• শনিবার ০৪ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২০ ১৪৩১

  • || ২৪ শাওয়াল ১৪৪৫

বরগুনার আলো
ব্রেকিং:
থাইল্যান্ডের সঙ্গে অংশীদারত্বের নতুন যুগের সূচনা হয়েছে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে থাইল্যান্ড সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছে অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলকারী ডিক্টেটর মিলিটারির পকেট থেকে বের হয়নি আওয়ামী লীগ দেশে এখন বেকারের সংখ্যা ৩ শতাংশ: প্রধানমন্ত্রী ‘বিলাসিতা একটু কমিয়ে শ্রমিকদের কল্যাণে নজর দিন’ চীন সফরে যাওয়ার আগে জুলাইয়ে ভারত সফর করবেন প্রধানমন্ত্রী ছয় দিনের সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধানমন্ত্রী হিট অ্যালার্টের মেয়াদ বাড়লো আরও ৩ দিন সরকার আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় বদ্ধপরিকর: শেখ হাসিনা কর্মক্ষেত্রে স্বাস্থ্য ও সুরক্ষাবিধি নিশ্চিতে কাজ করতে হবে বাংলাদেশ-থাইল্যান্ডের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে দেশ ও জনগণের উন্নয়নে কাজ করতে হবে: নেতাকর্মীদের প্রধানমন্ত্রী যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা

বিনা ভিসায় ফিজি ভ্রমণ

বরগুনার আলো

প্রকাশিত: ১৬ মার্চ ২০১৯  

বাংলাদেশীরা বিশ্বের অনেকগুলো দেশেই ভিসা ছাড়া ভ্রমণ করতে পারেন। অস্ট্রেলিয়ার কাছে ফিজি নামক দ্বীপ রাষ্ট্র এরমধ্যে অন্যতম। বাংলাদেশের পাসপোর্ট দিয়ে ‘ভিসা অন অ্যারাইভাল’ সুযোগ নিয়ে ভ্রমণ করা যায়। আগে থেকে ভিসা নেয়ার ঝামেলা নাই।

দক্ষিণ প্রশান্ত মহাসাগরের একটি স্বাধীন দ্বীপরাষ্ট্রটির সরকারি নাম প্রজাতন্ত্রী ফিজি। দেশটির উত্তর-পূর্বে অস্ট্রেলিয়া। দক্ষিণ-পশ্চিমে যুক্তরাষ্ট্র। পশ্চিমে ভানুয়াতু, পূর্বে টোঙ্গা ও উত্তরে টুভালু। দেশটি ৩২২টি দ্বীপ ও ৫২২টি অণুদ্বীপ নিয়ে গঠিত। এর মধ্যে ১০৬টিতে জনবসতি রয়েছে। ভিতি লেভু ও ভানুয়া লেভু দ্বীপ দুটিতে ৮৭ শতাংশ মানুষ বসবাস করে। বৃহত্তম শহর, রাজধানী ও প্রধান বাণিজ্যিক কেন্দ্র সুভা। এটি ভিতি লেভু দ্বীপে অবস্থিত। দেশটির প্রধান পর্যটনকেন্দ্রগুলো নিচে বর্ণনা করা হলো-

নাভুয়া নদী: নদীটির চারপাশের উঁচু ভূমিতে গড়ে উঠেছে ফিজিদের গ্রাম। চারপাশে সবুজের সমারোহ। মাঝে মাঝে জলপ্রপাতের জলধারা। অনেক সময় নদীর চারপাশে বন্য হরিণের দেখা পাওয়া যায়।

ব্ল– লেগুন ক্রুজ: ফিজির অসংখ্য দ্বীপের সন্ধানে বের হতে চাইলে ব্ল– লেগুন ক্রুজে বিকল্প হয়তো খুঁজে পাবেন না। চার ঘণ্টা ব্যয় করে মমানুকা ও ইয়াসাওয়া দ্বীপপুঞ্জ ঘুরে শেষ করতে পারবেন। ডাইভিংয়ের জন্য স্থানটি চমৎকার।

ক্লাউডব্রেক: সার্ফিংয়ের জন্য বিখ্যাত। চ্যালেঞ্জিং ঢেউয়ের সঙ্গে পরিচিত হতে চাইলে ক্লাউডব্রেকে অবশ্যই যাবেন। এ সমুদ্রসৈকতটিও মমানুকা দ্বীপপুঞ্জে। এটি আন্তর্জাতিকভাবে পরিচিত।

বউমা ন্যাশনাল হেরিটেজ পার্ক: প্রকৃতিপ্রেমীদের কাছে বেশ প্রিয় এ স্থান। পাখি ও প্রাচীন ধ্বংসাবশেষগুলোর সঙ্গে প্রকৃতির মিলন দেখতে হলে এখানে ঘুরে বেড়াতে পারেন। এটি ফিজির স্বচ্ছ প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে। এখানে রয়েছে বিরল ক্রান্তীয় গাছপালা ও অনেক প্রজাতির পাখি।

বেকা লেগুন: এখানে কয়েক প্রজাতির হাঙ্গর রয়েছে। কয়েকশ প্রজাতির মাছও রয়েছে।

সিগাতোকা স্যান্ড ডুনস ন্যাশনাল পার্ক: এটি ফিজির জাতীয় উদ্যান। সিগাতোকা নদীমুখের নিকটবর্তী উপকূলীয় ভঙ্গুর পরিবেশ রক্ষার জন্য স্থাপন করা হয়েছে।

কুলা ইকোপার্ক: ফিজিতে অদ্ভুত এক ধরনের পাখি দেখা যায়। এর নাম নেটি পাখি। এখানে বিপন্ন প্রজাতির জন্য প্রজনন প্রক্রিয়া সম্পর্কে জানা যায়। গিরগিটি, সাপ, নেকড়ে, পাখি, কবুতর, জলহস্তী, সামুদ্রিক মাছ ও কচ্ছপসহ অনেক প্রাণী নিয়ে এই কুয়ালা ইকোপার্ক।

বরগুনার আলো