• শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৩ ১৪৩১

  • || ১৬ শাওয়াল ১৪৪৫

বরগুনার আলো
ব্রেকিং:
যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

অনবরত অনলাইন শপিং মানসিক রোগ, বলছে গবেষণা

বরগুনার আলো

প্রকাশিত: ২৩ নভেম্বর ২০১৯  

অনলাইনে কেনাকাটা করতে পারাটা আমাদের অনেকের জন্যই আশীর্বাদ। কারণ সময় বাঁচে, বাঁচে পরিশ্রমও। শুধু পছন্দসই অর্ডার করে পছন্দের জিনিসটি ঘরে নিয়ে আসা। কিন্তু এমন অনেকে আছেন যারা সারাক্ষণই অনলাইনে কিছু না কিছু কেনার চেষ্টায় থাকেন। জামা, জুতা, এক্সেসরিজ তো বটেই, নানা অপ্রয়োজনীয় জিনিসও তারা কিনে ফেলেন। এমনকী, যে জিনিসটি হাত বাড়ালেই মেলে, সেটিও।

এমন সমস্যা অনেকের ক্ষেত্রেই দেখতে পাওয়া যায়। আর এই সমস্যাটি ছেলেদের তুলনায় মেয়েদের ক্ষেত্রে বেশি। সাম্প্রতিক এক গবেষণা বলছে, যারা এভাবে অনেক কেনাকাটা করেন তারা আসলে মানসিক বিকারগ্রস্ত। ডিপ্রেশনের শিকার। আর তাই নিজেদের অজান্তেই তারা এত কেনাকাটা করেন। একে বলা হচ্ছে বাইং-শপিং ডিসঅর্ডার (BSD)।

১২২ জনের উপর জরিপ চালানো হয়েছিল। যারা সর্বদাই কেনাকাটায় মত্ত। প্রতি সপ্তাহে নতুন কিছু চাই। আসলে আর কিছু না, এটা একরকম মানসিক ব্যাধি। কোথাও গিয়ে তারা বড় একা। তাই কেনাকাটা, সাজগোজ, বাড়ি সাজানো, পাপোশ বদলানোর মধ্য দিয়ে নিজেদের মন অন্যদিকে ব্যস্ত রাখেন। যা নিজেরাও টের পান না। চিকিৎসকরা বলছেন এই রোগের শুরুতেই সামাল দিতে না পারলে পরিস্থিতি অন্যদিকে এগোয়। যারা সর্বক্ষণ অনলাইন কেনাকাটায় থাকেন তাদের অবিলম্বে কাউন্সেলিং করানো উচিত।

এ বিষয়ে প্রয়োজন পরিবারের সহযোগিতা। কাছের আত্মীয় বন্ধুদের বোঝাতে হবে যা করছেন তা ঠিক করছেন না। এদের ব্যবহারের পরিবর্তন আগে প্রয়োজন। কগনিটিভ বিহেভিয়ারাল থেরাপির মধ্যে দিয়ে গেলে অনেকাংশে তা সেরে যায়। প্রয়োজন মতো নিজের ফোন থেকে কিছু অ্যাপ আনইন্সটল করুন। মনে রাখবেন একটা জুতা কিংবা জামা দিয়ে কখনোই আপনার জীবন বদলে দেয়া যাবে না। এমন সমস্যায় আপনি বা আপনার কাছের মানুষ পড়ে থাকলে আজই সতর্ক হোন।

বরগুনার আলো