• সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৬ ১৪৩১

  • || ১৯ শাওয়াল ১৪৪৫

বরগুনার আলো
ব্রেকিং:
ছয় দিনের সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধানমন্ত্রী হিট অ্যালার্টের মেয়াদ বাড়লো আরও ৩ দিন সরকার আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় বদ্ধপরিকর: শেখ হাসিনা কর্মক্ষেত্রে স্বাস্থ্য ও সুরক্ষাবিধি নিশ্চিতে কাজ করতে হবে বাংলাদেশ-থাইল্যান্ডের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে দেশ ও জনগণের উন্নয়নে কাজ করতে হবে: নেতাকর্মীদের প্রধানমন্ত্রী যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী

বিএনপির সন্দেহের তালিকায় যে চার নেতা

বরগুনার আলো

প্রকাশিত: ২০ জানুয়ারি ২০২০  

শত চেষ্টা করেও জনগণের সামনে নিজেদের গ্রহণযোগ্য ইমেজ তৈরি করতে ব্যর্থ হচ্ছে বিএনপি। মূলত বিএনপির কিছু বিশ্বাসঘাতকের কারণেই পদে পদে মুখ থুবড়ে পড়েছে তারা এমনটাই মনে করছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা।

রাজনৈতিক বিশ্লেষক বিভুরঞ্জন সরকার বলেন, বিএনপি নেতাদের মধ্যে অনেক বিশ্বাসঘাতক রয়েছে। যার প্রথম সারিতেই আছেন ড. কামাল হোসেন। বিএনপির তরুণ দুই মেয়র প্রার্থীকে সমর্থন দেয়ার দুদিন পরেই জাতির পিতার জন্মশতবার্ষিকীর ক্ষণগননা অনুষ্ঠানে তাকে দেখা গেছে। ক্ষণগননা অনুষ্ঠানে কামাল হোসেনের উপস্থিতি নিয়ে বিএনপির মধ্যে তোলপাড় শুরু হয়েছে। বিএনপির সিনিয়ররা মনে করছেন, তার কারণেই ৩০ ডিসেম্বর নির্বাচনে বিএনপির এই ভরাডুবি হয়েছে। আগামী ১ ফেব্রুয়ারিতে ড. কামাল হোসেনের ভূমিকা কি হবে তা তারা সন্দেহের চোখে দেখছেন বলেই মনে হয়।ইশরাকের প্রচারণা এর ছবির ফলাফল

বিষয়টিকে ভিন্নভাবে ব্যাখ্যা করে রাজনৈতিক বিশ্লেষক এ আরাফাত বলেন, বিএনপিতে অনেক বিশ্বাস ঘাতক রয়েছে। অনেকে মির্জা ফখরুলকে সন্দেহ করেন। কেননা মির্জা ফখরুল ইসলামের কারণেই বিএনপি জাতীয় ঐক্যফ্রন্টে যোগ দিয়েছিল। তিনিই সরকারের সঙ্গে আঁতাত এবং গোপন লেনদেনগুলো করে থাকেন যে কারণে বিএনপি আবার সংসদে গেছে।

এছাড়া, দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের জন্য মির্জা আব্বাস বা তার স্ত্রী আফরোজা আব্বাস আগ্রহী ছিলেন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত তারেক রহমানের নির্দেশে সাদেক হোসেন খোকার ছেলে ইশরাক হোসেনকে মনোনয়ন দেওয়া হয়। মির্জা আব্বাস এটা কখনোই মন থেকে মেনে নিতে পারেননি। যদিও নির্বাচনী প্রচারণায় মির্জা আব্বাস এবং তার স্ত্রীকে দেখা যাচ্ছে। স্ত্রীকে নিয়ে তিনি বিভিন্ন প্রচারণায় অংশগ্রহণ করছেন। এখানেই সাদেক হোসেন খোকার ঘনিষ্ঠদের সন্দেহ। তাদের মতে সাদেক হোসেন খোকার পুত্রের শুভাকাঙ্খি কখনো মির্জা আব্বাস হতে পারে না। কাজেই এই নির্বাচনে অংশ নিয়ে কার্যত তিনি ইশরাককে ডুবানোর মিশনে নেমেছেন কিনা তা নিয়েই চলছে নানা গুঞ্জন।

বরগুনার আলো