• রোববার ২৮ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৫ ১৪৩১

  • || ১৮ শাওয়াল ১৪৪৫

বরগুনার আলো
ব্রেকিং:
হিট অ্যালার্টের মেয়াদ বাড়লো আরও ৩ দিন সরকার আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় বদ্ধপরিকর: শেখ হাসিনা কর্মক্ষেত্রে স্বাস্থ্য ও সুরক্ষাবিধি নিশ্চিতে কাজ করতে হবে বাংলাদেশ-থাইল্যান্ডের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে দেশ ও জনগণের উন্নয়নে কাজ করতে হবে: নেতাকর্মীদের প্রধানমন্ত্রী যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী

সাকিব তাণ্ডবে বাংলাদেশের আফগান জয়

বরগুনার আলো

প্রকাশিত: ২১ সেপ্টেম্বর ২০১৯  

আফগানিস্তানের কাছে টানা চারটি টি-টোয়েন্টি ম্যাচ হারের পর অবশেষে জয়ের দেখা পেল বাংলাদেশ। সতীর্থদের ব্যর্থতার মাঝে এই জয়ে নেতৃত্ব দিলেন অধিনায়ক সাকিব আল হাসান। দুই দফঅয় তাকে দারুণ সঙ্গ দিয়েছেন মুশফিকুর রহিম আর মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত। দুজনের ব্যাটিং দাপটে ৬ বল হাতে রেখেই ৪ উইকেটে জয়ের বন্দরে পৌঁছে যায় বাংলাদেশ। ৪৫ বলে ৭০* রানে অপরাজিত থাকেন সাকিব। আর ১১ বলে ১ ছক্কায় ১৭ রানে অপরাজিত মোসাদ্দেক। ১৩৯ রানের টার্গেটে ব্যাটিংয়ে নেমে দলীয় ১২ রানেই প্যাভিলিয়নে ফিরেন দুই ওপেনার। মুজিব উর রহমানের ঘূর্ণিতে ১০ বলে ৪ করা লিটন দাসের বিদায় দিয়ে শুরু। পরের ওভারেই নাভিন উল হকের শিকার হন নাজমুল হোসেন শান্ত (৫)। এরপর লড়াই শুরু করেন অধিনায়ক সাকিব আল হাসান আর মুশফিকুর রহিম। তৃতীয় উইকেটে ৫৮ রানের জুটি গড়ে বিপদ সামাল দেন তারা। করিমের বলে মুশফিক (২৬) ফিরলে ভাঙে এই জুটি। ৭০ রানে তৃতীয় উইকেট হারায় বাংলাদেশ। সাকিব একাই লড়ে যাচ্ছিলেন। ত্রয়োদশ ওভারে মাঠের ফ্লাডলাইট নিভে গেলে ৭ মিনিট খেলা বন্ধ থাকে। বিদ্যুৎ আসার পরই রশিদ খানের ঘূর্ণিতে এলবিডাব্লিউ হয়ে যান মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ (৬)। ১ রান করে নাভিন উল হকের শিকার হন আবার দলে সুযোগ পাওয়া সাব্বির রহমান। এর মাঝেই ৩৪ বলে ক্যারিয়ারের ৯ম হাফ সেঞ্চুরি তুলে নেন সাকিব। সিরিজের প্রথম ম্যাচে নায়ক হয়ে যাওয়া আফিফ ২ রান করে রশিদ খানের ঘূর্ণিজালে ফাঁসেন। এই মুহুর্তে অধিনায়ক সাকিবের সঙ্গী হন মোসাদ্দেক। দুজনের দারুণ ব্যাটিংয়ে ৬ বল হাতে রেখেই ৪ উইকেটে জয়ের বন্দরে পৌঁছে যায় বাংলাদেশ। ৪৫ বলে ৮ চার ১ ছক্কায় ৭০* রানে অপরাজিত থাকেন সাকিব। আর ১১ বলে ১ ছক্কায় ১৭ রানে অপরাজিত মোসাদ্দেক। চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে টস হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৭ উইকেটে ১৩৮ রান করে আফগানিস্তান। শুরু থেকে নিয়ন্ত্রিত বোলিং করছিলেন বাংলাদেশি বোলাররা। তবে দ্বিতীয় ওভারে রহমতউল্লাহর দেওয়া একটি সহজ ক্যাচ ছাড়েন মাহমুদউল্লাহ। সুযোগ পেয়ে ৭৫ রানের বিশাল জুটি গড়েন দুই ওপেনার। অবশেষে দশম ওভারে বল করতে এসেই ৩৫ বলে ৪৭ রান করা হজরতুল্লাহ জাজাইকে ফিরিয়ে এই জুটি ভাঙেন আফিফ। এক বল পরেই এই তরুণ ফিরিয়ে দেন আসগর আসগর আফগানকে (০)। এরপর উইকেট শিকারে যোগ দেন মুস্তাফিজুর রহমান। বেদম পিটুনি খাওয়া `কাটার মাস্টার` তুলে নেন অপর ওপেনার ২৭ বলে ২৯ করা হজরতুল্লাহ জাজাইকে। অল-রাউন্ডার মোহাম্মদ নবি (৪) এলবিডাব্লিউ হয়ে যান সাকিব আল হাসানের ঘূর্ণিতে। ভায়রা-ভাই জুটি মুশফিক-মাহমুদউল্লাহর দারুণ কৃতিত্বে রান-আউট হন গুলবাদিন নাইব। দুর্দান্ত ফর্মে থাকা নজিবুল্লাহ জারদানকে (১৪) আজ থামিয়ে দেন সাইফউদ্দিন। আরেক পেসার শফিউল তুলে নেন করিম জানাতকে (৩)। নির্ধারিত ২০ ওভারে ৭ উইকেটে ১৩৮ রান তুলতে সক্ষম হয় আফগানিস্তান।

বরগুনার আলো