম ব্যবস্থা। সাধারণত জানবার অনুসন্ধান থেকে পাঠাভ্যাসের আগ্রহ বাড়ে।
একটা বই পড়ে আপনি কতটা লাভবান হতে পারবেন তা কল্পনাও করতে পারবেন না, তা হবে অশেষ ও সীমাহীন। অবসর সময়ে যখন কেউ থাকে না আপনার সঙ্গে কথা বলার, তখন আপনি নিশ্চিন্তে এই নিস্তব্ধ জগতের সাথে মিতালী পাতিয়ে ফেলে অন্য জগতে চলে যেতে পারেন।
তাই পরিশেষে বলব, আজকের শিশু আগামী দিনের দেশের যোগ্য নাগরিক, তাই একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় কোমলমতি শিশুদের যোগ্য নাগরিক হিসেবে গড়ে তোলতে, ক্ষুধা ও দারিদ্রমুক্ত,তথ্য প্রযুক্তি নির্ভর বাংলাদেশ গড়তে অবশ্যই শিশুদের বই পাঠের অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে।
- চোখের রং দেখে বুঝে নিন কোনো রোগের ঝুঁকি আছে কি না
- শিশুদের ফোন থেকে দূরে রাখতে
- কাসুন্দি বানানোর রেসিপি
- সমুদ্রে তেল-গ্যাস অনুসন্ধানে দরপত্র কিনেছে ৭ কোম্পানি
- জাতিসংঘের দুর্নীতি প্রতিরোধী সংস্থার সদস্য হলো বাংলাদেশ
- হোয়াটসঅ্যাপ ক্যামেরায় আসছে নতুন ফিচার
- চট্টগ্রামে বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত
- মাদারীপুর সদরে আসিব, রাজৈরে মোহসীন নির্বাচিত
- ভেদরগঞ্জে নতুন মুখ, নড়িয়ায় সাবেক বহাল
- মঠবাড়িয়ায় ৮‘শ ৫০ গ্রাম গাঁজাসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেপ্তার
- উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে বরিশাল সদরে মালেক ও বাকেরগঞ্জে রাজীব নির্বাচিত
- ইউএনও’র হস্তক্ষেপে স্কুলছাত্রী বাল্যবিয়ের হাত থেকে রক্ষা
- আমি জনতার, জনতা আমার- আলহাজ্ব মোঃ ইউনুস
- এবারও নির্বাচিত হলে আগের অসমাপ্ত কাজ সম্পূর্ণ করবো
- আনসার আল ইসলামের সক্রিয় সদস্য গ্রেফতার
- টাকার বিনিময়ে এনআইডি সরবরাহ, সিটিটিসির অভিযানে দুজন গ্রেফতার
- জ্বালানির সবুজ রূপান্তরে প্রয়োজন সমন্বিত উদ্যোগ
- ফিলিস্তিনিদের দুর্দশা কমাতে মুসলিম দেশগুলোর ঐক্য প্রয়োজন
- ঋণের সুদহার ছেড়ে দেওয়া হলো বাজারের ওপর
- মানবাধিকারের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হওয়া ব্যবসায় মানোন্নয়ন ও অগ্রগতির হাতিয়ার
- বঙ্গোপসাগরে ডুবেছে লবণবাহী ২০ ট্রলার, নিখোঁজ অর্ধশতাধিক
- প্রবেশপত্রে ছবি পরিবর্তন করে পরীক্ষা দিতে এসে ধরা
- দেশে ফিরেই গ্রেফতার ‘কাচ্চি ভাই’ রেস্তোরাঁর মালিক
- নাফনদ জেটিঘাট জনশূন্য, মাছ ধরা বন্ধ
- ৩ দিনের সতর্কবার্তা, কালবৈশাখী হতে পারে ৮ বিভাগে
- একবছরে ভোক্তার অভিযানে পৌনে ১৯ কোটি টাকা জরিমানা আদায়
- পেঁয়াজসহ পচনশীল পণ্য সংরক্ষণে নির্মাণ হবে কোল্ডস্টোরেজ
- দেশে সাড়ে ১১ লাখ টন খাদ্য মজুত আছে : খাদ্যমন্ত্রী
- নকল ফ্রুটো-ড্রিংকো তৈরি হতো মোহাম্মদবাগে, যেত অন্যান্য জেলায়
- কর্মী পাঠাতে ১৮ দেশের সঙ্গে চুক্তি হয়েছে : প্রতিমন্ত্রী
- বরগুনায় মা ও মেয়ে ধর্ষণের পলাতক আসামী গ্রেফতার
- ঐতিহাসিক ৭ মে: গনতন্ত্র পুনরুদ্ধারে শেখ হাসিনার দেশে ফেরা
- ইপিজেড পাচ্ছে দক্ষিণাঞ্চল, আসবে দেড়শ কোটি ডলারের বিদেশি বিনিয়োগ!
- কলাপাড়ায় দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড
- গরমে অতিরিক্ত ঘাম হওয়া কি বিপদের লক্ষণ?
- এই গরমে দিনে কয়বার গোসল করা উচিত?
- রক্তে শর্করার পরিমাণ বেড়ে গেছে কি না বুঝবেন যে লক্ষণে
- দুই মাসের নিষেধাজ্ঞার পর মাছ শিকারে প্রস্তুত জেলেরা
- প্রথম ধাপে বরিশালের ২ উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে লড়তে চান ১২ জন
- চালের বিকল্প হিসেবে গম আমদানি করছে সরকার
- বেশিক্ষণ রোদে থাকলে যে ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়ে
- বোরোর বাম্পার ফলনে হাওড়ে উৎসবের আমেজ
- ইস্তিসকার নামাজের সময় ও বিধি-বিধান
- আইএমএফের ঋণের বাকি অর্থ ছাড়ে বাধা নেই: গভর্নর
- সিনেমা হল ভেঙে হচ্ছে মাদরাসা
- যমুনার বুকে দৃশ্যমান হলো দীর্ঘতম বঙ্গবন্ধু রেলসেতু
- গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা অবহেলা করলে হতে পারে যে গুরুতর রোগ
- অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষা অবৈতনিক হচ্ছে
- শুধু হিট স্ট্রোক নয়, তাপপ্রবাহে কঠিন যে রোগের ঝুঁকি বাড়ে
- গরমে কেন বেড়ে যায় অ্যাজমা? শ্বাসকষ্ট হলে কী করবেন?