• সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৬ ১৪৩১

  • || ১৯ শাওয়াল ১৪৪৫

বরগুনার আলো
ব্রেকিং:
ছয় দিনের সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধানমন্ত্রী হিট অ্যালার্টের মেয়াদ বাড়লো আরও ৩ দিন সরকার আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় বদ্ধপরিকর: শেখ হাসিনা কর্মক্ষেত্রে স্বাস্থ্য ও সুরক্ষাবিধি নিশ্চিতে কাজ করতে হবে বাংলাদেশ-থাইল্যান্ডের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে দেশ ও জনগণের উন্নয়নে কাজ করতে হবে: নেতাকর্মীদের প্রধানমন্ত্রী যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী

এক ফোঁটা বৃষ্টির পানিতে জ্বলবে ১০০ বাল্ব

বরগুনার আলো

প্রকাশিত: ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২০  

বৃষ্টির পানির ফোঁটা থেকেই বিদ্যুৎ উৎপাদন সম্ভব বলে জানিয়েছেন গবেষকরা। তারা এমন একটি জেনারেটর তৈরি করেছেন যা বৃষ্টির পানির ফোঁটা থেকে হাইভোল্টেজের বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে পারে। এক ফোঁটা বৃষ্টির পানি থেকেই ১৪০ ভোল্টের বিদ্যুৎ উৎপাদন সম্ভব হয়। এই ভোল্টের বিদ্যুৎ দিয়ে ১০০টি এলইডি বাল্ব জ্বালানো যায়। 

মেকানিকাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের প্রফেসর ওয়াং জুয়ানকাই বলেন, ১০০ মাইক্রোলিটারের এক ফোঁটা বৃষ্টির পানি ৬ ইঞ্চি উপর থেকে পড়লে ১৪০ ভোল্টের বিদ্যুৎ উৎপাদন যে সম্ভব তা গবেষণায় প্রমাণ হয়েছে।


গবেষকরা গত দুই বছর ধরে একটি ড্রপলেটভিত্তিক ইলেক্ট্রিসিটি জেনারেটর (ডিইজি) তৈরি করেন। এতে ফিল্ড ইফেক্ট ট্রানজিটরের মতো একটি কাঠামো রয়েছে যা শক্তির রূপান্তর ঘটায় এবং তাৎক্ষণিকভাবে শক্তির ঘনত্ব হাজার গুণ বৃদ্ধি করে।

বৃষ্টির পানি থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন সম্ভব হলেও নিরবিচ্ছিন্নভাবে তা কাজে লাগানো যাবে কিনা তা নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে।

সিটি ইউনিভার্সিটি অব হংকংয়ের ওয়াং জুয়ানকাই ছাড়াও গবেষণা দলটিতে ছিলেন ইউনিভার্সিটি অব নেব্রাস্কা-লিংকনের প্রফেসর শিয়াও চেং, বেইজিং ইনস্টিটিউটের প্রধান বিজ্ঞানী ওয়াং ঝং লিন। তাদের গবেষণাপত্রটি জার্নাল ওয়েবসাইট নেচারে প্রকাশিত হয়েছে।

তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার

বরগুনার আলো