• শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৪ ১৪৩১

  • || ১৭ শাওয়াল ১৪৪৫

বরগুনার আলো
ব্রেকিং:
যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

আসামে বন্যায় ৯ জনের মৃত্যু

বরগুনার আলো

প্রকাশিত: ১৯ মে ২০২২  

ভারতের আসাম রাজ্যের ২৭টি জেলায় বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন ৬ লাখ ৬২ হাজারের বেশি মানুষ।ভারী বর্ষণে সৃষ্ট বন্যায় কমপক্ষে ৯ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। বন্যাকবলিত এলাকায় নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য সরবরাহ ও যোগাযোগব্যবস্থা চালু করতে হিমশিম খাচ্ছে রাজ্য সরকার।

ভারী বর্ষণের কারণে বিশ্বের অন্যতম দীর্ঘ নদী ব্রহ্মপুত্রের পানি বেড়ে গেলে তীরবর্তী গ্রামগুলো প্লাবিত হয়। ইতিমধ্যে ৪৮ হাজারের বেশি মানুষকে ২৪৮টি ত্রাণ শিবিরে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।

আসাম রাজ্য দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ জানায়, নগাঁও জেলায় প্রায় ২ লাখ ৮৮ হাজার লোক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।

এছাড়া কাছাড়ে ১ লাখ ১৯ হাজার মানুষ, হোজাইতে ১ লাখ সাত হাজার মানুষ, দারাংয়ে ৬০ হাজার ৫৬২ জন, বিশ্বনাথে ২৭ হাজার ২৮২ জন ও উদালগুড়ি জেলায় ১৯ হাজার ৭৫৫ জন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন।

বুধবার আসামের বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হওয়ায় আরও একজনের প্রাণহানি ঘটেছে। এতে নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯।

আসামের বিভিন্ন জেলায় ১৩৫টি শিবিরে ৪৮ হাজারেরও বেশি মানুষ আশ্রয় নিয়েছে। বন্যা কবলিত এলাকায় নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের যেন ঘাটতি না হয়, সেজন্য রাজ্যজুড়ে ১১৩টি বিতরণ কেন্দ্র স্থাপন করা হয়েছে।

আসামের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা বলেন, রাজ্য সরকার বন্যা কবলিত জেলাগুলোতে ১৫০ কোটি রুপি ছাড় করেছে। এছাড়া বন্যা ত্রাণ ব্যবস্থার অংশ হিসেবে কেন্দ্র রাজ্যের জন্য এক হাজার কোটি রুপি বরাদ্দ দিয়েছে।

এদিকে অবিরাম বৃষ্টিতে সৃষ্ট ভূমিধসের কারণে আসামের বরাক উপত্যকা, ডিমা হাসাও জেলা এবং প্রতিবেশী রাজ্য ত্রিপুরা, মিজোরাম এবং মণিপুরের সঙ্গে রেল ও সড়ক যোগাযোগ বিঘ্নিত হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত মানুষকে সহায়তার জন্য বিমান বাহিনী ডিমা হাসাওতে প্রয়োজনীয় দ্রব্য সরবরাহ করেছে।

মুখ্যমন্ত্রী বলেন, রাজ্য সরকার বন্যা কবলিত এলাকায় প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের সরবরাহ চালু রাখতে এবং যোগাযোগের পথগুলো পুনরুদ্ধার করতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিচ্ছে।

রেল সংযোগটি পুনরায় চালু করতে প্রায় ৪৫ দিন সময় লাগবে এবং আগামী দুই-তিন দিনের মধ্যে সড়ক যোগাযোগ চালু হবে বলে জানিয়েছেন তিনি।

বরগুনার আলো